হাওড়ের ফলন ১০ শতাংশ নষ্ট হওয়ার শঙ্কা

বিবিসি২৪নিউজ,ঢাকা: মোবাইল ফোন অপারেটরদের প্রধান নির্বাহীদের কাছে এক নির্দেশনায় বিটিআরসি জানায়, গ্রাহক প্রতি ১৫টির বেশি সিম নেওয়া যাবে না। ১৫টির বেশি সিম থাকলে ৩১ ডিসেম্বরের পর সেগুলো বন্ধ করে দেওয়া হবে। এক গ্রাহকের নামে ১৫টির বেশি সিম নিস্ক্রিয় করার সময় বাড়িয়েছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। ৩১ ডিসেম্বর থেকে বাড়িয়ে অতিরিক্ত সিম বন্ধের সময়সীমা ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত নির্ধারণ করা হয়েছে।
সিম/রিমের সর্বোচ্চ সংখ্যা নির্ধারণ সংক্রান্ত এক বিজ্ঞপ্তিতে মঙ্গলবার (০২ জানুয়ারি) বিটিআরসি জানিয়েছে, সরকারি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী একজন গ্রাহকের প্রি-পেইড, পোস্ট পেইড মোবাইল অপারেটর নির্বিশেষে সিম/রিমের সর্বমোট সংখ্যা ১৫ নির্ধারণ করা হয়েছে। এখন থেকে ওই সীমার বাইরে কোনো গ্রাহক (করপোরেট গ্রাহক ব্যতীত) সিম/রিম নিবন্ধন করতে পারবেন না।
বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়েছে, ইতোমধ্যে যে সব গ্রাহক ওই সীমা অতিক্রম করেছেন সে সব গ্রাহককে আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে সংশ্লিষ্ট মোবাইল ফোন অপারেটরের কাস্টমার কেয়ার সেন্টারে নিজে হাজির হয়ে যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে অতিরিক্ত সিম/রিম নিস্ক্রিয় করার জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে।
‘ওই সময়সীমার পর সব গ্রাহকের সর্বোচ্চ সীমার অতিরিক্ত সিম/রিম কমিশন নির্ধারিত পদ্ধতির ভিত্তিতে বন্ধ করে দেয়া হবে।এরআগে সর্বশেষ একটি জাতীয় পরিচয়পত্রের বিপরীতে সর্বোচ্চ ২০টি সিম নেওয়া যাবে বলে সিদ্ধান্ত দিয়েছিল ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ। তারও আগে পাঁচটির বেশি সিম নিবন্ধন নিষিদ্ধ ছিল।
অপারেটরদের কাছে পাঠানো গত ০৪ ডিসেম্বর বিটিআরসির নির্দেশনায় বলা হয়েছে, এখন থেকে গ্রাহক প্রতি পোস্ট-পেইড, প্রি-পেইড নির্বিশেষে সর্বোচ্চ সিম/রিম (সব অপারেটর মিলিয়ে) সংখ্যা ১৫টি নির্ধারিণ করা হলো। ১৫টির অতিরিক্ত সিম/রিম অবৈধ বলে গণ্য হবে।