শিরোনাম:
ঢাকা, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

BBC24 News
রবিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২১
প্রথম পাতা » জেলার খবর | প্রিয়দেশ | শিরোনাম | সাবলিড » কক্সবাজার নারী পর্যটক ধর্ষণে মূল অভিযুক্ত আশিক গ্রেপ্তার
প্রথম পাতা » জেলার খবর | প্রিয়দেশ | শিরোনাম | সাবলিড » কক্সবাজার নারী পর্যটক ধর্ষণে মূল অভিযুক্ত আশিক গ্রেপ্তার
৫৭৫ বার পঠিত
রবিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২১
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

কক্সবাজার নারী পর্যটক ধর্ষণে মূল অভিযুক্ত আশিক গ্রেপ্তার

---বিবিসি২৪নিউজ,নিজস্ব প্রতিনিধিঃ কক্সবাজারে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় হওয়া মামলার প্রধান আসামি আশিকুল ইসলাম আশিককে (২৯) মাদারীপুর থেকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব।

র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার সহকারী পরিচালক আ ন ম ইমরান খান জানান, ঘটনার পর আশিক কক্সবাজার থেকে মাদারীপুরে এসে আত্মগোপন করে। গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে আজ রাত সাড়ে ৯টার দিকে সেখান থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

কক্সবাজারে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় হওয়া মামলার প্রধান আসামি আশিকুল ইসলাম আশিকের (২৯) নানা অপরাধের ফিরিস্তি বের হতে শুরু করেছে।

কক্সবাজার পৌরসভার সাবেক ১নং ওয়ার্ড কমিশনার জানিয়েছেন, পৌরসভার ১১নং ওয়ার্ডের মধ্যম বাহারছড়ার আশিকুল ইসলাম আশিক পুলিশের তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী।

ফলো করুন-
কক্সবাজার শহরের কলাতলী কটেজ জোনে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গত ১৬ নভেম্বর কারাগার থেকে বেরিয়ে আশিক আরও ভয়ংকর হয়ে ওঠে। গত ২৪ নভেম্বর এক হোটেল মালিককে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে সে ৬০ হাজার টাকা আদায় করে। পরদিন আরেক কটেজ মালিককে জিম্মি করে এক লাখ টাকা লুট করে আশিক ও তার সঙ্গীরা। তবে নাম প্রকাশ না করার শর্তে কটেজ জোনের এক ব্যবসায়ী বলেন, আশিক যেসব কটেজে লুটপাট-ছিনতাই করে, সেসব হোটেল বা কটেজে দেহব্যবসা চলে। এ কারণে হোটেল মালিকরা আইনের আশ্রয় নেন না।সন্ত্রাসী আশিকের বিরুদ্ধে যত মামলা

কক্সবাজার জেলা পুলিশ জানিয়েছে, কিশোর বয়সেই অপরাধ জগতে পা রাখে আশিক। ২০১১ সালের ২০ আগস্টে তার বিরুদ্ধে কক্সবাজার সদর থানায় মারামারি আইনে প্রথম মামলা হয়। এর ১০ মাস পর ২০১২ সালের ২০ জুলাই একই থানায় তার বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে মামলা হয়। ২০১৪ সালের ১৪ জানুয়ারি একই ধারায় আরেকটি মামলা, একই বছরের ১৫ সেপ্টেম্বর ডাকাতির চেষ্টার দায়ে একটি, অস্ত্র আইনে একটি এবং হত্যা প্রচেষ্টার দায়ে আরেকটি মামলা হয়।

২০১৫ সালের মার্চে তার বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে একটি মামলা হয়। ওই বছরের নভেম্বরে অস্ত্র আইনে পৃথক দুটি মামলা হয়। ওই মাসেই ডাকাতির মামলাও হয় তার বিরুদ্ধে। এরপর ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরে ডাকাতি আইনে আবারও মামলা হয়। ওই বছরের অক্টোবরে মাদক নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা হয়েছে এই সন্ত্রাসীর বিরুদ্ধে।

গত জুনে আশিকের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা হয়। নভেম্বরে হয়েছে ডাকাতি মামলা। সর্বশেষ ২৩ ডিসেম্বর গৃহবধূকে ধর্ষণে মামলা হয়েছে তার বিরুদ্ধে।

বিশাল সন্ত্রাসী বাহিনী

গৃহবধূকে ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি আশিকের গ্রুপে রয়েছে ২৫-৩০ জন সন্ত্রাসী। তাদের মধ্যে অন্যতম বাহারছড়ার মোবারক, ফাহিম, বাবু, মেহেদী হাসান বাবু, ইস্রাফিল জয়াসহ আরও কয়েকজন। কক্সবাজার পৌরসভার সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর নাছিমা আকতার বলেন, আশিক ও তার বন্ধুরা বাহারছড়াসহ আশপাশের এলাকার আতঙ্ক। তাদের ভয়ে কেউ মুখ খোলে না। তারা শহরে ইয়াবা কারবারে যুক্ত।

কক্সবাজার সদর থানার ওসি মুনীর উল গীয়াস বলেন, গত ৭ নভেম্বর তাকে একটি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যম কারাগারে পাঠানো হয়। তবে ১৫ নভেম্বর সে জামিনে বের হয়ে আসে।

কক্সবাজারের পুলিশ সুপার মো. হাসানুজ্জামান বলেন, অনেক সন্ত্রাসীকে আটক করে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। কিন্তু জামিনে থাকলে তাদের বিরুদ্ধে কিছু করা যায় না।



আর্কাইভ

মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশিদের দুরবস্থায় নিয়ে হতাশ : জাতিসংঘ
ইসরায়েলের হামলা পাল্টা জবাব দেবে না- ইরান
দেশব্যাপী হিট অ্যালার্ট জারি
ইরানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হয়নি: তেহরান
ইরানের বিরুদ্ধে ইসরাইলের হামলা
ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের নতুন নিষেধাজ্ঞা
ভারতে আবারও বিজেপির বড় জয়ের আভাস
মিয়ানমারের সৈন্যরা জীবন বাঁচাতে আশ্রয় নিয়েছে বাংলাদেশে, পর্যন্ত সংখ্যা যত
প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনীর উদ্বোধন করলেন- প্রধানমন্ত্রী
ইরানকে ‘জবাব’ দেবে যুক্তরাষ্ট্র,আঞ্চলিক সংঘাত এড়িয়ে চলার আহ্বান