শিরোনাম:
ঢাকা, শুক্রবার, ২০ জুন ২০২৫, ৫ আষাঢ় ১৪৩২

BBC24 News
সোমবার, ২৪ মার্চ ২০২৫
প্রথম পাতা » প্রিয়দেশ | শিরোনাম | সাবলিড » সেনাবাহিনী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন এনসিপি নেতারা
প্রথম পাতা » প্রিয়দেশ | শিরোনাম | সাবলিড » সেনাবাহিনী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন এনসিপি নেতারা
১৯৩ বার পঠিত
সোমবার, ২৪ মার্চ ২০২৫
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

সেনাবাহিনী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন এনসিপি নেতারা

---বিবিসি২৪নিউজ,নিজস্ব প্রতিবেদক ঢাকা: সেনাবাহিনীকে নিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আব্দুল্লাহর কথাগুলো যেভাবে ফেসবুক স্ট্যাটাসে এসেছে, সেই প্রক্রিয়াটি সমীচীন মনে হয়নি বলে স্বীকার করেছেন দলটির মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম। তিনি বলেন, এর ফলে পরবর্তী সময়ে যেকোনো স্টেকহোল্ডারের সঙ্গে দলটির গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা আস্থার সংকটে পড়তে পারে। সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথিত বৈঠকের ১০ দিন পর হাসনাত আব্দুল্লাহ গত ২১ মার্চ তাঁর ফেসবুকে সেনাপ্রধান, সেনাবাহিনী সম্পর্কে আক্রমণাত্মক স্ট্যাটাস দিয়েছিলেন। এ নিয়ে তাঁর নিজ দলের মধ্যেই ভিন্নমত প্রকাশের ঘটনা ঘটে।

হাসনাত আব্দুল্লাহ ওই পোস্ট সম্পর্কে গতকাল রবিবার নিজের ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেন আরেক মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। তিনি ‘১১ মার্চ সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ নিয়ে আমার জায়গা থেকে কিছু সংশোধন, সংযোজন ও বিয়োজন’ শিরোনামে লেখেন, ‘সেদিন আমি এবং হাসনাত সেনাপ্রধানের সাথে গিয়ে কথা বলি। আমাদের সাথে আমাদের দলের গুরুত্বপূর্ণ আরেকজন সদস্যেরও যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু যাওয়ার পূর্বমুহূর্তে ব্যক্তিগত সমস্যার কারণে তিনি যেতে পারেননি।

প্রথমেই স্পষ্ট করে জানিয়ে রাখি, সেদিন সেনানিবাসে আমাদের ডেকে নেওয়া হয়নি বরং সেনাপ্রধানের মিলিটারি অ্যাডভাইজরের সাথে যখন প্রয়োজন হতো তখন ম্যাসেজের মাধ্যমে আমাদের কিছু জিজ্ঞাসা ও উত্তর আদান-প্রদান হতো। যেদিন সেনাপ্রধান পিলখানা হত্যাকাণ্ড দিবসে (২৫ ফেব্রুয়ারি) অনেকটা কড়া ভাষায় বক্তব্য দিলেন এবং বললেন, ‘এনাফ ইজ এনাফ’ তখন আমি সেনাপ্রধানের মিলিটারি অ্যাডভাইজরকে জিজ্ঞাসা করি আপনাদের দৃষ্টিতে অনাকাঙ্ক্ষিত কিছু দেখছেন কি না? সেনাপ্রধানের বক্তব্য তুলনামূলক স্ট্রেইট ফরোয়ার্ড এবং হার্স মনে হচ্ছে। তিনি আমাকে বললেন, তোমরা কি এ বিষয়ে সরাসরি কথা বলতে চাও? আমি বললাম, বলা যেতে পারে। এর পর সেদিন সেনাপ্রধানের সাথে আমাদের সাক্ষাৎ হয়।
সেনাভবনে সেই রুমে আমরা তিনজনই ছিলাম। সেনাপ্রধান, হাসনাত এবং আমি। মানুষ হিসেবে যেকোনো ব্যক্তি বা ব্যক্তির অভিমতকে একেকজন একেকভাবে অবজার্ভ করে। হাসনাত সেদিন তার জায়গা থেকে যেভাবে সেনাপ্রধানের বক্তব্যকে অবজার্ভ ও রিসিভ করেছে এবং ফেসবুকে লিখেছে আমার সে ক্ষেত্রে কিছুটা দ্বিমত আছে। আমার জায়গা থেকে আমি সেদিনের বক্তব্যকে সরাসরি ‘প্রস্তাব’ দেওয়ার আঙ্গিকে দেখি না; বরং ‘সরাসরি অভিমত প্রকাশের’ মতো করে দেখি।
‘অভিমত প্রকাশ’ এবং ‘প্রস্তাব দেওয়া’ দুটি বিষয়ের মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। যদিও পূর্বের তুলনায় সেদিন সেনাপ্রধান অনেকটা স্ট্রেইট-ফরওয়ার্ড ভাষায় কথা বলছিলেন। পাশাপাশি ‘রিফাইন্ড আওয়ামী লীগের জন্য ‘চাপ দেওয়ার’ যে বিষয়টি এসেছে সেখানে ‘চাপ দেওয়া হয়েছে’ এমনটি আমার মনে হয়নি; বরং রিফাইন্ড আওয়ামী লীগ না আসলে দীর্ঘমেয়াদে দেশের পরিস্থিতি এবং রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যে সমস্যার সৃষ্টি হবে সেটা তিনি অতি আত্মবিশ্বাসের সাথে বলছিলেন।’



আর্কাইভ

সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশের টাকা বেড়েছে ২৩ গুণ
মধ্যপ্রাচ্যের ঘাঁটি থেকে বিমান ও জাহাজ সরিয়ে নিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট
ইরান ইস্যুতে পুতিন-চিনপিং ফোনালাপ, কী কথা হলো
আরাক পরমাণু কেন্দ্রে হামলা চালাল ইসরাইল
হোয়াইট হাউসের সামনে যুদ্ধবিরোধী বিক্ষোভ
ইরানে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরাইলের ২৮ আকাশযান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের
যুক্তরাষ্ট্র সরাসরি উড়াল মার্কিন বোমারু বিমান
ইসরাইলে হাইপারসোনিক ক্ষেপণাস্ত্র ‘ফাত্তাহ’ ছুড়েছে ইরান
ইরানের সর্বোচ্চ নেতা খামেনির অবস্থান জানি, তবে এখন হত্যা করব না: ট্রাম্প