শিরোনাম:
●   রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ ●   ডাকসু নির্বাচন স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট ●   আফগানিস্তানে ভয়াবহ ভূমিকম্পে মৃত্যু বেড়ে ৫০০, চলছে উদ্ধারকাজ ●   নুরের শারীরিক অবস্থা অবনতির আশঙ্কা, মেডিকেল বোর্ড গঠন ●   আমাকে হত্যার উদ্দেশ্যে বেদম পিটিয়েছে: বুয়েট শিক্ষার্থী রাফিদ ●   লতিফ সিদ্দিকীসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা ●   বাংলাদেশিদের গড় আয়ু কমছে সাড়ে ৫ বছর ●   বাংলাদেশ-পাকিস্তান ‘ঘনিষ্ঠতা’ ভারতের উদ্বেগ ●   চীনের প্যারেডে যাচ্ছেন পুতিন-কিম, আমন্ত্রণ পাননি পশ্চিমা কোন নেতা ●   বায়ুদূষণে শীর্ষে দুবাই, ঢাকার অবস্থা যা জানা গেল!
ঢাকা, মঙ্গলবার, ২ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১৭ ভাদ্র ১৪৩২

BBC24 News
রবিবার, ২৯ মার্চ ২০২০
প্রথম পাতা » সম্পাদকীয় » আইইডিসিআরে কল এসেছে ৫ লাখ, পরীক্ষার অপর্যাপ্ত ব্যবস্থা !
প্রথম পাতা » সম্পাদকীয় » আইইডিসিআরে কল এসেছে ৫ লাখ, পরীক্ষার অপর্যাপ্ত ব্যবস্থা !
১৫৪৬ বার পঠিত
রবিবার, ২৯ মার্চ ২০২০
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

আইইডিসিআরে কল এসেছে ৫ লাখ, পরীক্ষার অপর্যাপ্ত ব্যবস্থা !

---আশরাফ আলী:  স্বাস্থ্য অধিদফতরের সমন্বিত কন্ট্রোল রুমের তথ্য অনুযায়ী, গত ২১ জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত করোনাভাইরাস সংক্রান্ত সেবা পেতে স্বাস্থ্য অধিদফতর ও আইইডিসিআরের নির্ধারিত ফোন নম্বরে কল এসেছে প্রায় ৫ লাখ । এ পর্যন্ত আইইডিসিআরে মাত্র অল্পসংখ্যাক জনের মতো ব্যক্তির নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। অথচ বাংলাদেশে করোনাভাইরাস পরীক্ষার পর্যাপ্ত ব্যবস্থা না থাকায় এ রোগ সংক্রমণের প্রকৃত সংখ্যা জানা যাচ্ছে না। বর্তমানে দেশে শুধু একটি প্রতিষ্ঠান রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইন্সটিটিউটে (আইইডিসিআর) করোনাভাইরাস নির্ণয়ের ব্যবস্থা আছে। ফলে করোনা সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের অধিকাংশই পরীক্ষার বাইরে থেকে যাচ্ছেন।

অর্থাৎ এদের একটি ক্ষুদ্র অংশেরই কেবল পরীক্ষা করানো সম্ভব হয়েছে। বাকি বিশাল অংশ রয়ে গেছে পরীক্ষার বাইরে। ফলে এমন ধারণা করা অমূলক হবে না যে, সারা দেশে আরও অনেক করোনা সংক্রমিত রোগী রয়েছেন, যাদের রোগ নির্ণয় করাই সম্ভব হয়নি। এ পরিস্থিতি অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। কারণ এসব ব্যক্তির সংস্পর্শে এসে আরও অনেকে করোনায় আক্রান্ত হতে পারেন।

বস্তুত এভাবেই রোগটি সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ে। তাই যারা করোনা রোগীর সংস্পর্শে আসেন, তাদের প্রত্যেককেই পরীক্ষার আওতায় আনা প্রয়োজন। কিন্তু দেশে যদি করোনাভাইরাসের পর্যাপ্ত ব্যবস্থা না থাকে, তাহলে কীভাবে তা সম্ভব হবে? এ কারণে আমরা আগেই বলেছিলাম, দেশে করোনাভাইরাস নির্ণয়ের ব্যবস্থা আরও বাড়াতে হবে এবং তা জরুরিভিত্তিতে।

আশার কথা, দেশে গণস্বাস্থ্যকেন্দ্র করোনাভাইরাস শনাক্তকরণে একটি কিট উদ্ভাবন করেছে। এটি তৈরির কাঁচামাল আমদানির অনুমোদনও দিয়েছে সরকার। তবে তা আসতে আরও হয়তো সপ্তাহখানেক লেগে যাবে। আসার পর সরকার সেটা যাচাই-বাছাই করবে। এরপর তা বাজারে ছাড়তে ছাড়তে হয়তো মাসখানেক লেগে যাবে। ততদিনে দেশে করোনা পরিস্থিতি কী দাঁড়াবে তা কারও জানা নেই।

মনে রাখতে হবে, করোনা মোকাবেলায় সবার আগে দরকার রোগটি নির্ণয়ের ব্যবস্থা। দেশজুড়ে এ ব্যবস্থা গড়ে তোলা না গেলে পরিস্থিতি খারাপ হতে পারে। তাই করোনা পরীক্ষার বিকল্প ব্যবস্থারও অনুসন্ধান করা উচিত বলে মনে করি আমরা। ইতিপূর্বে চীন এ ব্যাপারে বাংলাদেশকে সহায়তা করার কথা বলেছিল। চীন, রাশিয়াসহ যেসব দেশ দক্ষতার সঙ্গে করোনা মোকাবেলায় সক্ষম হচ্ছে, সরকার তাদের কাছ থেকে এ ব্যাপারে দ্রুত সহায়তা পাওয়ার চেষ্টা করতে পারে।



আর্কাইভ

রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ
ডাকসু নির্বাচন স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট
আফগানিস্তানে ভয়াবহ ভূমিকম্পে মৃত্যু বেড়ে ৫০০, চলছে উদ্ধারকাজ
নুরের শারীরিক অবস্থা অবনতির আশঙ্কা, মেডিকেল বোর্ড গঠন
আমাকে হত্যার উদ্দেশ্যে বেদম পিটিয়েছে: বুয়েট শিক্ষার্থী রাফিদ
লতিফ সিদ্দিকীসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা
বাংলাদেশিদের গড় আয়ু কমছে সাড়ে ৫ বছর
বাংলাদেশ-পাকিস্তান ‘ঘনিষ্ঠতা’ ভারতের উদ্বেগ
চীনের প্যারেডে যাচ্ছেন পুতিন-কিম, আমন্ত্রণ পাননি পশ্চিমা কোন নেতা
বায়ুদূষণে শীর্ষে দুবাই, ঢাকার অবস্থা যা জানা গেল!