শিরোনাম:
ঢাকা, রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
BBC24 News
সোমবার, ৩১ জুলাই ২০২৩
প্রথম পাতা » আর্ন্তজাতিক | পরিবেশ ও জলবায়ু | প্রিয়দেশ | শিরোনাম | সাবলিড » আবারও বন্ধ হল রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র
প্রথম পাতা » আর্ন্তজাতিক | পরিবেশ ও জলবায়ু | প্রিয়দেশ | শিরোনাম | সাবলিড » আবারও বন্ধ হল রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র
২৯০ বার পঠিত
সোমবার, ৩১ জুলাই ২০২৩
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

আবারও বন্ধ হল রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র

---বিবিসি২৪নিউজ,নিজস্ব প্রতিনিধি: মেরামতের ১০ দিনের মাথায় কয়লার অভাবে ফের বন্ধ হল বাগেরহাটের রামপালের তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদন।

রোববার ভোররাতে উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায় বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানির (বিআইএফপিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাঈদ একরামুল্লাহ।এনিয়ে জুলাই মাসে তৃতীয় বারের মতো বন্ধ হল রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র।

এছাড়া গত ১৭ ডিসেম্বর উৎপাদন শুরুর পর থেকে কখনও যান্ত্রিক ত্রুটি, কখনও কয়লা সংকট মিলিয়ে অন্তত ছয়বার কেন্দ্রটি বন্ধ হওয়ার তথ্য পাওয়া যাচ্ছে।

একরামুল্লাহ রোববার সন্ধ্যায় বলেন, “ডলারের অভাবে সময় মতো এলসি চালু করা যায়নি। সে কারণে কয়লার অভাবে বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি শনিবার শেষ রাতের দিকে বন্ধ করতে হয়েছে।”

সপ্তাহ খানেক পর সংকট কাটার আশা দিয়ে তিনি বলেন, “এখন তিন জাহাজ কয়লা আনার জন্য এলসি খোলা গেছে। আগামী ৫ অগাস্ট একটি জাহাজ চট্টগ্রামে পৌঁছাবে। সেখান থেকে রামপালে আসতে আরও দুই দিন লাগবে। সব মিলিয়ে আমরা ৮ অগাস্ট বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি আবার চালু করার আশা করছি।”

গত ৩০ জুন যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি বন্ধ হওয়ার কথা জানায় কর্তৃপক্ষ। অবশ্য সেই সময় পিডিবির প্রতিবেদনে কয়লা সংকটের কথা বলা হয়েছিল।

১০ দিন পর ১০ জুলাই কেন্দ্র চালু হওয়ার ছয় দিনের মাথায় আবার বন্ধ হয় যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে। মেরামত শেষে ২০ জুলাই চালু হওয়ার ১০ দিনের মাথায় ফের বন্ধ হল।

ভারত ও বাংলাদেশের যৌথ অর্থায়নে নির্মিত রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মোট উৎপাদন ক্ষমতা ১৩২০ মেগাওয়াট।

বর্তমানে চলমান প্রথম ইউনিটের উৎপাদন ক্ষমতা ৬৬০ মেগাওয়াট, যা পূর্ণমাত্রায় উৎপাদনে প্রায় পাঁচ হাজার টন কয়লার প্রয়োজন হয়। আগামী সেপ্টেম্বরে দ্বিতীয় ইউনিটটিও চালু করার উপযোগী হবে বলে জানা গেছে।

এদিকে দেশে প্রায় ২৪ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতা থাকলেও ডলার সংকটের কারণে তরল জ্বালানিভিত্তিক, গ্যাসভিত্তিক ও কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর উৎপাদন সীমিত করা হয়েছে।

এর ফলে গত একমাসে গড়ে ১২ হাজার মেগাওয়াট থেকে ১৩ হাজার মেগাওয়াটের মধ্যে বিদ্যুতের চাহিদা উঠানামা করলেও প্রতিদিন এক হাজার থেকে দেড় হাজার মেগাওয়াটের লোডশেডিং হচ্ছে।



আর্কাইভ

ইতিহাসের সর্বোচ্চ সোনার অলংকার দাম রেকর্ড
সৌদিতে প্রথমবারের মতো র‌্যাম্পে হাঁটলেন নারী মডেলরা
বাংলাদেশের সঙ্গে টানাপড়েন মিটমাট করতে আগ্রহ যুক্তরাষ্ট্রের
সম্পদের পরিমাণ বেড়েছে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী দম্পতির
দেশে আরও ৪৮ ঘণ্টার হিট অ্যালার্ট
১০ হাজার বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাচ্ছে যুক্তরাজ্য
র‌্যাবের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করছে না: যুক্তরাষ্ট্র
গাজায় শান্তিরক্ষী মোতায়েনের পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
চীন- রাশিয়ার সম্পর্ক ‘নজিরবিহীন উচ্চতায় পৌঁছেছে
মোদির জয়ের সম্ভাবনা ক্রমেই বাড়ছে