বৃহস্পতিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৩
প্রথম পাতা » পরিবেশ ও জলবায়ু | প্রিয়দেশ | শিরোনাম | সাবলিড » যেকোনো ধরনের নিষেধাজ্ঞা এলে মোকাবিলা করা হবে: পররাষ্ট্রসচিব
যেকোনো ধরনের নিষেধাজ্ঞা এলে মোকাবিলা করা হবে: পররাষ্ট্রসচিব
বিবিসি২৪নিউজ, কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা: পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন জানিয়েছেন, বাংলাদেশের নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বহিঃবিশ্বের যেকোনো ধরনের নিষেধাজ্ঞা এলে তা মোকাবিলা করা হবে। এই মুহূর্তে একটি ‘অবাধ ও সুষ্ঠু’ নির্বাচন অনুষ্ঠিত করার লক্ষ্যেই সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ডিপ্লোমেটিক করেসপনডেন্স অ্যাসোসিয়েশন বাংলাদেশ (ডিক্যাব) সংগঠনের সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপচারিতায় এক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা জানান সচিব।
সম্প্রতি পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেনের সঙ্গে ঢাকায় মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের বৈঠক হয়েছে। তবে এই বৈঠকের বিষয়বস্তু নিয়ে দুই পক্ষের কেউই গণমাধ্যমকে কিছু জানায়নি। এমন বাস্তবতায় বাংলাদেশের নির্বাচনকে কেন্দ্র করে পশ্চিমা বিশ্ব থেকে ভিসা বা বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞার আশঙ্কা তুলে ধরা হলে পররাষ্ট্রসচিব বলেন, একটি সুষ্ঠু নির্বাচনই আমাদের মূল লক্ষ্য।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে সচিব বলেন, প্রতিবেশী রাষ্ট্র বা অন্য কোনো দেশের স্বার্থ রক্ষা বা বিরুদ্ধেই হোক না কেন বাংলাদেশের ভূখণ্ড কখনই কাউকে ব্যবহার করতে দেওয়া হবে না।
মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের অস্থিতিশীলতাকে কেন্দ্র করে গত কয়েক মাসে প্রচুর ভূ-রাজনৈতিক সমীকরণ দেখা যাচ্ছে। এছাড়া গত বুধবার পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘বাংলাদেশ এই অঞ্চলে ছায়া যুদ্ধ চায় না।’
এই প্রেক্ষাপটে এই অঞ্চলে বাংলাদেশ কোনো ছায়া যুদ্ধের আশঙ্কা করছে কি না- এমন প্রশ্নের জবাবে মাসুদ বিন মোমেন বলেন, উনি (পররাষ্ট্রমন্ত্রী) কোন প্রেক্ষাপটে বলেছেন, এটা আমার জানা নেই।
বৈশ্বিক রাজনীতিতে বরাবরই যুদ্ধের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের অবস্থান উল্লেখ করে সচিব বলেন, ‘অবশ্যই আমরা কোনো ধরনের যুদ্ধ- সেটা বাস্তব হোক আর ছায়া যুদ্ধ হোক, সেটার বিপক্ষে আমাদের অবস্থান।’
রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশকে কেন্দ্র করে মিয়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশের দ্বন্দ্বে না জড়ানোর প্রসঙ্গ টেনে পররাষ্ট্রসচিব জানান, যেকোনো ধরনের দ্বন্দ্ব এড়াতে বাংলাদেশ সবসময় চরম ধৈর্যের পরিচয় দিয়ে আসছে।
সচিব বলেন, ‘২০১৭ সালে মিয়ানমার থেকে যখন রোহিঙ্গাদের ঢল এলো, তখন নানা রকমের উস্কানি ছিল। কিন্তু আমাদের সর্বোচ্চ নেতৃত্ব থেকে বলা হয়েছে, কোনো দ্বন্দ্বে না জড়াতে। কোনো কিছুতে জড়াইনি। কারণ আমরা কোনো দ্বন্দ্ব চাই না।’
মিয়ানমার এবং ভারত আমাদের প্রতিবেশী রাষ্ট্র উল্লেখ করে মাসুদ বিন মোমেন বলেন, ‘এই দুই প্রতিবেশীর সঙ্গে আমাদের সীমান্ত রয়েছে। সুতরাং আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে আঞ্চলিক যোগাযোগ, স্থিতিশীলতা ও উন্নয়ন। সেটি কীভাবে আরও এগোনো যায়, সেই লক্ষ্যেই কাজ করছি।’




কপ৩০’র পাশেই বিকল্প জলবায়ু সম্মেলন
কপ৩০ সম্মেলনে অতিরিক্ত ব্যয়ভারে আসতে পারেননি অসংখ্য প্রতিনিধি
কপ৩০ সম্মেলন হোটেলে জায়গা নেই, জাহাজে থাকছেন অতিথিরা
ভারত সফরে যাচ্ছেন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান
মানবতাবিরোধী অপরাধ: শেখ হাসিনার মামলার রায় সোমবার
ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রকে বিব্রত করছেন: বাইডেন
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
বক্তব্য রাখার ক্ষেত্রে মুহাম্মদ ইউনূসের খেয়াল রাখা উচিত, রাজনাথ সিংহ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পের কি একচ্ছত্র ক্ষমতা ম্লান হতে শুরু হয়েছে
যুক্তরাষ্ট্রে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি সোমা সাঈদ 