শনিবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
প্রথম পাতা » পরিবেশ ও জলবায়ু | শিরোনাম | সাবলিড » মিয়ানমারে সৃষ্ট সংকট ভালো লক্ষণ নয়: ড. ইউনূস
মিয়ানমারে সৃষ্ট সংকট ভালো লক্ষণ নয়: ড. ইউনূস
বিবিসি২৪নিউজ,অনলাইন ডেস্ক: নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, মিয়ানমারের বন্দুকের গুলি যখন গায়ের ওপর লাগছে, ঘরের কাছে পড়ছে, এটা খুব ভালো লক্ষণ নয়। বাংলাদেশের সীমান্তে বলে মিয়ানমারে সৃষ্ট সংকটের জন্য আমরা বহুলভাবে সাফার করব। লক্ষণ থাকতে থাকতেই সমাধানে উদ্যোগ নিতে হবে।
গতকাল শুক্রবার জার্মানিভিত্তিক ডয়চে ভেলের খালেদ মুহিউদ্দীন জানতে চায় অনুষ্ঠানে রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এমন মন্তব্য করেন। ইউনূস মনে করেন, এটি ব্যাপক বিষয়। শুধু রোহিঙ্গা না, পুরো বার্মা একটা জটিল জিনিস।
এ সংকট থেকে উত্তরণের পথও বাতলে দিয়েছেন ড. ইউনূস, এখন থেকেই ঠিক করতে হবে, কিভাবে এটার নিষ্পত্তি হতে পারে। যারা পৃথিবীর বিভিন্ন নীতিমালা গ্রহণ করেন এগুলো সমাধানের জন্য…সেই উদ্যোগ নিতে হবে। আমরা শুধু দর্শক হিসেবে থেকে গেলে হবে না। আমাদের অ্যাকটিভ অ্যাকশনে যেতে হবে।
অনুষ্ঠানে সঞ্চালক খালেদ মুহিউদ্দীন জানতে চান, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে স্থায়ীভাবে বসবাস ও সামাজিক ব্যবসা পরিচালনার আমন্ত্রণ থাকলেও ড. মুহাম্মদ ইউনূস কেন বাংলাদেশে থাকছেন? জবাবে গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ড. ইউনূস বলেন, তুমি কি বলছো আমি দেশ থেকে চলে যাই? এমন কুসন্তান হলাম আমি যে, আমাকে দেশ ছেড়ে চলে যেতে হবে? আমি এই দেশের সন্তান, এ দেশেই থাকব।
গণতন্ত্র নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমরা কেউ গণতন্ত্রের বিপক্ষে না, আমরা গণতন্ত্রের পক্ষে, মানবাধিকারের পক্ষে, ন্যায়-নীতির পক্ষে। এগুলো না থাকলে তো জাতি হিসেবে আমরা টিকে থাকবো না।




নিউইয়র্কে মেয়র নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু
যুক্তরাষ্ট্রের পারমাণবিক অস্ত্র দিয়ে পৃথিবীকে ১৫০বার ধ্বংস করা সম্ভব: ট্রাম্প
শাহরুখ খানের জন্মদিন : গণহত্যার সময় বিলিয়নিয়ার হওয়ার অর্থ কী
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনকে প্রধান উপদেষ্টার শুভেচ্ছা
বিএনপি মাঠে নামলে অন্তর্বর্তী সরকারের টিকবে না : গয়েশ্বর চন্দ্র রায়
ট্রাম্পের কাছে যে কারণে ক্ষমা চাইলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী
চীনের জন্য বিশেষ সুযোগ করে দিল যুক্তরাষ্ট্র
আবারও প্রেসিডেন্ট হওয়ার পরিকল্পনা করছেন ট্রাম্প: প্রাক্তন উপদেষ্টা
নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন তারেক রহমান: সালাহউদ্দিন
১ নভেম্বর থেকে সেন্টমার্টিন যেতে পারবেন পর্যটকরা : পরিবেশ উপদেষ্টা 