শিরোনাম:
ঢাকা, রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
BBC24 News
বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪
প্রথম পাতা » পরিবেশ ও জলবায়ু | প্রিয়দেশ | শিরোনাম | সাবলিড » জলবায়ু পরিবর্তন ও চরম আবহাওয়ায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত এশিয়া: ডব্লিউএমও রিপোর্ট
প্রথম পাতা » পরিবেশ ও জলবায়ু | প্রিয়দেশ | শিরোনাম | সাবলিড » জলবায়ু পরিবর্তন ও চরম আবহাওয়ায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত এশিয়া: ডব্লিউএমও রিপোর্ট
১৫৭ বার পঠিত
বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

জলবায়ু পরিবর্তন ও চরম আবহাওয়ায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত এশিয়া: ডব্লিউএমও রিপোর্ট

---বিবিসি২৪নিউজ,নিজস্ব প্রতিবেদক ঢাকা: আবহাওয়া, জলবায়ু ও পানিজনিত ঝুঁকির কারণে ২০২৩ সালে বিশ্বের সবচেয়ে দুর্যোগপ্রবণ অঞ্চল হয়ে উঠেছে এশিয়া। মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থার (ডব্লিউএমও) নতুন এক প্রতিবেদনে এ কথা বলা হয়েছে। সম্প্রতি এশিয়ার বেশ কয়েকটি দেশ ভয়াবহ বন্যার কবলে পড়ার প্রেক্ষাপটে এ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হলো।

প্রতিবেদনে ডব্লিউএমও জানিয়েছে, ২০২৩ সালে এশিয়ায় প্রাণহানি ও অর্থনৈতিক ক্ষতির প্রধান কারণ ছিল বন্যা ও ঝড়। অন্যদিকে তাপপ্রবাহের প্রভাব আরও তীব্র হয়েছে।

বৈশ্বিক গড় উষ্ণতার চেয়ে দ্রুত উত্তপ্ত হচ্ছে এশিয়া। ১৯৬০-১৯৯০ সময়কালের পর থেকে উষ্ণায়নের প্রবণতা প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। বন্যা, ঝড় ও আরও তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে হতাহত এবং অর্থনৈতিক ক্ষতি বৃদ্ধি পেয়েছে।

ডব্লিউএমও বলছে, গত বছর এশিয়ায় ৭৯টি দুর্যোগের ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে প্রায় ৮০ শতাংশ ছিল বন্যা ও ঝড়। এর ফলে ২ হাজারের বেশি লোক মারা যায় এবং ৯০ লাখ মানুষ সরাসরি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল।

প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, সম্প্রতি এশিয়ার দেশ হংকংয়ে এক ঘণ্টায় ১৫৮.১ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে, যা ১৮৮৪ সালে রেকর্ড শুরু হওয়ার পর থেকে সর্বোচ্চ। এশিয়ার উচ্চ পার্বত্য অঞ্চলের বেশিরভাগ হিমবাহ রেকর্ড পরিমাণ ভাঙা পড়েছে এবং উচ্চ তাপমাত্রা ও শুষ্ক অবস্থার কারণে উল্লেখযোগ্য ভর হারিয়েছে।

২০২৩ সালে হিমালয়, বিশেষ করে পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের হিন্দুকুশ পর্বতমালায় বৃষ্টিপাত স্বাভাবিকের চেয়ে কম ছিল। অন্যদিকে দক্ষিণ-পশ্চিম চীন খরার শিকার হয়েছিল। বৃষ্টিপাতের মাত্রা বছরের প্রায় প্রতিটি মাসে স্বাভাবিকের চেয়ে কম ছিল।

ডব্লিউএমও প্রতিবেদনে বলছে, ২০২৩ সালে উত্তর-পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগরে সমুদ্রপৃষ্ঠের তাপমাত্রা ছিল রেকর্ডের সর্বোচ্চ। এমনকি আর্কটিক মহাসাগরও সামুদ্রিক তাপপ্রবাহের শিকার হয়েছিল, যেখানে বরফের চাঁদরে ঢাকা থাকে চারপাশ। আরব সাগর, দক্ষিণ চীন সাগর এবং দক্ষিণ-পূর্ব লাপ্তেভ সাগরসহ অনেক অঞ্চলে সমুদ্রের পৃষ্ঠ বিশ্বের তুলনায় তিনগুণ দ্রুত উষ্ণ হচ্ছে। প্রতিবেদনে ব্যারেন্টস সাগরকে ‘জলবায়ু পরিবর্তনের হটস্পট’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।

ডব্লিউএমও প্রধান সেলেস্তে সাওলো এক বিবৃতিতে বলেছেন, এশিয়া অঞ্চলের অনেক দেশ ২০২৩ সালে তাদের রেকর্ডে থাকা সর্বোচ্চ উষ্ণতম বছর পার করেছে। পাশাপাশি খরা ও তাপপ্রবাহ থেকে শুরু করে বন্যা ও ঝড়ের মতো চরম পরিস্থিতির মুখোমুখি হয়েছে। জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ঘটনাগুলো বেড়েই চলছে।



আর্কাইভ

ইতিহাসের সর্বোচ্চ সোনার অলংকার দাম রেকর্ড
সৌদিতে প্রথমবারের মতো র‌্যাম্পে হাঁটলেন নারী মডেলরা
বাংলাদেশের সঙ্গে টানাপড়েন মিটমাট করতে আগ্রহ যুক্তরাষ্ট্রের
সম্পদের পরিমাণ বেড়েছে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী দম্পতির
দেশে আরও ৪৮ ঘণ্টার হিট অ্যালার্ট
১০ হাজার বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাচ্ছে যুক্তরাজ্য
র‌্যাবের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করছে না: যুক্তরাষ্ট্র
গাজায় শান্তিরক্ষী মোতায়েনের পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
চীন- রাশিয়ার সম্পর্ক ‘নজিরবিহীন উচ্চতায় পৌঁছেছে
মোদির জয়ের সম্ভাবনা ক্রমেই বাড়ছে