রবিবার, ২৫ আগস্ট ২০২৪
প্রথম পাতা » প্রিয়দেশ | শিরোনাম | সাবলিড » বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনা শেখ হাসিনাসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা
বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনা শেখ হাসিনাসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা
বিবিসি২৪নিউজ,নিজস্ব প্রতিবেদক ঢাকা: তৎকালীন বিডিআরের উপসহকারী পরিচালক (ডিএডি) বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আব্দুর রহিম
১৫ বছর আগে বিডিআর সদর দপ্তর পিলখানায় বিদ্রোহের ঘটনায় দায়ের করা মামলার আসামি বাহিনীটির উপসহকারী পরিচালক (ডিএডি) বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আব্দুর রহিমের কারাগারে মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। এ মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক বিজিবি মহাপরিচালক ও সাবেক সেনাপ্রধান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আজিজ আহমেদ এবং পিলখানা বিদ্রোহ মামলার আইনজীবী মোশারফ হোসেন কাজলসহ ১১ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে।
রোববার (২৫ আগস্ট) ঢাকার মহানগর হাকিম মো. আখতারুজ্জামানের আদালতে মৃত আব্দুর রহিমের ছেলে অ্যাডভোকেট আব্দুল আজিজ এ মামলা করেন।
মামলার অন্য আসামিরা হলেন- সাবেক কারা মহাপরিদর্শক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আশরাফুল ইসলাম খান, শেখ ফজলে নূর তাপস, শেখ সেলিম, নুর আলম চৌধুরী লিটন, শেখ হেলাল, জাহাঙ্গীর কবির নানক, মির্জা আজম ও হাসানুল হক ইনু। এছাড়া অজ্ঞাতনামা আরও ২০০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
মামলায় বাদী উল্লেখ করেন, আওয়ামী লীগসহ ১৪ দলীয় প্রধান শেখ হাসিনার ফ্যাসিস্ট সরকার ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি তৎকালীন বিডিআর সদর দপ্তর পিলখানায় সুপরিকল্পিতভাবে বিদেশি এজেন্ট নিয়োগ করে ৫৭ জন সেনা অফিসারসহ ৭৪ জনকে হত্যা করে। পরে বিডিআর বিদ্রোহের অভিযোগে চকবাজার থানায় হত্যা মামলা দায়ের করা হয়। বাবা বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রহিম বিডিআরের ডিএডি হিসেবে পিলখানায় কর্মরত ছিলেন। তাকেও বিডিআর বিদ্রোহের মামলায় আসামি করে আটক করা হয়।
তিনি উল্লেখ করেন, তার বাবা আব্দুর রহিমকে ২৫ ফেব্রুয়ারি পিলখানার মধ্যে হত্যার চেষ্টা করে কয়েকজন। কিন্তু সাধারণ সৈনিকেরা তার বাবাকে ভালোবাসতেন বিধায় তারা রক্ষা করেন। ২০০৯ সালের জুলাই মাসে কোনো একদিন ডিএডি আব্দুর রহিমকে পিলখানার ঢাকা সেক্টরের দ্বিতীয় তলায় নিয়ে জেনারেল আজিজ ও আইনজীবী মোশারফ হোসেন কাজলসহ আরও কয়েকজন পিলখানার ঘটনার রাজসাক্ষী হতে বলেন। তাকে বিভিন্ন ধরনের প্রলোভন দেখিয়ে রাজসাক্ষী হয়ে মিথ্যা সাক্ষ্য দিতে বলেন।
‘বাবা রাজি না হওয়ায় তাকে বিডিআর বিদ্রোহের মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে রিমান্ডে নেওয়া হয়। রিমান্ড শেষে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়। পরে ২০১০ সালের ২৯ জুলাই ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে বাদীর বাবার শরীরে ইনজেকশন পুশ করার মাধ্যমে তাকে হত্যা করা হয়। পরিকল্পিতভাবে আসামিরা তার বাবাকে হত্যা করেছেন।




বাংলাদেশের দাবি প্রত্যাখ্যান করেছেন ভারত
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ: গণহত্যার সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যবস্তু ছিলেন বুদ্ধিজীবীরা
সুদানে সন্ত্রাসী হামলায় ৬ বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী নিহত, লড়াই চলছে: আইএসপিআর
হাদির ওপর হামলাকারীদের সন্ধান দিতে ৫০ লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার
বাংলাদেশে সন্ত্রাসী দমনে শুরু হচ্ছে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট: ফেজ-২’
নির্বাচন অতো সহজে হবে না: তারেক রহমান
ঢাকায় হাদিকে গুলির ঘটনায় প্রত্যক্ষদর্শীর বর্ণনা ও সিসি ক্যামেরার ফুটেজে যা পাওয়া গেল
অপমানিত বোধ করছেন’ পদত্যাগ করতে চান রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন, রয়টার্সকে সাক্ষাৎকার
জাতীয় নির্বাচন ১২ ফেব্রুয়ারি:জাতির উদ্দেশে ভাষণে সিইসি
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ তফশিল ঘোষণার পর কার্যকর: প্রেস সচিব 