শিরোনাম:
●   র‌্যাবের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করছে না: যুক্তরাষ্ট্র ●   গাজায় শান্তিরক্ষী মোতায়েনের পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের ●   চীন- রাশিয়ার সম্পর্ক ‘নজিরবিহীন উচ্চতায় পৌঁছেছে ●   মোদির জয়ের সম্ভাবনা ক্রমেই বাড়ছে ●   রাফায় হামলা নিয়ে ইসরাইলকে কঠোর হুঁশিয়ারি দিল ইইউ ●   দুর্বৃত্তদের গুলিতে স্লোভাকিয়ার প্রধানমন্ত্রী আহত, অবস্থা আশঙ্কাজনক ●   বাংলাদেশে মাতৃ মৃত্যুহার নিয়ন্ত্রণের সাফল্যের প্রশংসা করেন : জাতিসংঘ ●   সরকার ও জনগণের সমন্বয়ে সমস্যা সমাধান হবে : তথ্য প্রতিমন্ত্রী ●   বাংলাদেশের সঙ্গে সামনে তাকাতে চাই, পেছনে নয়: ডোনাল্ড লু ●   অবশেষে স্বজনদের কাছে ফিরলেন নাবিকরা
ঢাকা, শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১

BBC24 News
শনিবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২০
প্রথম পাতা » আর্ন্তজাতিক | এশিয়া-মধ্যপ্রাচ্য | শিরোনাম | সাবলিড » মিয়ানমার সফরে চীনের প্রেসিডেন্ট
প্রথম পাতা » আর্ন্তজাতিক | এশিয়া-মধ্যপ্রাচ্য | শিরোনাম | সাবলিড » মিয়ানমার সফরে চীনের প্রেসিডেন্ট
৬৯২ বার পঠিত
শনিবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২০
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

মিয়ানমার সফরে চীনের প্রেসিডেন্ট

---বিবিসি২৪নিউজ,নিজস্ব প্রতিবেদক: ​​দুই দিনের সফরে শুক্রবার মিয়ানমার পৌঁছেছেন চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। ক্ষমতায় আসার পর শি জিনপিংয়ের প্রথম সফর। আর ১৯ বছর পর চীনের কোনো প্রেসিডেন্টের মিয়ানমার সফর এটি।চীনা প্রেসিডেন্টের এই সফরকে চীনের গ্লোবাল বেল্ট ও রোড উদ্যোগের অংশ হিসেবে দেখছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা।

মিয়ানমারের ডেপুটি বাণিজ্যমন্ত্রী অং জেঁইয়ের বরাতে প্রতিবেদনে বলা হয়, জিনপিং তার সফরে মিয়ানমারের স্টেট কাউন্সিলর অং সান সু চি, প্রেসিডেন্ট উইন মিনত ও সেনাপ্রধান মিন অং হ্লাইংয়ের সঙ্গে বৈঠক করবেন। তাদের এই বৈঠকে চামসু বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগ ও রাখাইন রাজ্যে ১৩০ কোটি ডলার ব্যয়ে গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণে চুক্তি হওয়ার কথা রয়েছে। এছাড়া প্রায় হাজার কোটি ডলারের বিনিয়োগ চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক সই হতে পারে। বৈঠকগুলো আজ শনিবার রাজধানী নেইপিদোতে অনুষ্ঠিত হতে পারে।

২০১৩ সালে ক্ষমতায় আসেন শি জিনপিং। ইতোমধ্যে আসিয়ানভুক্ত সব দেশ সফর করেছেন তিনি। শুধু বাকি ছিল মিয়ানমার। বিশ্লেষকরা বলছেন, ঐতিহাসিক এই সফরের মাধ্যমে মূলত মিয়ানমারকে কাছে পেতে চাইছে চীন। আর এটা চীনের স্বার্থেই-গ্লোবাল বেল্ট ও রোড উদ্যোগেরই অংশ।

২০১৭ সালে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর কঠোর অভিযানে ৭ লাখ ৩০ হাজারের বেশি রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়েছে। জাতিসংঘের তদন্তকারী কর্মকর্তারা বলেন, অভিযানে ১০ হাজার মানুষকে হত্যা করা হয়ে থাকতে পারে। রাখাইনে মিয়ানমারের গণহত্যার অভিযোগ এনে দেশটিকে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে (আইসিসি) দাঁড় করিয়েছে গাম্বিয়া। এমতাবস্থায় আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অনেক চাপে রয়েছে মিয়ানমার। সেই মুহূর্তে প্রেসিডেন্টের এই সফর দেশটির পাশে দাঁড়ানোরই শামিল চীনের।

গত বছরের শেষ দিকে আন্তর্জাতিক আদালতে গাম্বিয়ার মামলার পর মিয়ানমার চীনের সঙ্গে আরও সম্পর্ক জোরদার করতে থাকে। রাখাইনে রোহিঙ্গাদের নির্যাতন করে বাস্তুচ্যুত করার সময়ও চীনের ভূমিকা ছিল কার্যত মিয়ানমারের পক্ষেই। তবে জিনপিংয়ের এই সফরে রোহিঙ্গা ইস্যুতে কোনো আলোচনা হবে কিনা তা জানা যায়নি।

ফরাসি বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদন বলা হয়েছে, রাখাইনে গভীর সমুদ্রবন্দর ও পূর্ব থেকে পশ্চিমে দ্রুতগামী ট্রেন চলাচলের মাধ্যমে মিয়ানমারের চেহারা বদলে যেতে পারে।



আর্কাইভ

র‌্যাবের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করছে না: যুক্তরাষ্ট্র
গাজায় শান্তিরক্ষী মোতায়েনের পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
চীন- রাশিয়ার সম্পর্ক ‘নজিরবিহীন উচ্চতায় পৌঁছেছে
মোদির জয়ের সম্ভাবনা ক্রমেই বাড়ছে
রাফায় হামলা নিয়ে ইসরাইলকে কঠোর হুঁশিয়ারি দিল ইইউ
দুর্বৃত্তদের গুলিতে স্লোভাকিয়ার প্রধানমন্ত্রী আহত, অবস্থা আশঙ্কাজনক
সরকার ও জনগণের সমন্বয়ে সমস্যা সমাধান হবে : তথ্য প্রতিমন্ত্রী
বাংলাদেশের সঙ্গে সামনে তাকাতে চাই, পেছনে নয়: ডোনাল্ড লু
অবশেষে স্বজনদের কাছে ফিরলেন নাবিকরা
বিশ্বে উদ্ধাস্তুর সংখ্যা সাড়ে ৭ কোটি