শিরোনাম:
ঢাকা, শুক্রবার, ২০ জুন ২০২৫, ৫ আষাঢ় ১৪৩২

BBC24 News
রবিবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২০
প্রথম পাতা » আইন-আদালত | শিরোনাম | সাবলিড » আত্মসমর্পণ করে জামিন চাইলেন ড. ইউনূস
প্রথম পাতা » আইন-আদালত | শিরোনাম | সাবলিড » আত্মসমর্পণ করে জামিন চাইলেন ড. ইউনূস
৮৫৭ বার পঠিত
রবিবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২০
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

আত্মসমর্পণ করে জামিন চাইলেন ড. ইউনূস

---বিবিসি২৪নিউজ,আদালত প্রতিনিধি: শ্রম আইনের ১০টি নিয়ম লঙ্ঘন করা মামলায় আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেছেন গ্রামীণ কমিউনিকেশনসের চেয়ারম্যান নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস।রোববার ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতের বিচারক রহিবুল ইসলামের আদালতে জামিন আবেদন করেন তিনি।

এর আগে ১৩ জানুয়ারি ড. ইউনূসসহ তার প্রতিষ্ঠানের আরও তিনজনকে আদালতে হাজির হওয়ার জন্য এ সমন জারি করেন আদালত।

এর আগে ৫ জানুয়ারি শ্রম আইনের ১০টি নিয়ম লঙ্ঘন করায় ড. ইউনূসসহ চারজনের বিরুদ্ধে ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতে মামলা করেন কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদফতরের শ্রম পরিদর্শক (সাধারণ) তরিকুল ইসলাম।

মামলার বিবাদীরা হলেন গ্রামীণ কমিউনিকেশনসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাজনীন সুলতানা, পরিচালক আ. হাই খান ও উপ-মহাব্যবস্থাপক (জিএম) গৌরি শংকর।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, মামলার বাদী ২০১৯ সালের ১০ অক্টোবর গ্রামীণ কমিউনিকেশনসে সরেজমিনে পরিদর্শনে যান। পরিদর্শনে গিয়ে প্রতিষ্ঠানটির দ্বারা ১০টি বিধি লঙ্ঘনের বিষয়টি দেখতে পান।

এর আগেও গত ৩০ এপ্রিল বাদীপক্ষের এক পরিদর্শক প্রতিষ্ঠানটি পরিদর্শন করে ত্রুটিগুলো সংশোধনের নির্দেশনা দেন। এরপর ৭ মে ডাকযোগে এ বিষয়ে বিবাদী পক্ষ জবাব দিলেও তা সন্তোষজনক হয়নি। পরে ২৮ অক্টোবর বর্তমান পরিদর্শক আবারও তা অবহিত করেন। নির্দেশনা বাস্তবায়ন না করে বিবাদীরা ফের সময়ের আবেদন করেন। কিন্তু আবেদনের সময় অনুযায়ী তারা জবাব দাখিল করেননি।

এমতাবস্থায় বিবাদীরা বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬, বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ ধারা ৩৩ (ঙ) এবং ৩০৭ মোতাবেক দণ্ডনীয় অপরাধ বলে বাদী মনে করেন।

যে ১০টি বিধি লঙ্ঘন করেছে ড. ইউনূসের কোম্পানি

কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদফতর গত ১০/১০/২০১৯ খ্রি. তারিখে সরেজমিনে পরিদর্শনকালে বাংলাদেশ শ্রম আইন-২০০৬, বাংলাদেশ শ্রম আইন (সংশোধন) আইন ২০১৩ ও বাংলাদেশ শ্রম বিধিমালা ২০১৫ এর নিম্নোক্ত ১০টি লঙ্ঘন পরিলক্ষিত হয়। ড. ইউনূসের কোম্পানি এগুলো লঙ্ঘন করেছে-

১. বিধি মোতাবেক শ্রমিক/কর্মচারীদের নিয়োগপত্র, ছবিসহ পরিচয়পত্র ও সার্ভিস বহি প্রদান করা হয়নি।

২. বিধি মোতাবেক শ্রমিকের কাজের সময় এর নোটিশ পরিদর্শকের নিকট হতে অনুমোদিত নয়।

৩. কোম্পানিটি বার্ষিক ও অর্ধবার্ষিক রিটার্ন দাখিল করেনি।

৪. কর্মীদের বৎসরান্তে অর্জিত ছুটির অর্ধেক নগদায়ন করা হয় না।

৫. কোম্পানির নিয়োগবিধি মহাপরিদর্শক কর্তৃক অনুমোদিত নয়।

৬. ক্ষতিপূরণমূলক সাপ্তাহিক ছুটি ও উৎসব ছুটি প্রদান-সংক্রান্ত কোনো রেকর্ড/রেজিস্টার সংরক্ষণ করা হয় না।

৭. কোম্পানির মুনাফার অংশ ৫% শ্রমিকের অংশগ্রহণ তহবিল গঠনসহ লভ্যাংশ বণ্টন করা হয় না।

৮. সেফ্টি কমিটি গঠন করা হয়নি।

৯. কর্মীদের অন্য প্রতিষ্ঠানে কাজ করালেও কোনো ঠিকাদারি লাইসেন্স গ্রহণ করেননি।

১০. কারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদফতর থেকে লাইসেন্স গ্রহণ করেনি।



আর্কাইভ

সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশের টাকা বেড়েছে ২৩ গুণ
মধ্যপ্রাচ্যের ঘাঁটি থেকে বিমান ও জাহাজ সরিয়ে নিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট
ইরান ইস্যুতে পুতিন-চিনপিং ফোনালাপ, কী কথা হলো
আরাক পরমাণু কেন্দ্রে হামলা চালাল ইসরাইল
হোয়াইট হাউসের সামনে যুদ্ধবিরোধী বিক্ষোভ
ইরানে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরাইলের ২৮ আকাশযান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের
যুক্তরাষ্ট্র সরাসরি উড়াল মার্কিন বোমারু বিমান
ইসরাইলে হাইপারসোনিক ক্ষেপণাস্ত্র ‘ফাত্তাহ’ ছুড়েছে ইরান
ইরানের সর্বোচ্চ নেতা খামেনির অবস্থান জানি, তবে এখন হত্যা করব না: ট্রাম্প