শিরোনাম:
ঢাকা, সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১

BBC24 News
সোমবার, ২৭ জানুয়ারী ২০২০
প্রথম পাতা » পরিবেশ ও জলবায়ু » ভারতে নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে আন্দোলনকে আলাদা মাত্রা দিয়েছে যে দিকগুলো
প্রথম পাতা » পরিবেশ ও জলবায়ু » ভারতে নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে আন্দোলনকে আলাদা মাত্রা দিয়েছে যে দিকগুলো
১২৪৫ বার পঠিত
সোমবার, ২৭ জানুয়ারী ২০২০
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

ভারতে নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে আন্দোলনকে আলাদা মাত্রা দিয়েছে যে দিকগুলো

---বিবিসি২৪নিউজ,কলকাতা প্রতিনিধি: তিন প্রতিবেশী দেশ থেকে আসা ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের নাগরিকত্ব দেওয়ার বিধান এনে ভারতের পার্লামেন্ট একটি নতুন আইন পাস করে গত বছরের ১১ ডিসেম্বর রাতে।পরদিন রাষ্ট্রপতির সম্মতির মধ্যে দিয়ে সেটি পুরোদস্তুর আইনে পরিণত হয় ঠিকই - কিন্তু প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই সারা দেশ জুড়ে এই ‘সিএএ’ বা বিতর্কিত নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদও শুরু হয়ে যায়।

মুসলিমদের এই আইনের বাইরে রেখে এবং ধর্মের ভিত্তিতে নাগরিকত্ব দেওয়ার প্রস্তাব এনে ভারত তার ধর্মনিরপেক্ষতার ঐতিহ্য ও পরম্পরাকে ধূলিসাৎ করেছে, এটাই ছিল প্রতিবাদীদের মূল বক্তব্য।

বিগত দেড় মাসে এই সিএএ-র (ও সেই সঙ্গে প্রস্তাবিত জাতীয় নাগরিকপঞ্জী বা এনআরসি-র) বিরুদ্ধে ভারতে যে ধরনের বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ দেখা গেছে, তা অনেক দিক থেকেই নজিরবিহীন। যেভাবে হিন্দু-মুসলিম-শিখ-খ্রীষ্টান সব ধর্মের মানুষ ঐক্যবদ্ধভাবে এই আইনের বিরুদ্ধে লাগাতার আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন, তাতে অনেকেই একে বর্ণনা করছেন দেশের ‘দ্বিতীয় স্বাধীনতা সংগ্রাম’ হিসেবে।

কেউ কেউ একে খিলাফত আন্দোলন ২.০ বলতেও দ্বিধা করছেন না।

দেশব্যাপী এই সিএএ-এনআরসি বিরোধী আন্দোলনে এমন বেশ কতগুলো নতুন দিকও দেখা গেছে, যা ভারতে নাগরিক সমাজের কোনও আন্দোলনে একেবারেই অভিনব বলা যেতে পারে। এই আন্দোলনের এমনই কতগুলো বৈশিষ্ট্যে আলোকপাত করেছে এই প্রতিবেদন।
ভারতের সংবিধান যখন আচমকাই বেস্টসেলার!

ঠিক সত্তর বছর আগে আজকের দিনেই (১৯৫০ সালের ২৬ জানুয়ারি) একটি প্রজাতন্ত্র বা রিপাবলিক হিসেবে ভারতের আত্মপ্রকাশ, আর তার ভিত্তি ছিল দেশের সংবিধান।

গণপরিষদ বা কনস্টিটুয়েন্ট অ্যাসেম্বলির সদস্যরা টানা কয়েক বছরের পরিশ্রমে বহু আলাপ-আলোচনার পর প্রস্তুত করেছিলেন সেই সংবিধানের খসড়া।

তবে ৭০ বছরের পুরনো ওই বইটির চাহিদা আচমকাই বেড়ে গেছে ভীষণভাবে।

পুরনো দিল্লির দরিয়াগঞ্জে কিতাবঘর বা অন্যান্য বইয়ের দোকানের এক মালিক বলছেন, “আগে মাসে পাঁচটা সংবিধান বিক্রি হত কি না সন্দেহ, অথচ গত এক মাসে সংবিধানের পাঁচশো কপি বিক্রি করেছি!” অ্যামাজন বা অন্যান্য ই-কমার্স সাইটেও সংবিধান বিক্রি হচ্ছে এন্তার, বইটা প্রায়শই ‘আউট অব স্টক’ হয়ে যাচ্ছে।

এর একটা বড় কারণ, ভারতের বিভিন্ন প্রান্তে আন্দোলনকারীরা এই সংবিধানের প্রিঅ্যাম্বল বা প্রস্তাবনা পাঠ করেই তাদের কর্মসূচি শুরু করছেন।

সংবিধানের প্রস্তাবনায় ভারতের যে ধর্মনিরপেক্ষ চরিত্রের কথা বলা হয়েছে, তা উচ্চারণ করেই তারা শপথ নিচ্ছেন সব ধর্মের মানুষকে সমান চোখে দেখার।

গত ২১শে ডিসেম্বর রাতে হায়দ্রাবাদের এমপি ও একটি মুসলিম রাজনৈতিক দলের নেতা আসাদউদ্দিন ওয়াইসি শহরের দারুসসালাম এলাকায় হাজার হাজার মানুষকে নিয়ে এক সঙ্গে মিলে পাঠ করেছিলেন এই প্রিঅ্যাম্বল। তার পর থেকেই এই সংবিধান পাঠ করার ‘ট্রেন্ড’ এখন সারা দেশে ছড়িয়ে পড়েছে।
প্রতিবাদ যখন ফুটবল বা ক্রিকেট মাঠেও

গত রবিবার (২০শে জানুয়ারি) কলকাতার আইকনিক যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গণে মুখোমুখি হয়েছিল দুই জনপ্রিয় ক্লাব মোহনবাগান আর ইস্টবেঙ্গল।

শহরের এই ফুটবল ডার্বিতে ইস্টবেঙ্গল গ্যালারিতে হঠাৎই দেখা যায় পেল্লায় প্ল্যাকার্ড বা টিফো : ‘রক্ত দিয়ে কেনা মাটি, কাগজ দিয়ে নয়!’

পূর্ববঙ্গ থেকে চলে আসা ‘বাঙাল’দের দল হিসেবে পরিচিত ইস্টবেঙ্গল সমর্থকরা কার্টুন চরিত্র বাঁটুল দ্য গ্রেটের আদলে নিজেদের ‘বাঙাল দ্য গ্রেট’ বলেও তুলে ধরেন বিশালাকার পোস্টারে।এনআরসি সিয়ে ভয় দেখাতে এলে কীভাবে সজোরে লাথি মেরে বাঙালরা তাদের এলাকা-ছাড়া করবে, তুলে ধরা হয় সেই ছবিও।

যে পাঁড় ইস্টবেঙ্গল সমর্থকরা এই সব পোস্টারের পেছনে ছিলেন তারা পরে জানিয়েছেন, “গত কয়েকমাস ধরে যেভাবে সোশ্যাল মিডিয়াতে বা তার বাইরেও আমাদের এবার দেশছাড়া করা হবে বলে টিটকিরি দেওয়া হয়ে আসছে - এই সব পোস্টার তারই জবাব!”

সমাজ বিশ্লেষকরাও মনে করছেন, দেশভাগের পর যে সব পরিবার আজকের ভারতে চলে এসেছিলেন, সিএএ-এনআরসি নতুন করে তাদের মধ্যে ছিন্নমূল হওয়ার আশঙ্কা তৈরি করেছে বলেই ফুটবল স্টেডিয়ামেও তা প্রতিবাদের ভাষা খুঁজে পাচ্ছে।

এর আগে ১৪ই জানুয়ারি মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে ভারত ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যে একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচ চলাকালীনও সিএএ-এনআরসি বিরোধী প্ল্যাকার্ড চোখে পড়েছিল, শোনা গিয়েছিল স্লোগানও। নাগরিকত্ব ইস্যুতে তার বক্তব্য কী, সাংবাদিক সম্মেলনে সে প্রশ্ন শুনতে হয়েছে ভারতের ক্রিকেট অধিনায়ক ভিরাট কোহলি-কেও, যদিও তিনি তা এড়িয়ে গিয়েছেন।
‘শাহীন বাগ সত্যাগ্রহ’ যখন সারা দেশের মডেল

দিল্লির দক্ষিণ-পূর্ব প্রান্তে যমুনার তীর ঘেঁষে মুসলিম-প্রধান একটি মধ্য ও নিম্নবিত্ত এলাকা শাহীন বাগ।

সিএএ-এনআরসির বিরুদ্ধে প্রতিবাদের সূত্র ধরে এই শাহীন বাগের নাম এখন সারা দেশ জুড়ে চর্চায়।

গত ১৫ই ডিসেম্বর (রবিবার) বিকেলে নিকটবর্তী জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে ঢুকে দিল্লি পুলিশ ছাত্রছাত্রীদের চরম হেনস্থা করেছিল। তার প্রতিবাদেই নির্যাতিত ছাত্রছাত্রীদের প্রতি সংহতি জানিয়ে পথে নেমে আসেন শাহীন বাগ এলাকার নানা বয়সের মুসলিম নারীরা।

ছ’সপ্তাহ পেরিয়েও সেই শান্তিপূর্ণ ও লাগাতার কর্মসূচি আজও অব্যাহত, কনকনে ঠান্ডা আর হিমেল হাওয়াতেও দিনরাত চব্বিশ ঘন্টা ধরে চলছে সেই প্রতিবাদ। বস্তুত এনআরসি-সিএএর বিরোধিতা এবং শাহীন বাগ যেন ভারতে সমার্থক হয়ে উঠেছে। দিল্লি ও তার আশেপাশের বহু এলাকা থেকে লক্ষাধিক মানুষ এসে শাহীন বাগে তাদের সমর্থনও জানিয়ে গেছেন।

শাহীন বাগের নারীরা যে রাস্তা জুড়ে ধরনায় বসেছেন, তাদের সেই ধরনা মঞ্চ আটকে দিয়েছে দিল্লি ও পার্শ্ববর্তী উত্তরপ্রদেশে নয়ডা শহরতলির সংযোগকারী একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ রাস্তাকে।

এর ফলে বহু লোকের যাতায়াতে ভীষণ অসুবিধা হচ্ছে, দিল্লির একটি সীমান্ত কার্যত বন্ধ হয়ে রয়েছে - শাহীন বাগ আন্দোলন উঠিয়ে দেওয়ার দাবিতে আদালতে অজস্র জনস্বার্থ মামলাও হয়েছে।

কিন্তু এর পরেও শাহীন বাগের মঞ্চ তুলে দেওয়া সম্ভব হয়নি, এই আন্দোলনের পেছনে যে তুমুল জনসমর্থন আছে সম্ভবত প্রশাসনও তা আঁচ করতে পেরেছে।

তবে ক্ষমতাসীন বিজেপি নেতারাও পাল্টা আক্রমণ করে চলেছেন শাহীন বাগকে, উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ এমনও প্রশ্ন তুলেছেন, “ছেলেরা লেপের তলায় ঢুকে শাহীন বাগে কেন বাড়ির মেয়েদের এগিয়ে দিয়েছেন?”তবু ঘটনা এটাই, শাহীন বাগের অহিংস সত্যাগ্রহের ধাঁচেই কলকাতার পার্ক সার্কাস ময়দান, পাটনার সব্জিবাগ কিংবার লখনৌ-র গোমতী নগরসহ বিভিন্ন জায়গায় শুরু হয়েছে সিএএ-এনআরসি-র বিরুদ্ধে একই ধরনের প্রতিবাদ কর্মসূচী।

ফলে শাহীন বাগের মুসলিম নারীরা - স্কুলছাত্রী, সাধারণ গৃহবধূ বা অশীতিপর দাদি-নানিরাই এখন হয়ে উঠেছেন গোটা দেশের প্রতিবাদীদের রোল মডেল।
কিছুতেই কাগজ না-দেখানোর শপথ

ভারতে প্রস্তাবিত এনআরসি-র বিরুদ্ধে সবচেয়ে বড় ভয়ের ক্ষেত্রটা হল, দেশের একটা বিপুল সংখ্যক মানুষ মনে করছেন আসামে যেমনটা হয়েছে - ঠিক তেমনি এখন গোটা দেশেই তাদের পুরনো দলিল, নথিপত্র ও কাগজ পেশ করে প্রমাণ করতে হবে তারা ভারতেরই বৈধ নাগরিক।

এই পটভূমিতেই কমেডিয়ান ও গীতিকার বরুণ গ্রোভার গত ২১শে ডিসেম্বর তার টুইটার হ্যান্ডলে আবৃত্তি করে পোস্ট করেছিলেন একটি স্বরচিত কবিতা : “তানাশাহ্ আকে জায়েঙ্গে, হম কাগজ নেহি দিখায়েঙ্গে!” (স্বৈরতন্ত্রীরা আসবে যাবে, কিন্তু এনআরসি-র কাগজ আমরা দেখাব না)। সেই সঙ্গেই তিনি লিখেছিলেন, “এই শব্দগুলোর ওপর কোনও কপিরাইট নেই, যে যার ইচ্ছেমতো শব্দগুলো নানা ভাষায় বলতে পারেন, গাইতে পারেন, উল্টেপাল্টে নিতে পারেন।”

মাত্র দিনকয়েকের মধ্যেই দেখা যায়, তার সেই কথাগুলো যেন গোটা ভারত লুফে নিয়েছে।

নানা ভাষায়, নানা ভঙ্গীতে ভারতের নানা প্রান্তে আওয়াজ উঠতে শুরু করেছে - কিছুতেই কাগজ দেখানো চলবে না।

জনপ্রিয় মিউজিক ব্যান্ড ‘ইন্ডিয়ান ওশানে’র শিল্পী রাহুল রাম ইংরেজি নতুন বছরেই ‘হম কাগজ নেহি দিখায়েঙ্গে’-কে গানে রূপ দেন। বিভিন্ন সভা-সমাবেশ-কনসার্টে তিনি তা গাইতেও শুরু করে দেন।

কিছুদিনের মধ্যে পশ্চিমবঙ্গের একঝাঁক শিল্পী-অভিনেতা-নির্মাতা-নির্দেশকও এই শপথের একটি বাংলা রূপান্তর সোশ্যাল মিডিয়াতে প্রকাশ করেন, আর তারও মূল কথাটি ছিল “কাগজ আমরা দেখাব না!”এই প্রতিবাদীদের দলে ছিলেন সব্যসাচী চক্রবর্তী, কঙ্কনা সেনশর্মা, স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়, ধৃতিমান চট্টোপাধ্যায়, সুমন মুখোপাধ্যায়ের মতো অনেক তারকা, মনোরঞ্জন ব্যাপারীর মতো লেখক কিংবা রূপম ইসলামের মতো গায়করাও।

কাগজ না-দেখানোর এই শপথে গলা মেলাতে ভারতীয়দের আহ্বান জানান আরও বহু অ্যাক্টিাভিস্ট ও শিল্পীও।
পোস্টকার্ডের তুফান, দীর্ঘতম মানববন্ধন

রাজপথের আন্দোলন, আইনি লড়াই বা গানে-কবিতায়-সোশ্যাল মিডিয়াতে প্রতিবাদের পাশাপাশি নাগরিকত্ব আইন তথা এনআরসি-র বিরুদ্ধে বিক্ষোভে নানা অভিনব পন্থারও আশ্রয় নিতে দেখা যাচ্ছে।

যেমন, পশ্চিমবঙ্গ থেকে হাজার হাজার ছাত্রছাত্রী ও তরুণ প্রজাতন্ত্র দিবসের প্রাক্কালে প্রধানমন্ত্রীকে পোস্টকার্ডে চিঠি লিখে সিএএ-এনআরসি বাতিল করার দাবি জানিয়েছেন।সেই সঙ্গেই তিনি লিখেছিলেন, “এই শব্দগুলোর ওপর কোনও কপিরাইট নেই, যে যার ইচ্ছেমতো শব্দগুলো নানা ভাষায় বলতে পারেন, গাইতে পারেন, উল্টেপাল্টে নিতে পারেন।”

মাত্র দিনকয়েকের মধ্যেই দেখা যায়, তার সেই কথাগুলো যেন গোটা ভারত লুফে নিয়েছে।

নানা ভাষায়, নানা ভঙ্গীতে ভারতের নানা প্রান্তে আওয়াজ উঠতে শুরু করেছে - কিছুতেই কাগজ দেখানো চলবে না।

জনপ্রিয় মিউজিক ব্যান্ড ‘ইন্ডিয়ান ওশানে’র শিল্পী রাহুল রাম ইংরেজি নতুন বছরেই ‘হম কাগজ নেহি দিখায়েঙ্গে’-কে গানে রূপ দেন। বিভিন্ন সভা-সমাবেশ-কনসার্টে তিনি তা গাইতেও শুরু করে দেন।

কিছুদিনের মধ্যে পশ্চিমবঙ্গের একঝাঁক শিল্পী-অভিনেতা-নির্মাতা-নির্দেশকও এই শপথের একটি বাংলা রূপান্তর সোশ্যাল মিডিয়াতে প্রকাশ করেন, আর তারও মূল কথাটি ছিল “কাগজ আমরা দেখাব না!”এই প্রতিবাদীদের দলে ছিলেন সব্যসাচী চক্রবর্তী, কঙ্কনা সেনশর্মা, স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়, ধৃতিমান চট্টোপাধ্যায়, সুমন মুখোপাধ্যায়ের মতো অনেক তারকা, মনোরঞ্জন ব্যাপারীর মতো লেখক কিংবা রূপম ইসলামের মতো গায়করাও।

কাগজ না-দেখানোর এই শপথে গলা মেলাতে ভারতীয়দের আহ্বান জানান আরও বহু অ্যাক্টিাভিস্ট ও শিল্পীও।
পোস্টকার্ডের তুফান, দীর্ঘতম মানববন্ধন

রাজপথের আন্দোলন, আইনি লড়াই বা গানে-কবিতায়-সোশ্যাল মিডিয়াতে প্রতিবাদের পাশাপাশি নাগরিকত্ব আইন তথা এনআরসি-র বিরুদ্ধে বিক্ষোভে নানা অভিনব পন্থারও আশ্রয় নিতে দেখা যাচ্ছে।

যেমন, পশ্চিমবঙ্গ থেকে হাজার হাজার ছাত্রছাত্রী ও তরুণ প্রজাতন্ত্র দিবসের প্রাক্কালে প্রধানমন্ত্রীকে পোস্টকার্ডে চিঠি লিখে সিএএ-এনআরসি বাতিল করার দাবি জানিয়েছেন।



আর্কাইভ

রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত নিয়ে যা বলল চীন
ইরানের অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মোখবার
বেঁচে নেই প্রেসিডেন্ট ইব্রাহি রাইসি: ইরানের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম
হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় নিখোঁজ ইরানের প্রেসিডেন্ট
বাংলাদেশের উন্নয়নে গুরুত্ব দিচ্ছে জাতিসংঘ
ইরানের প্রেসিডেন্টকে বহনকারী হেলিকপ্টার দুর্ঘটনার কবলে
জীবন বাঁচাতে কোন আশ্রয়ের জায়গা নেই, রাফাহ ছেড়েছেন ৮ লাখ ফিলিস্তিনি: জাতিসংঘ
বঙ্গোপসাগরে ৬৫ দিন মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা
আবারও এভারেস্ট চূড়ায় বাংলাদেশের বাবর আলী
গাজায় ইসরাইলের হামলায় নিহত ১২১ ফিলিস্তিনি