শিরোনাম:
●   দুর্বৃত্তদের গুলিতে স্লোভাকিয়ার প্রধানমন্ত্রী আহত, অবস্থা আশঙ্কাজনক ●   বাংলাদেশে মাতৃ মৃত্যুহার নিয়ন্ত্রণের সাফল্যের প্রশংসা করেন : জাতিসংঘ ●   সরকার ও জনগণের সমন্বয়ে সমস্যা সমাধান হবে : তথ্য প্রতিমন্ত্রী ●   বাংলাদেশের সঙ্গে সামনে তাকাতে চাই, পেছনে নয়: ডোনাল্ড লু ●   অবশেষে স্বজনদের কাছে ফিরলেন নাবিকরা ●   বিশ্বে উদ্ধাস্তুর সংখ্যা সাড়ে ৭ কোটি ●   মার্কিন স্যাংশন, ভিসানীতি পরোয়া করে না আ. লীগ: কাদের ●   ঢাকায় এসেছেন যুক্তরাষ্ট্রের সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু ●   দেশে বজ্রপাত নিরোধযন্ত্র স্থাপনে সহায়তা করতে চায় ফ্রান্স ●   বাংলাদেশে বিনিয়োগ ও হজ ভিসার সময় বাড়াতে সৌদি আরবের প্রতি আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ১৬ মে ২০২৪, ১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১

BBC24 News
সোমবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২০
প্রথম পাতা » আর্ন্তজাতিক | পরিবেশ ও জলবায়ু » করোনাভাইরাস: একদিনে মারা গেলে ৯৭ জন?
প্রথম পাতা » আর্ন্তজাতিক | পরিবেশ ও জলবায়ু » করোনাভাইরাস: একদিনে মারা গেলে ৯৭ জন?
৯৪১ বার পঠিত
সোমবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২০
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

করোনাভাইরাস: একদিনে মারা গেলে ৯৭ জন?

---বিবিসি২৪নিউজ,আন্তর্জাতিক ডেস্ক:করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে শুধু রবিবারই মারা গেছে ৯৭ জন। এই রোগে আক্রান্ত হয়ে এক দিনে এতো মানুষ মৃত্যুর ঘটনা এই প্রথম।এ নিয়ে চীনে মোট প্রাণহানির সংখ্যা দাঁড়ালো ৯০৮ জনে। কিন্তু নতুন করে আক্রান্ত হওয়া রোগীর সংখ্যা কিছুটা স্থিতিশীল হয়েছে।

চীন জুড়ে প্রায় ৪০,১৭১ জন মানুষ আক্রান্ত হয়েছে। আর ১৮৭,৫১৮ জনকে পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে।

নতুন ভাইরাস নিয়ে গবেষণা চালাতে চীনে একটি বিশেষজ্ঞ দল পাঠিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।

চীনের তথ্য অনুযায়ী, ৩,২৮১ জন রোগীকে চিকিৎসা সেবা দিয়ে সুস্থ করে তোলার পর হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেয়া হয়েছে।

সোমবার নতুন চন্দ্র বর্ষের ছুটি শেষ করে ফিরবে লাখ লাখ মানুষ। এর আগে ভাইরাস ছড়িয়ে পড়া ঠেকাতে এই ছুটি বাড়ানো হয়েছিল।

কিন্তু সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ অব্যাহত থাকবে। এর মধ্যে রয়েছে কাজের সময়ের মধ্যে পরিবর্তন আনা, এবং নির্দিষ্ট কিছু কর্মক্ষেত্র খোলা।

এই ছুটির সময়ের মধ্যে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা ২০০৩ সালে সার্স প্রাদুর্ভাবে মৃত্যুর সংখ্যাকে ছাড়িয়ে গেছে। সেসময় চীনে সার্স শুরু হওয়ার পর পুরো বিশ্বে এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ৭৭৪ জন মারা গিয়েছিল।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা শনিবার বলেছে যে, নতুন করে আক্রান্তের সংখ্যা কিছুটা ‘স্থিতিশীল’ রয়েছে। একইসাথে সতর্ক করে বলেছে যে, ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হওয়ার মাত্রা সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে কিনা তা এখনো বলা যাচ্ছে না।

ভাইরাসটি আরো কমপক্ষে ২৭টি দেশ ও এলাকায় ছড়িয়ে পড়েছে। কিন্তু এখনো পর্যন্ত চীনের মূল ভূ-খণ্ডের বাইরে মাত্র দুটি মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। যার মধ্যে একটি ফিলিপিন্সে এবং অন্যটি হংকংয়ে।

গত ৩০ জানুয়ারি প্রাদুর্ভাবটিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য জরুরী অবস্থা ঘোষণা করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।নতুন এই ভাইরাসটি প্রথমে শনাক্ত করা হয়েছিল উহানে যা হুবেই প্রদেশের রাজধানী। এক কোটি ১০ লাখ বাসিন্দার শহরটি গত কয়েক সপ্তাহ ধরে মূলত অচল হয়ে রয়েছে।

এদিকে, হংকংয়ে কোয়ারেন্টিন করে রাখা একটি যাত্রীবাহী ক্রুজ বা প্রমোদবিহারের যাত্রী এবং ক্রুদের মধ্যে ভাইরাস সংক্রমণের কোন চিহ্ন না থাকায় তাদেরকে ক্রুজ ত্যাগের অনুমতি দেয়া হয়েছে।

এর আগের একটি ক্রুজের আট জন যাত্রীর মধ্যে ভাইরাসের সংক্রমণ দেখা দেয়ার পর দ্য ওয়ার্ল্ড ড্রিম নামে ওই ক্রুজটিকে কোয়ারেন্টিন করে রাখা হয়েছিল।

অন্য একটি জাহাজ জাপান উপকূলে কোয়ারেন্টিন করে রাখা হয়েছে যার আরোহীদের অনেকের মধ্যেই ভাইরাসের সংক্রমণ নিশ্চিত হওয়া গেছে।



আর্কাইভ

দুর্বৃত্তদের গুলিতে স্লোভাকিয়ার প্রধানমন্ত্রী আহত, অবস্থা আশঙ্কাজনক
সরকার ও জনগণের সমন্বয়ে সমস্যা সমাধান হবে : তথ্য প্রতিমন্ত্রী
বাংলাদেশের সঙ্গে সামনে তাকাতে চাই, পেছনে নয়: ডোনাল্ড লু
অবশেষে স্বজনদের কাছে ফিরলেন নাবিকরা
বিশ্বে উদ্ধাস্তুর সংখ্যা সাড়ে ৭ কোটি
মার্কিন স্যাংশন, ভিসানীতি পরোয়া করে না আ. লীগ: কাদের
ঢাকায় এসেছেন যুক্তরাষ্ট্রের সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু
দেশে বজ্রপাত নিরোধযন্ত্র স্থাপনে সহায়তা করতে চায় ফ্রান্স
একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির আবেদন শুরু ২৬ মে
ইসরাইল বিরোধী বিক্ষোভে যুক্তরাষ্ট্রে ৫০ অধ্যাপক গ্রেফতার