শনিবার, ১৭ এপ্রিল ২০২১
প্রথম পাতা » প্রিয়দেশ | শিরোনাম | সাবলিড | স্বাস্থ্যকথা » করোনায় ২৪ ঘণ্টায় আবারও শতাধিক মৃত্যু
করোনায় ২৪ ঘণ্টায় আবারও শতাধিক মৃত্যু
বিবিসি২৪নিউজ,নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকাঃ দেশে করোনায় পর পর দুদিন শতাধিক মানুষের প্রাণহানির ঘটনা ঘটল। গত চব্বিশ ঘণ্টায় দেশে করোনায় আক্রান্ত হয়ে ১০১ জন মারা গেছেন। আর নতুন রোগী শনাক্ত হয়েছে ৩ হাজার ৪৭৩ জন। আজ শনিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। গত ২৪ ঘণ্টায় (গতকাল শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে আজ শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত) নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ১৬ হাজার ১৮৫ জনের। নমুনা পরীক্ষা বিবেচনায় রোগী শনাক্তের হার ২১ দশমিক ৪৬ শতাংশ। এ পর্যন্ত দেশে মোট ৭ লাখ ১৫ হাজার ২৫২ জনের করোনার সংক্রমণ শনাক্ত হয়েছে। এর মধ্যে মারা গেছেন ১০ হাজার ২৮৩ জন। মোট সুস্থ হয়েছেন ৬ লাখ ৮ হাজার ৮১৫ জন। গতকাল করোনায় ১০১ জনের মৃত্যু হয়েছিল। আর ৪ হাজার ৪১৭ জন নতুন রোগী শনাক্ত হয়েছিল। গত বছরের ৮ মার্চ দেশে প্রথম করোনা শনাক্তের কথা জানায় সরকার। গত বছরের মে মাসের মাঝামাঝি থেকে সংক্রমণ বাড়তে শুরু করে। আগস্টের তৃতীয় সপ্তাহ পর্যন্ত শনাক্তের হার ২০ শতাংশের ওপরে ছিল। এরপর থেকে শনাক্তের হার কমতে শুরু করে। গত জুন থেকে আগস্ট—এই তিন মাস করোনার সংক্রমণ ছিল তীব্র। মাঝে নভেম্বর-ডিসেম্বরে কিছুটা বাড়লেও বাকি সময় সংক্রমণ নিম্নমুখী ছিল। এ বছর মার্চে শুরু হয়েছে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ। প্রথম ঢেউয়ের চেয়ে এবার সংক্রমণ বেশি তীব্র। মধ্যে কয়েক মাস ধরে শনাক্তের চেয়ে সুস্থ বেশি হওয়ায় দেশে চিকিৎসাধীন রোগীর সংখ্যা কমে আসছিল। কিন্তু মার্চ থেকে চিকিৎসাধীন রোগীর সংখ্যাও আবার বাড়তে শুরু করেছে। কোনো দেশে সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে আছে কি না, তা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ঠিক করা কিছু নির্দেশক থেকে বোঝা যায়। তার একটি হলো রোগী শনাক্তের হার। টানা দুই সপ্তাহের বেশি রোগী শনাক্তের হার ৫ শতাংশের নিচে থাকলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আছে বলে ধরা যায়। এ বছর ফেব্রুয়ারির শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত শনাক্তের হার ৩ শতাংশের নিচে ছিল। দুই মাস পর গত ১০ মার্চ দৈনিক শনাক্ত আবার হাজার ছাড়ায়। এরপর দৈনিক শনাক্ত বাড়ছেই। জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দেশে করোনা সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউয়ের পরিস্থিতি খারাপের দিকে যাচ্ছে। সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় গত ২৯ মার্চ বেশ কিছু বিধিনিষেধসহ ১৮ দফা নির্দেশনা জারি করেছে সরকার। এর মধ্যে ঘরের বাইরে গেলে মাস্কের ব্যবহার অন্যতম। কিন্তু সংক্রমণ আশঙ্কাজনকভাবে বাড়তে থাকলেও জনগণের মধ্যে স্বাস্থ্যবিধি মানার ক্ষেত্রে এখনো উদাসীনতা দেখা যাচ্ছে। জনস্বাস্থ্যবিদেরা বলছেন, সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করতে হলে মাস্ক পরাসহ স্বাস্থ্যবিধি মানার বিকল্প নেই।




জুলাই আন্দোলনে নিহত ১৮২ মরদেহ উত্তোলন করা হবে
ভারতেই থাকবেন কি না, সিদ্ধান্ত শেখ হাসিনাই নেবেন: জয়শঙ্কর
স্বাস্থ্যের ডিজির সঙ্গে তর্কে জড়ানো চিকিৎসককে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি
যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশি ও পাকিস্তানি শিক্ষার্থীদের ভর্তি স্থগিত
দিল্লিতে মোদি-পুতিন বৈঠক, ভারত-রাশিয়া কি চুক্তি হয়েছে?
যুক্তরাষ্ট্রে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার পরিধি বাড়ছে আর ৩০টির দেশ
ফিফা শান্তি পুরস্কার জিতলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
পুতিনের ‘উড়ন্ত ক্রেমলিন’ যেন এক রাজপ্রাসাদ, ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষাসহ অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ভরপুর
খালেদা জিয়াকে দেখতে হাসপাতালে প্রধান উপদেষ্টা
খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় লন্ডনের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ঢাকায় 