শিরোনাম:
●   বাংলাদেশে জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর হতে যাচ্ছে শুক্রবার, কী থাকছে এই সনদে ●   সাড়ে ৩০০ ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলা ●   সকলকে “জুলাই জাতীয় সনদ’ স্বাক্ষর ঐতিহাসিক মুহূর্তের সাক্ষী হওয়ার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার ●   প্রবাসীদের রেমিট্যান্স না আসলে সরকারের টিকে থাকা মুশকিল ছিল: প্রধান উপদেষ্টা ●   মাদাগাস্কারের রাষ্ট্র ক্ষমতা দখল করলো সেনাবাহিনী ●   ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিচ্ছে ইতালি: মেলোনি ●   ঢাকা মিরপুরে আগুনের ঘটনায় ৯ জনের লাশ উদ্ধার ●   প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ব্রাজিল প্রেসিডেন্টের বৈঠক ●   দারিদ্র ও ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব গঠনে ছয় দফা প্রস্তাব প্রধান উপদেষ্টার ●   ট্রাম্প ও অন্য নেতাদের যুদ্ধবিরতির নথিতে স্বাক্ষর
ঢাকা, শুক্রবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৫, ২ কার্তিক ১৪৩২

BBC24 News
শনিবার, ২৯ জানুয়ারী ২০২২
প্রথম পাতা » জীবনযাপন | পরিবেশ ও জলবায়ু | লাইফস্টাইল | শিরোনাম | সাবলিড » ব্রাজিলের যে গ্রামের সব নারীই সুন্দরী কিন্তু পাত্র জোটে না!
প্রথম পাতা » জীবনযাপন | পরিবেশ ও জলবায়ু | লাইফস্টাইল | শিরোনাম | সাবলিড » ব্রাজিলের যে গ্রামের সব নারীই সুন্দরী কিন্তু পাত্র জোটে না!
৭৮৯ বার পঠিত
শনিবার, ২৯ জানুয়ারী ২০২২
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

ব্রাজিলের যে গ্রামের সব নারীই সুন্দরী কিন্তু পাত্র জোটে না!

---বিবিসি২৪নিউজ,আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ দক্ষিণ-পূর্ব ব্রাজিলের পাহাড়ি গ্রাম নোইভা ডো কোরডোইরো। এই গ্রামের সব নারী এবং তরুণী খুবই সুন্দরী।

কিন্তু তা সত্ত্বেও জীবনসঙ্গীর অভাব, বিয়ে করবেন কিন্তু পাত্র যে কিছুতেই পাওয়া যাচ্ছে না। আর সে কারণেই অবিবাহিত অবস্থাতেই থেকে যেতে হচ্ছে তরুণীদের। খবর ওড়িশ্যা পোস্টের।

এই গ্রামে নারীদেরই আধিক্য বেশি। ৬ শতাধিক নারী থাকেন এই গ্রামে। যে কয়েক জন নারী বিয়ে করেছেন তারা নিজেদের গ্রাম ছেড়ে কখনও যাননি।

ফলে স্বামীকে ছাড়াই তাদের থাকতে হয়। সপ্তাহ শেষে দু’দিনের জন্য স্বামীরা গ্রামে আসেন। তা ছাড়া ছেলেদের ১৮ বছর বয়স হলেই বাইরে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। ফলে ক্রমে পুরুষশূন্য হয়ে পড়েছে গ্রামটি।

জানা গেছে, এই গ্রামের একটি রীতি রয়েছে, বিয়ের পর কোনও মেয়ে গ্রাম ছেড়ে যাবেন না। স্বামীকেই ওই গ্রামে তার স্ত্রীর সঙ্গে থাকতে হবে। ফলে এটা একটা বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে ওই গ্রামের তরুণীদের জন্য।

সুন্দরী এবং বিবাহযোগ্যা হলেও মেয়েরা সঙ্গী খুঁজে পাচ্ছেন না। গ্রামেই স্ত্রীর সঙ্গে থাকতে হবে বলে আশপাশের এলাকার কোনও পুরুষই ওই গ্রামে বিয়ে করতে চান না।

ফলে বিবাহযোগ্যা হয়েও মেয়েদের অবিবাহিত থাকতে হচ্ছে স্রেফ ওই কারণের জন্য।

এর পিছনেও একটি কাহিনী রয়েছে। জানা যায়, ১৮৯০ সালে মারিয়া সেনহোরিনা ডি লিমা নামে একটি মেয়েকে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে বিয়ে দেওয়া হয়। এর পরই তিনি শ্বশুরবাড়ি ছেড়ে নোইভা ডো কোরডোইরোতে এলাকায় চলে আসেন।

১৮৯১ সালে তিনি এখানে একটি গ্রাম গড়ে তোলেন। আর তখন থেকেই স্থির হয় এই গ্রামের কোনও মেয়ে বিয়ের পর শ্বশুরবাড়ি যাবে না।

স্বামীকেই স্ত্রীর সঙ্গে থাকতে হবে। গ্রামের এই অদ্ভুত রীতির কারণেই অবিবাহিত থাকতে হচ্ছে নারীদের।



আর্কাইভ

বাংলাদেশে জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর হতে যাচ্ছে শুক্রবার, কী থাকছে এই সনদে
সাড়ে ৩০০ ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলা
প্রবাসীদের রেমিট্যান্স না আসলে সরকারের টিকে থাকা মুশকিল ছিল: প্রধান উপদেষ্টা
মাদাগাস্কারের রাষ্ট্র ক্ষমতা দখল করলো সেনাবাহিনী
ঢাকা মিরপুরে আগুনের ঘটনায় ৯ জনের লাশ উদ্ধার
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ব্রাজিল প্রেসিডেন্টের বৈঠক
ট্রাম্প ও অন্য নেতাদের যুদ্ধবিরতির নথিতে স্বাক্ষর
বাংলাদেশের ৩ টার্মিনাল যাবে বিদেশিদের হাতে
রোমে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত: কতদূর গড়াতে পারে?