শিরোনাম:
●   পুতিনের ‘উড়ন্ত ক্রেমলিন’ যেন এক রাজপ্রাসাদ, ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষাসহ অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ভরপুর ●   কেন-স্মার্টফোন-ইন্টারনেট ব্যবহার করেন না পুতিন ●   খালেদা জিয়াকে দেখতে হাসপাতালে প্রধান উপদেষ্টা ●   পদত্যাগ করে ভেনেজুয়েলা ছাড়তে চেয়েছিলেন মাদুরো, রাজি হননি ট্রাম্প-রয়টার্স ●   খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় লন্ডনের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ঢাকায় ●   বাংলাদেশে ফেব্রুয়ারিতে উৎসবমুখর নির্বাচন হবে: প্রধান উপদেষ্টা ●   তারেক রহমান এখনো সরকারের কাছে ট্রাভেল পাস চাননি: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা ●   তুরস্কের মানববিহীন যুদ্ধবিমান,সফল ভাবে লক্ষ্যবস্তুকে আঘাত করতে সক্ষম ●   নিরাপত্তা উদ্বেগে বিদেশিরা বাংলাদেশে আসতে আগ্রহী না, বিকেএমইএ: উপদেষ্টার দ্বিমত ●   খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনা করে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির পোস্ট
ঢাকা, শুক্রবার, ৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ২১ অগ্রহায়ন ১৪৩২

BBC24 News
শনিবার, ২৯ জানুয়ারী ২০২২
প্রথম পাতা » জীবনযাপন | পরিবেশ ও জলবায়ু | লাইফস্টাইল | শিরোনাম | সাবলিড » ব্রাজিলের যে গ্রামের সব নারীই সুন্দরী কিন্তু পাত্র জোটে না!
প্রথম পাতা » জীবনযাপন | পরিবেশ ও জলবায়ু | লাইফস্টাইল | শিরোনাম | সাবলিড » ব্রাজিলের যে গ্রামের সব নারীই সুন্দরী কিন্তু পাত্র জোটে না!
৮১৮ বার পঠিত
শনিবার, ২৯ জানুয়ারী ২০২২
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

ব্রাজিলের যে গ্রামের সব নারীই সুন্দরী কিন্তু পাত্র জোটে না!

---বিবিসি২৪নিউজ,আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ দক্ষিণ-পূর্ব ব্রাজিলের পাহাড়ি গ্রাম নোইভা ডো কোরডোইরো। এই গ্রামের সব নারী এবং তরুণী খুবই সুন্দরী।

কিন্তু তা সত্ত্বেও জীবনসঙ্গীর অভাব, বিয়ে করবেন কিন্তু পাত্র যে কিছুতেই পাওয়া যাচ্ছে না। আর সে কারণেই অবিবাহিত অবস্থাতেই থেকে যেতে হচ্ছে তরুণীদের। খবর ওড়িশ্যা পোস্টের।

এই গ্রামে নারীদেরই আধিক্য বেশি। ৬ শতাধিক নারী থাকেন এই গ্রামে। যে কয়েক জন নারী বিয়ে করেছেন তারা নিজেদের গ্রাম ছেড়ে কখনও যাননি।

ফলে স্বামীকে ছাড়াই তাদের থাকতে হয়। সপ্তাহ শেষে দু’দিনের জন্য স্বামীরা গ্রামে আসেন। তা ছাড়া ছেলেদের ১৮ বছর বয়স হলেই বাইরে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। ফলে ক্রমে পুরুষশূন্য হয়ে পড়েছে গ্রামটি।

জানা গেছে, এই গ্রামের একটি রীতি রয়েছে, বিয়ের পর কোনও মেয়ে গ্রাম ছেড়ে যাবেন না। স্বামীকেই ওই গ্রামে তার স্ত্রীর সঙ্গে থাকতে হবে। ফলে এটা একটা বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে ওই গ্রামের তরুণীদের জন্য।

সুন্দরী এবং বিবাহযোগ্যা হলেও মেয়েরা সঙ্গী খুঁজে পাচ্ছেন না। গ্রামেই স্ত্রীর সঙ্গে থাকতে হবে বলে আশপাশের এলাকার কোনও পুরুষই ওই গ্রামে বিয়ে করতে চান না।

ফলে বিবাহযোগ্যা হয়েও মেয়েদের অবিবাহিত থাকতে হচ্ছে স্রেফ ওই কারণের জন্য।

এর পিছনেও একটি কাহিনী রয়েছে। জানা যায়, ১৮৯০ সালে মারিয়া সেনহোরিনা ডি লিমা নামে একটি মেয়েকে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে বিয়ে দেওয়া হয়। এর পরই তিনি শ্বশুরবাড়ি ছেড়ে নোইভা ডো কোরডোইরোতে এলাকায় চলে আসেন।

১৮৯১ সালে তিনি এখানে একটি গ্রাম গড়ে তোলেন। আর তখন থেকেই স্থির হয় এই গ্রামের কোনও মেয়ে বিয়ের পর শ্বশুরবাড়ি যাবে না।

স্বামীকেই স্ত্রীর সঙ্গে থাকতে হবে। গ্রামের এই অদ্ভুত রীতির কারণেই অবিবাহিত থাকতে হচ্ছে নারীদের।



আর্কাইভ

পুতিনের ‘উড়ন্ত ক্রেমলিন’ যেন এক রাজপ্রাসাদ, ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষাসহ অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ভরপুর
খালেদা জিয়াকে দেখতে হাসপাতালে প্রধান উপদেষ্টা
খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় লন্ডনের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ঢাকায়
তুরস্কের মানববিহীন যুদ্ধবিমান,সফল ভাবে লক্ষ্যবস্তুকে আঘাত করতে সক্ষম
নিরাপত্তা উদ্বেগে বিদেশিরা বাংলাদেশে আসতে আগ্রহী না, বিকেএমইএ: উপদেষ্টার দ্বিমত
খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনা করে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির পোস্ট
টিউলিপের ২, রেহানার ৭ ও হাসিনার ৫ বছর কারাদণ্ড
ভারতের বড় শহরগুলোতে মাত্রাতিরিক্ত বায়ুদূষণ
বিডিআর হত্যাকাণ্ডে দলগতভাবে আওয়ামী লীগ জড়িত, মূল সমন্বয়কারী তাপস: তদন্ত কমিশন
সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের ন‍্যায়বিচার নিশ্চিত করবে সরকার: প্রধান উপদেষ্টা