শিরোনাম:
●   বাংলাদেশের কয়েকটি জেলা - এলাকায় পৌঁছায়নি ত্রাণ, বানভাসীদের কান্না ●   গাজায় যুদ্ধবিরতির নামে ‘উচ্ছেদ’ট্রাম্প–নেতানিয়াহুর নতুন কৌশল ●   ১৮ জন বিচারককে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার ●   ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার কার্যালয়ের মিশন স্থাপন উপদেষ্টা পরিষদের অনুমোদন ●   চীন সর্বদা বাংলাদেশের বিশ্বস্ত বন্ধু : ওয়াং ই ●   এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫ ●   ইয়েমেনের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায়, ইসরায়েল-আমেরিকা গভীর উদ্বেগ ●   যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্যঘাটতি আরও বেড়েছে ●   নেতানিয়াহুকে আকাশপথ দিয়ে আইন লঙ্ঘন করেছে ইতালি, ফ্রান্স, গ্রিস: জাতিসংঘ ●   সরকারি খরচে বিদেশ সফর ও গাড়ি কেনা বন্ধ
ঢাকা, শুক্রবার, ১১ জুলাই ২০২৫, ২৭ আষাঢ় ১৪৩২

BBC24 News
শনিবার, ২৯ জানুয়ারী ২০২২
প্রথম পাতা » জীবনযাপন | পরিবেশ ও জলবায়ু | লাইফস্টাইল | শিরোনাম | সাবলিড » ব্রাজিলের যে গ্রামের সব নারীই সুন্দরী কিন্তু পাত্র জোটে না!
প্রথম পাতা » জীবনযাপন | পরিবেশ ও জলবায়ু | লাইফস্টাইল | শিরোনাম | সাবলিড » ব্রাজিলের যে গ্রামের সব নারীই সুন্দরী কিন্তু পাত্র জোটে না!
৭৬১ বার পঠিত
শনিবার, ২৯ জানুয়ারী ২০২২
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

ব্রাজিলের যে গ্রামের সব নারীই সুন্দরী কিন্তু পাত্র জোটে না!

---বিবিসি২৪নিউজ,আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ দক্ষিণ-পূর্ব ব্রাজিলের পাহাড়ি গ্রাম নোইভা ডো কোরডোইরো। এই গ্রামের সব নারী এবং তরুণী খুবই সুন্দরী।

কিন্তু তা সত্ত্বেও জীবনসঙ্গীর অভাব, বিয়ে করবেন কিন্তু পাত্র যে কিছুতেই পাওয়া যাচ্ছে না। আর সে কারণেই অবিবাহিত অবস্থাতেই থেকে যেতে হচ্ছে তরুণীদের। খবর ওড়িশ্যা পোস্টের।

এই গ্রামে নারীদেরই আধিক্য বেশি। ৬ শতাধিক নারী থাকেন এই গ্রামে। যে কয়েক জন নারী বিয়ে করেছেন তারা নিজেদের গ্রাম ছেড়ে কখনও যাননি।

ফলে স্বামীকে ছাড়াই তাদের থাকতে হয়। সপ্তাহ শেষে দু’দিনের জন্য স্বামীরা গ্রামে আসেন। তা ছাড়া ছেলেদের ১৮ বছর বয়স হলেই বাইরে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। ফলে ক্রমে পুরুষশূন্য হয়ে পড়েছে গ্রামটি।

জানা গেছে, এই গ্রামের একটি রীতি রয়েছে, বিয়ের পর কোনও মেয়ে গ্রাম ছেড়ে যাবেন না। স্বামীকেই ওই গ্রামে তার স্ত্রীর সঙ্গে থাকতে হবে। ফলে এটা একটা বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে ওই গ্রামের তরুণীদের জন্য।

সুন্দরী এবং বিবাহযোগ্যা হলেও মেয়েরা সঙ্গী খুঁজে পাচ্ছেন না। গ্রামেই স্ত্রীর সঙ্গে থাকতে হবে বলে আশপাশের এলাকার কোনও পুরুষই ওই গ্রামে বিয়ে করতে চান না।

ফলে বিবাহযোগ্যা হয়েও মেয়েদের অবিবাহিত থাকতে হচ্ছে স্রেফ ওই কারণের জন্য।

এর পিছনেও একটি কাহিনী রয়েছে। জানা যায়, ১৮৯০ সালে মারিয়া সেনহোরিনা ডি লিমা নামে একটি মেয়েকে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে বিয়ে দেওয়া হয়। এর পরই তিনি শ্বশুরবাড়ি ছেড়ে নোইভা ডো কোরডোইরোতে এলাকায় চলে আসেন।

১৮৯১ সালে তিনি এখানে একটি গ্রাম গড়ে তোলেন। আর তখন থেকেই স্থির হয় এই গ্রামের কোনও মেয়ে বিয়ের পর শ্বশুরবাড়ি যাবে না।

স্বামীকেই স্ত্রীর সঙ্গে থাকতে হবে। গ্রামের এই অদ্ভুত রীতির কারণেই অবিবাহিত থাকতে হচ্ছে নারীদের।



আর্কাইভ

বাংলাদেশের কয়েকটি জেলা - এলাকায় পৌঁছায়নি ত্রাণ, বানভাসীদের কান্না
গাজায় যুদ্ধবিরতির নামে ‘উচ্ছেদ’ট্রাম্প–নেতানিয়াহুর নতুন কৌশল
১৮ জন বিচারককে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার কার্যালয়ের মিশন স্থাপন উপদেষ্টা পরিষদের অনুমোদন
এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
ইয়েমেনের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায়, ইসরায়েল-আমেরিকা গভীর উদ্বেগ
যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্যঘাটতি আরও বেড়েছে
সরকারি খরচে বিদেশ সফর ও গাড়ি কেনা বন্ধ
আন্দোলনকারীদের দেখামাত্র গুলির নির্দেশ দেন শেখ হাসিনা: বিবিসির প্রতিবেদন
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক আরোপে, দরকষাকষিতে ব্যর্থ বাংলাদেশ আলোচকদের যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন