শিরোনাম:
●   পদত্যাগ করেছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী খোদা বকশ চৌধুরীর ●   বাংলাদেশে প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরী ●   বাংলাদেশের হাইকমিশনারকে ভারতের পাল্টা তলব ●   মেয়েকে নিয়ে কিম জং উন-এর বিলাসবহুল রিসোর্ট উদ্বোধন ●   দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের সামনে ব্যাপক বিক্ষোভ, ভেতরে ঢোকার চেষ্টা ●   ইসলামিক দল জমিয়তকে যে ৪ আসন দিল বিএনপি ●   জটিল সংকটে ঢাকা–দিল্লি সম্পর্ক ●   ভারতের হাইকমিশনারকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে জরুরি তলব ●   ওসমান হাদি হত্যাকাণ্ড: ফয়সালসহ সংশ্লিষ্টদের ব্যাংকে ১২৭ কোটি টাকার অস্বাভাবিক লেনদেন ●   দিল্লিতে হাইকমিশনে হামলা নিয়ে ভারতের ব্যাখ্যা প্রত্যাখ্যান বাংলাদেশের
ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১ পৌষ ১৪৩২

BBC24 News
শনিবার, ২৯ জানুয়ারী ২০২২
প্রথম পাতা » জীবনযাপন | পরিবেশ ও জলবায়ু | লাইফস্টাইল | শিরোনাম | সাবলিড » ব্রাজিলের যে গ্রামের সব নারীই সুন্দরী কিন্তু পাত্র জোটে না!
প্রথম পাতা » জীবনযাপন | পরিবেশ ও জলবায়ু | লাইফস্টাইল | শিরোনাম | সাবলিড » ব্রাজিলের যে গ্রামের সব নারীই সুন্দরী কিন্তু পাত্র জোটে না!
৮৫১ বার পঠিত
শনিবার, ২৯ জানুয়ারী ২০২২
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

ব্রাজিলের যে গ্রামের সব নারীই সুন্দরী কিন্তু পাত্র জোটে না!

---বিবিসি২৪নিউজ,আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ দক্ষিণ-পূর্ব ব্রাজিলের পাহাড়ি গ্রাম নোইভা ডো কোরডোইরো। এই গ্রামের সব নারী এবং তরুণী খুবই সুন্দরী।

কিন্তু তা সত্ত্বেও জীবনসঙ্গীর অভাব, বিয়ে করবেন কিন্তু পাত্র যে কিছুতেই পাওয়া যাচ্ছে না। আর সে কারণেই অবিবাহিত অবস্থাতেই থেকে যেতে হচ্ছে তরুণীদের। খবর ওড়িশ্যা পোস্টের।

এই গ্রামে নারীদেরই আধিক্য বেশি। ৬ শতাধিক নারী থাকেন এই গ্রামে। যে কয়েক জন নারী বিয়ে করেছেন তারা নিজেদের গ্রাম ছেড়ে কখনও যাননি।

ফলে স্বামীকে ছাড়াই তাদের থাকতে হয়। সপ্তাহ শেষে দু’দিনের জন্য স্বামীরা গ্রামে আসেন। তা ছাড়া ছেলেদের ১৮ বছর বয়স হলেই বাইরে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। ফলে ক্রমে পুরুষশূন্য হয়ে পড়েছে গ্রামটি।

জানা গেছে, এই গ্রামের একটি রীতি রয়েছে, বিয়ের পর কোনও মেয়ে গ্রাম ছেড়ে যাবেন না। স্বামীকেই ওই গ্রামে তার স্ত্রীর সঙ্গে থাকতে হবে। ফলে এটা একটা বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে ওই গ্রামের তরুণীদের জন্য।

সুন্দরী এবং বিবাহযোগ্যা হলেও মেয়েরা সঙ্গী খুঁজে পাচ্ছেন না। গ্রামেই স্ত্রীর সঙ্গে থাকতে হবে বলে আশপাশের এলাকার কোনও পুরুষই ওই গ্রামে বিয়ে করতে চান না।

ফলে বিবাহযোগ্যা হয়েও মেয়েদের অবিবাহিত থাকতে হচ্ছে স্রেফ ওই কারণের জন্য।

এর পিছনেও একটি কাহিনী রয়েছে। জানা যায়, ১৮৯০ সালে মারিয়া সেনহোরিনা ডি লিমা নামে একটি মেয়েকে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে বিয়ে দেওয়া হয়। এর পরই তিনি শ্বশুরবাড়ি ছেড়ে নোইভা ডো কোরডোইরোতে এলাকায় চলে আসেন।

১৮৯১ সালে তিনি এখানে একটি গ্রাম গড়ে তোলেন। আর তখন থেকেই স্থির হয় এই গ্রামের কোনও মেয়ে বিয়ের পর শ্বশুরবাড়ি যাবে না।

স্বামীকেই স্ত্রীর সঙ্গে থাকতে হবে। গ্রামের এই অদ্ভুত রীতির কারণেই অবিবাহিত থাকতে হচ্ছে নারীদের।



আর্কাইভ

বাংলাদেশে প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরী
মেয়েকে নিয়ে কিম জং উন-এর বিলাসবহুল রিসোর্ট উদ্বোধন
দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের সামনে ব্যাপক বিক্ষোভ, ভেতরে ঢোকার চেষ্টা
ইসলামিক দল জমিয়তকে যে ৪ আসন দিল বিএনপি
জটিল সংকটে ঢাকা–দিল্লি সম্পর্ক
ওসমান হাদি হত্যাকাণ্ড: ফয়সালসহ সংশ্লিষ্টদের ব্যাংকে ১২৭ কোটি টাকার অস্বাভাবিক লেনদেন
চট্টগ্রামের ভারতীয় ভিসা সেন্টার বন্ধ
দিল্লিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনারকে হুমকি
সুদানে নিহত ৬ শান্তিরক্ষী সেনার জানাজা সম্পন্ন
বীর ওসমান হাদি সব বাংলাদেশির বুকের মধ্যে থাকবে: জানাজায় প্রধান উপদেষ্টা