শিরোনাম:
ঢাকা, শনিবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৫, ১ অগ্রহায়ন ১৪৩২

BBC24 News
রবিবার, ১৭ এপ্রিল ২০২২
প্রথম পাতা » জীবনযাপন | জেলার খবর | পরিবেশ ও জলবায়ু | প্রিয়দেশ | শিরোনাম | সাবলিড » সুনামগঞ্জে গুরমার হাওরের বাঁধ ভেঙে তলিয়ে গেছে হাজার একর ফসলি জমি
প্রথম পাতা » জীবনযাপন | জেলার খবর | পরিবেশ ও জলবায়ু | প্রিয়দেশ | শিরোনাম | সাবলিড » সুনামগঞ্জে গুরমার হাওরের বাঁধ ভেঙে তলিয়ে গেছে হাজার একর ফসলি জমি
৭৭৩ বার পঠিত
রবিবার, ১৭ এপ্রিল ২০২২
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

সুনামগঞ্জে গুরমার হাওরের বাঁধ ভেঙে তলিয়ে গেছে হাজার একর ফসলি জমি

---বিবিসি২৪নিউজ,নিজস্ব প্রতিনিধিঃ সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলার গুরমার হাওরের বর্ধিতাংশের বাঁধটি ভেঙে গেছে। এতে ধর্মপাশা ও তাহিরপুরের হাজারও কৃষকের স্বপ্ন চোখের পলকে ভেসে গেছে।

১৫ দিন ধরে বাঁধটি রক্ষার চেষ্টা করছিলেন স্থানীয় কৃষক, জনপ্রতিনিধিসহ প্রশাসনের দায়িত্বশীলরা। তবে রোববার (১৭ এপ্রিল) বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে টাঙ্গুয়ার হাওরের ওয়াচ টাওয়ারের পাশের অংশে বাঁধটি ভেঙে যায়।

জানা গেছে, গুরমা এক্সটেনশন বাঁধে এবার ১৩টি পিআইসি কাজ করেছে। বরাদ্দ ছিল প্রায় আড়াই কোটি টাকা। এই বাঁধে তাহিরপুর উপজেলার নোয়াল, গলগলিয়া, পানা, বলাইচাতল, উলান, জিনারিয়া, মানিকখিলা, গায়ের কিত্তা এবং ধর্মপাশা-মধ্যনগর উপজেলার কলমা ও হুরি বিলের ফসল রক্ষা হয়। বাঁধটি গুরমার হাওরের মূল বাঁধটিকেও সুরক্ষা দেয়।

রোববার সকালে হঠাৎ করে বাঁধের একাংশ দেবে ওপর দিয়ে পানি প্রবেশ করতে থাকে। হাওরে পানি প্রবেশ শুরু হলে নিরূপায় হয়ে পড়েন বাঁধ রক্ষায় নিয়োজিত কৃষকসহ সংশ্লিষ্টরা। কৃষকরা বাঁধ ছেড়ে হাওরের দিকে ছুটতে থাকেন। জমিতে থাকা পাকা ধান ঘরে তোলার চেষ্টা করেন তারা। তবে সেই চেষ্টাও বৃথা যায়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাঁধ ভেঙে ভেসে যায় হাওর।

স্থানীয় কৃষক সোহেল মিয়া বলেন, অনেক কষ্ট করে ফসল করেছিলাম। সব ফসল বানের পানিতে তলিয়ে গেলো। এখন আবার গ্রাম ছেড়ে ঢাকায় গিয়ে গার্মেন্টসে চাকরি করতে হবে। বাঁধে যদি দুর্নীতি না হতো তাহলে আজ আমাদের ফসল তলিয়ে যেত না।

আরেক কৃষক রউফ মিয়া বলেন, অনেক কষ্ট করে ঋণের টাকা নিয়ে বোরো ধান আবাদ করেছিলাম। বাঁধ ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় ১৫ দিন বাঁধ রক্ষায় কাজ করেছি। কিন্তু আজ বাঁধটি রক্ষা করতে পারলাম না। সব স্বপ্ন ডুবে গেলো।

রোববারও বাঁধ রক্ষার লড়াইয়ে উপস্থিত ছিলেন প্রশাসনের কর্মকর্তারা। জেলার স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক জাকির হোসেন বলেন, বাঁধটি রক্ষায় ১৫ দিন ধরে পালাক্রমে জেলা প্রশাসক, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাসহ সবাই দেখভাল করছিলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ঠেকানো গেলো না। অন্য বাঁধগুলো রক্ষার চেষ্টা করছি।



আর্কাইভ

জাতীয় নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না আওয়ামী লীগ: প্রধান উপদেষ্টা
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ জানালো বিএনপি
৪ বিভাগীয় কমিশনার ও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি
বাংলাদেশে নির্বাচন ও গণভোট একসঙ্গে করার সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের আহ্বান জামায়াতসহ ৮ দলের
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
দেশব্যাপী সেনা, পুলিশ, বিজিবি-র টহল
তোমার স্ত্রী কয়টা?’- সিরিয়ার প্রেসিডেন্টকে: ট্রাম্প
হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল করল ডাকসু
ভারতীয় উপহাইকমিশনারকে তলব, গণমাধ্যমের সঙ্গে হাসিনার কথা বলা বন্ধের আহ্বান
দেখামাত্র সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের