ময়মনসিংহে হত্যা মামলা বাবা-ছেলেসহ গ্রেফতার-৩
বিবিসি২৪ নিউজঃ নিজস্ব প্রতিনিধিঃ ময়মনসিংহের ত্রিশালের আব্দুল কাদের জিলানী ও তার বাহিনীর সদস্যরা তিনটি হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে। আব্দুল কাদের জিলানী (৪৭), তার ভাই লাল মিয়া (৫০) ও ছেলে রাকিবুল ইসলামকে (২৭) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-১৪। গত বুধবার গাজীপুরের বিভিন্ন এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র্যাবের মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে র্যাবের আইন ও গণমাধ্যাম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন জানান, গত ১৪ এপ্রিল ত্রিশাল উপেজলার জামতলী গ্রামের আবুল কালামকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতরা এই মামলা এজাহারভুক্ত আসামি। নিহত আবুল কালামের ভাতিজা মো. সোহাগ, রফিকুল ইসলাম হত্যা মামলার সাক্ষী ছিলেন। সোহাগ আদালতে সাক্ষ্য প্রদান করায় আসামি আব্দুল কাদের জিলানী এবং তার সহযোগীরা তাকে হত্যার হুমকি দিয়ে আসছিল।
তিনি আরও জানান, ঘটনার দিন রাতে কাদের জিলানীর নির্দেশে তার সহযোগীরা সোহাগকে কুপিয়ে আহত করে। তার চিৎকারে তার চাচা আবুল কালাম, তার ছোট ভাই ও চাচাতো ভাই তাকে উদ্ধার করতে আসলে তাদের উপরও হামলা করে কাদের জিলানী, তার ভাই লাল মিয়া এবং ছেলে রাকিবুল ইসলামসহ নয়জন।
তাদের উপর্যুপুরি এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হামলাকারীরা চলে যায়। আহতদের ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পর আবুল কালামকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, আসামিরা এলাকার কৃষকদের জমি দখল করে বিক্রি করত। তাদের এই কাজে প্রতিবাদ করায় ২০১৮ সালের জুলাই মাসে এলাকার মতিন মাস্টারকে খুন করে কাদের জিলানী ও তার বাহিনী। এ ছাড়া ২০১৯ সালের এপ্রিলে একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের দপ্তরি রফিকুল ইসলামকে হত্যা করা হয়। তিনি





চট্টগ্রামে কনসার্টে ‘জয় বাংলা’ স্লোগানের জেরে গোলাগুলি
খাগড়াছড়িতে নিহত ৩, গুইমারায় থমথমে পরিস্থিতি
কক্সবাজারে পিটার হাসের সঙ্গে এনসিপি নেতাদের বৈঠক
গোপালগঞ্জের হত্যার ঘটনায় কেন ময়নাতদন্ত হয়নি
গোপালগঞ্জে গুলিবিদ্ধ আরও ১ জনের মৃত্যু, নিহত বেড়ে ৫
গোপালগঞ্জে ৪ মৃত্যুর দায় সরকার এড়াতে পারে না: আইন ও সালিশ কেন্দ্র
খাগড়াছড়িতে কিশোরীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ৪
সেনা-পুলিশ পাহারায় গোপালগঞ্জ ছাড়লেন এনসিপিরনেতারা
গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র, ১৪৪ ধারা জারি 