শিরোনাম:
ঢাকা, মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১০ বৈশাখ ১৪৩১

BBC24 News
সোমবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৩
প্রথম পাতা » আইন-আদালত | প্রিয়দেশ | শিরোনাম | সাবলিড » ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ঘটনায়ঃ আইনজীবীদের ভাষা ছিল- অশ্লীল, কমলাপুরের-কুলিদের চেয়েও খারাপ, জড়িতদের লাইসেন্স ক্যান্সেল করতে পারি- হাইকোর্ট
প্রথম পাতা » আইন-আদালত | প্রিয়দেশ | শিরোনাম | সাবলিড » ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ঘটনায়ঃ আইনজীবীদের ভাষা ছিল- অশ্লীল, কমলাপুরের-কুলিদের চেয়েও খারাপ, জড়িতদের লাইসেন্স ক্যান্সেল করতে পারি- হাইকোর্ট
৫২৭ বার পঠিত
সোমবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৩
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ঘটনায়ঃ আইনজীবীদের ভাষা ছিল- অশ্লীল, কমলাপুরের-কুলিদের চেয়েও খারাপ, জড়িতদের লাইসেন্স ক্যান্সেল করতে পারি- হাইকোর্ট

---বিবিসি২৪নিউজ,আদালত প্রতিবেদক ঢাকাঃ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আদালতে বিচারককে গালিগালাজ এবং অশালীন আচরণের ঘটনায় উষ্মা প্রকাশ করেছেন হাইকোর্ট। এই ঘটনায় সব আইনজীবীকে লজ্জিত হওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন আদালত।

সোমবার ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা আইনজীবী সমিতির ২১ আইনজীবী আদালতে উপস্থিত হলে শুনানিতে বিচারপতি জে বি এম হাসান ও বিচারপতি রাজিক আল জলিলের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এমন মন্তব্য করেন।

শুনানির শুরুতে ২১ আইনজীবীর পক্ষে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট মোমতাজ উদ্দিন ফকির সময় চেয়ে আবেদন জানান। তিনি এর আগে তলবকৃত তিন আইনজীবীর তারিখের সঙ্গে অর্থাৎ ১৪ ফেব্রুয়ারি শুনানির দিন ধার্যের আবেদন জানান।

তখন হাইকোর্ট বলেন, ‘ওটার সঙ্গে এটা ভিন্ন। আগেরটা অভদ্রতা আর এটা অশ্লীল।’তাদের ভাষা ছিল অশ্লীল। কমলাপুরের শ্রমিক-কুলিদের চেয়েও খারাপ। আপনাদের জন্য আইনজীবী শ্রেণির লজ্জিত হওয়া উচিত।’

‘মেট্রিক পাস লোকও এরকম কথাবার্তা বলে না। এটা কোনো আন্দোলনের ভাষা? এটা আদালত অবমাননার চেয়েও খারাপ অপরাধ।’

হাইকোর্ট বলেন, ‘আদালতের মেসেজ হচ্ছে, আমরা এসব আইনজীবীর লাইসেন্স আজীবনের জন্য ক্যান্সেল করতে পারি। আপনারা যেতে চাইলে আমরা অনেক দূর যেতে পারি, নামতে চাইলে অনেক দূর নামতে পারি।’

এসময় অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন বলেন, সময় চাইলে আদালত ২১ আইনজীবীকে আদালত অবমাননার বিষয়ে ব্যাখ্যা দিতে আগামী ১৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সময় দেন।

গত ১০ জানুয়ারি এজলাস চলাকালীন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা জজের নামে অশ্লীল ও কুরুচিপূর্ণ স্লোগান দেন আইনজীবীরা। এ ঘটনায় বিচার ব্যবস্থাকে প্রশ্নবিদ্ধ করাসহ মানহানির অভিযোগের বিষয়ে ব্যাখ্যা দিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা আইনজীবী সমিতির ওই ২১ আইনজীবীকে তলব করেন হাইকোর্ট।

ওই তলবের পরিপ্রেক্ষিতে তারা সোমবার আদালতে হাজির হন। তাদের পক্ষে সুপ্রিম কোর্ট বারের সভাপতি মোমতাজ উদ্দিন ফকির, সম্পাদক আব্দুন নূর দুলাল, ব্যারিস্টার সাঈদ আহমেদ রাজা শুনানিতে অংশ নেন।

এর আগে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিচারক ও আদালতের কর্মচারীদের প্রতি ‘অশালীন আচরণের’ অভিযোগে জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি, সম্পাদকসহ (প্রশাসন) তিন আইনজীবীকে ১৭ জানুয়ারি তলব করেন হাইকোর্ট। ওই দিন তারা হাজির হয়ে সময় আবেদন করেন। তাদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করা হয়েছে।



আর্কাইভ

কাতারের সঙ্গে বাংলাদেশের ৫ চুক্তি ও ৫ সমঝোতা স্মারক সই
জলবায়ু পরিবর্তনে স্বাস্থ্যঝুঁকিতে বিশ্বের ৭০% শ্রমিক
অতিরিক্ত সচিব হলেন ১২৭ কর্মকর্তা
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত
ইরানের রাষ্ট্রপতির পাকিস্তান সফর
ইসরায়েলি সামরিক গোয়েন্দা প্রধানের পদত্যাগ
মার্কিন ঘাঁটিতে মিসাইল ও ড্রোন হামলা
দেশব্যাপী আবারও ৭২ ঘণ্টার হিট অ্যালার্ট জারি
মালদ্বীপের পার্লামেন্ট নির্বাচন, মুইজ্জুর দলের নিরঙ্কুশ বিজয়
পরিবেশবান্ধব অবকাঠামো নির্মাণের নির্দেশ- গণপূর্তমন্ত্রীর