শিরোনাম:
●   পাকিস্তানের সম্পৃক্ততা এখনো প্রমাণ করতে পারেনি ভারত: শাহবাজ ●   পাকিস্তানের আবদালি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা ●   ইসরায়েলি নৃশংসতা-গাজায় ২ শতাধিক সাংবাদিক নিহত, জাতিসংঘের সতর্কতা ●   সিন্ধু নদে বাঁধ দিলে হামলা চালাবে পাকিস্তান: পাক মন্ত্রীর হুঁশিয়ারি ●   গাজায় থামছেই না ইসরাইলি হত্যাযজ্ঞ, নিহত বেড়ে প্রায় ৫৩ হাজার ●   কেন রাশিয়া-ইউক্রেন ‘মধ্যস্থতা’ থেকে সরে গেল আমেরিকা! ●   নতুন আরও ১ লাখ ১৫ হাজার রোহিঙ্গার অনুপ্রবেশ ●   মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ওয়াল্টজের পদত্যাগ ●   ভারতের প্রতি সমর্থন জানালেন যুক্তরাষ্ট্র ●   ভারতীয় সীমান্তে উত্তেজনার মধ্যে পাকিস্তানের সামরিক মহড়া
ঢাকা, রবিবার, ৪ মে ২০২৫, ২০ বৈশাখ ১৪৩২
BBC24 News
রবিবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২৫
প্রথম পাতা » আর্ন্তজাতিক | এশিয়া-মধ্যপ্রাচ্য | শিরোনাম | সাবলিড » ফিলিস্তিনিদের ঘরে ফিরতে বাধা, দ. লেবাননে ইসরায়েলি বাহিনীর হামলা নিহত ১১
প্রথম পাতা » আর্ন্তজাতিক | এশিয়া-মধ্যপ্রাচ্য | শিরোনাম | সাবলিড » ফিলিস্তিনিদের ঘরে ফিরতে বাধা, দ. লেবাননে ইসরায়েলি বাহিনীর হামলা নিহত ১১
১৭৩ বার পঠিত
রবিবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২৫
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

ফিলিস্তিনিদের ঘরে ফিরতে বাধা, দ. লেবাননে ইসরায়েলি বাহিনীর হামলা নিহত ১১

---বিবিসি২৪নিউজ,আন্তর্জাতিক ডেস্ক: গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকরের পরও বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনিদের নিজ এলাকায় ফিরতে বাধা দিচ্ছে ইসরায়েল। বাধার মুখে নেটজারিম করিডোরের কাছে উপকূলীয় সড়কে হাজার হাজার ফিলিস্তিনি অপেক্ষা করছেন। বন্দি মুক্তি নিয়ে বিরোধে ইসরায়েল তাদের প্রবেশের অনুমতি দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে। হামাস ও ইসরায়েল একে অপরের বিরুদ্ধে যুদ্ধবিরতি চুক্তি লঙ্ঘনের অভিযোগ করেছে।

শনিবার হামাস চার ইসরায়েলি নারী সেনাকে মুক্তি দেয়। বিনিময়ে ইসরায়েল মুক্তি দেয় ২০০ ফিলিস্তিনি বন্দিকে। এ ছাড়া চুক্তির শর্ত অনুযায়ী, এদিন উত্তর গাজার বাসিন্দাদের তাদের বাড়িতে ফেরার অনুমতি দেওয়ার কথা ছিল। তবে চার সেনাকে মুক্তির পরপরই ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠনটির বিরুদ্ধে চুক্তির শর্ত লঙ্ঘনের অভিযোগ তোলে ইসরায়েল। দেশটির সরকার বলছে, বেসামরিক ইসরায়েলি আরবেল ইয়াহুদের মুক্তির যে পরিকল্পনা করা হয়েছে, সেটি কার্যকর না হওয়া পর্যন্ত গাজার বাসিন্দাদের উত্তর দিকে যেতে দেওয়া হবে না। তবে হামাস দাবি করেছে, আরবেল জীবিত আছেন এবং আগামী সপ্তাহে মুক্তি পাবেন।

শনিবার সন্ধ্যা থেকে যখন হাজার হাজার ফিলিস্তিনি গাজার কেন্দ্রে আল-রাশিদ সড়কের পাশে বাড়িতে ফিরে যাওয়ার জন্য জমায়েত হয়েছিল, তখন ইসরায়েলি বাহিনীর তরফ থেকে গুলি চালানোর খবর পাওয়া যায়। হামাস পরিচালিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং ফিলিস্তিনি মিডিয়া জানিয়েছে, ওই সময় একজন নিহত এবং কয়েকজন আহত হয়েছেন।

গাজার ফিলিস্তিনিদের উত্তরে তাদের বাড়িঘরে ফেরার ব্যবস্থা করতে কাজ করছে কাতার ও মিসর। কিন্তু ইসরায়েলি সেনারা উপকূলীয় ওই সড়ক অবরোধ করে রেখেছে। এ সড়ক ধরেই হেঁটে গাজার উত্তরে ফেরার অপেক্ষায় আছেন ফিলিস্তিনিরা।

ইসরায়েলের হামলায় বিধ্বস্ত গাজা থেকে জর্ডান ও মিসরের আরও ফিলিস্তিনি নেওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এটা কী স্বল্প না দীর্ঘ মেয়াদের জন্য– এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, যে কোনোটাই হতে পারে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট গাজাকে ‘ডেমোলিশন সাইট’ বা ধ্বংসযজ্ঞের স্থান অ্যাখ্যা দিয়েছেন। এক বছরের বেশি সময়ের যুদ্ধে ইসরায়েলি বাহিনী ভূখণ্ডটির ৪৭ হাজারের বেশি মানুষকে হত্যা করেছে; এমন ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে, এখন সেখানে ভয়াবহ মানবিক সংকট বিরাজ করছে।

ইসরায়েলকে ২ হাজার পাউন্ডের বোমা দেওয়ার বিষয়টি এতদিন আটকে রেখেছিলেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। তবে বাইডেনের সেই বাধা উপেক্ষা করারও নির্দেশ দিয়েছেন ট্রাম্প।

মার্কিন প্রেসিডেন্টের ব্যক্তিগত আকাশযান এয়ারফোর্স ওয়ানে ট্রাম্প সাংবাদিকদের বলেছেন, আমরা সেগুলোকে ছেড়ে দিয়েছি। তারা সেগুলো পেয়ে যাবে। ট্রাম্পকে প্রশ্ন করা হয়, শক্তিশালী এ বোমাগুলো সরবরাহের অনুমতি কেন দিলেন? জবাবে তিনি বলেন, কারণ, তারা সেগুলো কিনেছে।

এদিকে, লেবাননের দক্ষিণাঞ্চল থেকে ইসরায়েলিদের প্রত্যাহারের সময়সীমা রোববার ভোররাতে পার হয়ে গেলেও দেশটির সেনারা কয়েকটি এলাকায় রয়ে গেছে। ইসরায়েল বলছে, হিজবুল্লাহর সঙ্গে হওয়া যুদ্ধবিরতি চুক্তি পুরোপুরি বাস্তবায়িত না হওয়ায় এমনটি হয়েছে। এ অবস্থায় ওই অঞ্চলে বাড়িতে ফিরে যাওয়ার চেষ্টাকালে লেবাননের নাগরিকদের ওপর হামলা করেছে দখলদার দেশটি। এতে ১১ জন নিহত এবং ৮৩ জন আহত হয়েছেন। রোববার লেবাননের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে। এদিকে ইসরায়েলি বর্বরতায় এ পর্যন্ত ৩৮ হাজার শিশু এতিম হয়েছে। বিধবা হয়েছেন ১৪ হাজারের বেশি নারী এবং প্রাণ হারিয়েছে ১৩ হাজার শিশু। গতকাল জাতিসংঘের এক প্রতিবেদনে এ কথা জানা গেছে।

যুক্তরাষ্ট্র ও ফ্রান্সের মধ্যস্থতায় ইসরায়েল ও হিজবুল্লাহর সঙ্গে ১৪ মাস ধরে চলা সংঘাত ৬০ দিনের এক যুদ্ধবিরতি চুক্তির মধ্য দিয়ে শেষ হয়। চুক্তিতে দক্ষিণ লেবানন থেকে ইসরায়েলি সেনা প্রত্যাহার এবং হিজবুল্লাহর যোদ্ধা ও অস্ত্রশস্ত্র সরিয়ে নেওয়ার বিষয়টি নির্ধারিত হয়। একই সময়ে ওই এলাকায় কয়েক হাজার লেবাননি সেনা মোতায়েনের কথা রয়েছে।



আর্কাইভ

পাকিস্তানের সম্পৃক্ততা এখনো প্রমাণ করতে পারেনি ভারত: শাহবাজ
পাকিস্তানের আবদালি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা
ইসরায়েলি নৃশংসতা-গাজায় ২ শতাধিক সাংবাদিক নিহত, জাতিসংঘের সতর্কতা
গাজায় থামছেই না ইসরাইলি হত্যাযজ্ঞ, নিহত বেড়ে প্রায় ৫৩ হাজার
কেন রাশিয়া-ইউক্রেন ‘মধ্যস্থতা’ থেকে সরে গেল আমেরিকা!
নতুন আরও ১ লাখ ১৫ হাজার রোহিঙ্গার অনুপ্রবেশ
ভারতের প্রতি সমর্থন জানালেন যুক্তরাষ্ট্র
ভারতীয় সীমান্তে উত্তেজনার মধ্যে পাকিস্তানের সামরিক মহড়া
শাহবাজ ও জয়শঙ্করকে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোন