শিরোনাম:
ঢাকা, শুক্রবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৫, ১৩ অগ্রহায়ন ১৪৩২

BBC24 News
মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
প্রথম পাতা » আর্ন্তজাতিক | শিরোনাম | সাবলিড | সার্ক » পশ্চিম তীরেও ফিলিস্তিনিদের গুলি করে মারছে ইসরাইল
প্রথম পাতা » আর্ন্তজাতিক | শিরোনাম | সাবলিড | সার্ক » পশ্চিম তীরেও ফিলিস্তিনিদের গুলি করে মারছে ইসরাইল
২৭৩ বার পঠিত
মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

পশ্চিম তীরেও ফিলিস্তিনিদের গুলি করে মারছে ইসরাইল

---বিবিসি২৪নিউজ,আন্তর্জাতিক ডেস্ক: অধিকৃত পশ্চিম তীরে সেনাদের গুলি চালানোর নির্দেশ বাড়িয়েছে ইসরাইলি সেনাবাহিনী। যার ফলে অঞ্চলটিতে সামরিক অভিযানে নিরস্ত্র ফিলিস্তিনিদের মৃত্যুর সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে।

ইসরাইলি সংবাদপত্র হারেৎজের মতে, সেনাবাহিনীর কেন্দ্রীয় কমান্ড গাজা যুদ্ধে ব্যবহৃত গুলি চালানোর নীতি পশ্চিম তীরে বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যার ফলে সন্দেহভাজন হোক বা না হোক যেকোনও নিরস্ত্র ফিলিস্তিনিকেই হত্যা করা হচ্ছে। কেন্দ্রীয় কমান্ড কমান্ডার আভি ব্লটের এই নির্দেশ সেনাদের গুলি করা আরও সহজ করা তুলেছে।

পশ্চিম তীরে চলমান সামরিক অভিযানে অংশগ্রহণকারী ইসরাইলি সেনাদের উদ্ধৃতি দিয়ে সংবাদপত্রটি বলেছে, আভি ব্লট তাদের ফিলিস্তিনিদের গ্রেফতার না করে হত্যা করার উদ্দেশে গুলি করার অনুমতি দিয়েছেন।

সেনারা ব্যাখ্যা করেছে, পশ্চিম তীরে নিরস্ত্র ফিলিস্তিনিদের সাম্প্রতিক মৃত্যুর সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়া ‘অস্বাভাবিক’। কারণ তারা ব্লটের নির্দেশে বিস্ফোরক স্থাপন বা ‘ভূমিতে বিশৃঙ্খলা’ করার সন্দেহে যে কোনও ফিলিস্তিনিকে গুলি করে হত্যা করতে পারে।

হারেৎজ সেনাবাহিনীর ইউনিট কমান্ডারদের উদ্ধৃত করে বলেছে, সেনাবাহিনীর পশ্চিম তীর বিভাগের প্রধান ইয়াকি ডলফ, সৈন্যদের যুদ্ধক্ষেত্র থেকে আসা এবং চেকপয়েন্টের দিকে অগ্রসর হওয়া যেকোনোও যানবাহনে গুলি চালানোর নির্দেশ দিয়েছিলেন।

গত রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) পশ্চিম তীরে একটি সামরিক চেকপয়েন্টের দিকে এগিয়ে আসা একটি গাড়িতে ইসরাইলি সেনার গুলিতে দুই ফিলিস্তিনি নিহত হন।

তবে ইসরাইলি সেনাবাহিনী পশ্চিম তীরে গুলি চালানোর আদেশের কোনো পরিবর্তনের বিষয়টি অস্বীকার করেছে। হারেৎজকে সেনাবাহিনী জানিয়েছে, পশ্চিম তীরের জন্য ‘যুদ্ধের নিয়মে কোনও পরিবর্তন হয়নি’।



এ পাতার আরও খবর

হংকংয়ে বহুতল ভবনে ভয়াবহ আগুনে নিহত ৪৪, নিখোঁজ ২৭৯ হংকংয়ে বহুতল ভবনে ভয়াবহ আগুনে নিহত ৪৪, নিখোঁজ ২৭৯
গিনি-বিসাউয়ে ক্ষমতা দখল করল সেনাবাহিনী, প্রেসিডেন্ট গ্রেপ্তার গিনি-বিসাউয়ে ক্ষমতা দখল করল সেনাবাহিনী, প্রেসিডেন্ট গ্রেপ্তার
শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ বিষয়টি পর্যালোচনা করছে ভারত: রণধীর জয়সওয়াল শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ বিষয়টি পর্যালোচনা করছে ভারত: রণধীর জয়সওয়াল
বিশ্বের জনবহুল শহরের তালিকায় শীর্ষে জাকার্তা ও ঢাকা বিশ্বের জনবহুল শহরের তালিকায় শীর্ষে জাকার্তা ও ঢাকা
বিশ্বের সবচেয়ে জলবায়ু–ঝুঁকিপূর্ণ বাংলাদেশ: বিশ্বব্যাংক বিশ্বের সবচেয়ে জলবায়ু–ঝুঁকিপূর্ণ বাংলাদেশ: বিশ্বব্যাংক
কপ-৩০ চুক্তি থেকে বাদ পড়ল জীবাশ্ম জ্বালানির প্রসঙ্গ কপ-৩০ চুক্তি থেকে বাদ পড়ল জীবাশ্ম জ্বালানির প্রসঙ্গ
জাতিসংঘের জলবায়ু সম্মেলনে দরিদ্র দেশের জন্য অর্থায়ন বাড়াতে সম্মতি জাতিসংঘের জলবায়ু সম্মেলনে দরিদ্র দেশের জন্য অর্থায়ন বাড়াতে সম্মতি
শেষ হলো জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন, ফলাফল কী শেষ হলো জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন, ফলাফল কী
বিল সি-৩ আইনে, নাগরিকত্ব পাওয়া সহজ করছে কানাডা বিল সি-৩ আইনে, নাগরিকত্ব পাওয়া সহজ করছে কানাডা
পাকিস্তানে সামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে আত্মঘাতী হামলা পাকিস্তানে সামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে আত্মঘাতী হামলা

আর্কাইভ

পূর্বাচলে প্লট বরাদ্দে দুর্নীতির মামলায় হাসিনা ২১ বছর, জয় ও পুতুলের ৫ কারাদণ্ড
হংকংয়ে বহুতল ভবনে ভয়াবহ আগুনে নিহত ৪৪, নিখোঁজ ২৭৯
গিনি-বিসাউয়ে ক্ষমতা দখল করল সেনাবাহিনী, প্রেসিডেন্ট গ্রেপ্তার
৪৫তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার হলেন ১৮০৭ জন
বিশ্বের জনবহুল শহরের তালিকায় শীর্ষে জাকার্তা ও ঢাকা
শীতে কাঁপছে উত্তরাঞ্চল, তেঁতুলিয়া তাপমাত্রা নেমেছে ১২.৮ ডিগ্রিতে
হাসপাতালে নিবিড় পর্যবেক্ষণে, দেশবাসীর কাছে দোয়া চাইলেন খালেদা জিয়া
কপ-৩০ চুক্তি থেকে বাদ পড়ল জীবাশ্ম জ্বালানির প্রসঙ্গ
জাতিসংঘের জলবায়ু সম্মেলনে দরিদ্র দেশের জন্য অর্থায়ন বাড়াতে সম্মতি