শিরোনাম:
ঢাকা, রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১

BBC24 News
সোমবার, ২০ জুলাই ২০২০
প্রথম পাতা » পরিবেশ ও জলবায়ু | শিরোনাম | সাবলিড » বৈশ্বিক উন্নয়নে চীন-যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে
প্রথম পাতা » পরিবেশ ও জলবায়ু | শিরোনাম | সাবলিড » বৈশ্বিক উন্নয়নে চীন-যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে
১৪৭৫ বার পঠিত
সোমবার, ২০ জুলাই ২০২০
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

বৈশ্বিক উন্নয়নে চীন-যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে

---বিবিসি২৪নিউজ,আন্তর্জাতিক ডেস্ক : মার্কিন সরকার সার্বিকভাবে চীনা কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিসি)-র সকল সদস্য ও তাঁদের পরিবারের সদস্যদের ওপর যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা আরোপের কথা বিবেচনা করছে বলে খবরে প্রকাশ। খবর প্রকাশের পর থেকেই আন্তর্জাতিক অঙ্গনে মার্কিন আচরণ সমালোচিত হয়ে আসছে। বিশ্লেষকরা বলছেন, একশ্রেণির মার্কিন রাজনীতিবিদের উস্কানিমূলক আচরণ চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের জনগণের ইচ্ছা ও বৈশ্বিক উন্নয়ন প্রবণতার বিরুদ্ধে যাচ্ছে। এতে দেখা যায় যে, ম্যাক্‌কারথিজম আবার ফিরে আসছে। আর এতে বিশ্ব সতর্ক।

যদি আমরা যুক্তরাষ্ট্রের সমকালীন ইতিহাসের দিকে নজর দিই, তবে ম্যাক্‌কারথিজমের মানে বুঝতে পারব। গত শতাব্দির মাঝামাঝি সময়ে ম্যাক্‌কারথিজম যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতিতে অনেক প্রবল ছিল। তখন মার্কিন সিনেটর জোসেফ ম্যাককারথির অপচেষ্টায় যুক্তরাষ্ট্রে চরমপন্থি কম্যুনিস্ট-বিরোধী চিন্তাধারা শক্তিশালী হয়ে ওঠে। যুক্তরাষ্টের অনেক বামপন্থি ব্যক্তি ও চীনা বংশোদ্ভুত ব্যক্তিবর্গের ওপর তখন নেমে আসে অত্যাচারের খড়গ। ১৯৫৪ সালে মার্কিন সিনেটে জোসেফ ম্যাকারথির নিন্দা জানানো হয়। ফলে ম্যাককারথিজমের অবসান ঘটে।

কিন্তু সাম্প্রতিক কয়েক বছরে মার্কিন সরকারের চীনবিষয়ক নীতিতে পরিবর্তন থেকে বোঝা যায়, ম্যাককারথিজম হয়তে আবার ফিরে আসছে। বিশেষ করে কোভিড-১৯ মহামারী যুক্তরাষ্ট্রে ছড়িয়ে পড়ার পরই, একশ্রেণির মার্কিন রাজনীতিবিদ, ম্যাককারথিজমের নীতির ভিত্তিতে, নিজেদের দোষ অন্যের ওপর চাপিয়ে দেয়ার অপচেষ্টায় লিপ্ত হন। তারা বলতে থাকেন, চীনের সাথে সবধরনের সহযোগিতা বন্ধ করে দেওয়া হবে। তারা হংকং, সিনচিয়াং, তাইওয়ান, দক্ষিণ চীন সাগরের ক্ষেত্রে নেতিবাচক ভূমিকা পালন অব্যাহত রাখেন। মাইক পম্পেওসহ একশ্রেণির চীন-বিরোধী মার্কিন রাজনীতিবিদ বার বার চীনের ক্ষমতাসীন দলের প্রতি অপবাদ আরোপ করে আসছেন; সিপিসি ও চীনের জনগণের সম্পর্ক নষ্ট করার অপচেষ্টা চালিয়ে আসছেন।

চীনের জনগণ শান্তি ভালবাসে। চীন গঠনমূলক পদ্ধতির মাধ্যমে দু’দেশের মতভেদ সমাধানের চেষ্টা করে আসছে। কিন্তু, যদি মার্কিন অপরাজনীতিবিরা অব্যাহতভাবে উস্কানি দিয়ে যায়, তবে চীনের জনগণ দৃঢ়ভাবে নিজেদের উন্নয়নের স্বার্থ রক্ষা করবেই।

আজকের বিশ্বে শান্তি ও উন্নয়ন হচ্ছে প্রবণতা। কম্যুনিস্ট-বিরোধী ম্যাককারথিজম যদি তারা ফিরিয়ে আনতে চান, তবে ইতিহাসই তাদের শাস্তি দেবে। (আকাশ/আলিম/রুবি)



আর্কাইভ

জীবন বাঁচাতে কোন আশ্রয়ের জায়গা নেই, রাফাহ ছেড়েছেন ৮ লাখ ফিলিস্তিনি: জাতিসংঘ
বঙ্গোপসাগরে ৬৫ দিন মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা
আবারও এভারেস্ট চূড়ায় বাংলাদেশের বাবর আলী
গাজায় ইসরাইলের হামলায় নিহত ১২১ ফিলিস্তিনি
ইতিহাসের সর্বোচ্চ সোনার অলংকার দাম রেকর্ড
সৌদিতে প্রথমবারের মতো র‌্যাম্পে হাঁটলেন নারী মডেলরা
বাংলাদেশের সঙ্গে টানাপড়েন মিটমাট করতে আগ্রহ যুক্তরাষ্ট্রের
সম্পদের পরিমাণ বেড়েছে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী দম্পতির
দেশে আরও ৪৮ ঘণ্টার হিট অ্যালার্ট
১০ হাজার বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাচ্ছে যুক্তরাজ্য