রবিবার, ৭ ফেব্রুয়ারী ২০২১
প্রথম পাতা » পরিবেশ ও জলবায়ু | প্রিয়দেশ | শিরোনাম | সাবলিড » কক্সবাজার-সেন্টমার্টিনের পর্যটকদের উপচেপড়া ভীড় -স্বাস্থ্যবিধি মানার বালাই নেই
কক্সবাজার-সেন্টমার্টিনের পর্যটকদের উপচেপড়া ভীড় -স্বাস্থ্যবিধি মানার বালাই নেই
বিবিসি২৪নিউজ,বিশেষ প্রতিবেদক ঢাকাঃ সম্প্রতি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এ ভাইরাসের নতুন ধরন ধরা পড়েছে। দেশে মহামারি করোনাভাইরাস সহসা যাচ্ছে না। বিশেষজ্ঞদের মতে, হাত ধোয়া, মুখে মাস্ক ব্যবহার ও শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখার মতো কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করলেই অনেকটা নিয়ন্ত্রণে থাকে করোনা। এসব পদ্ধতির মধ্যে সবচেয়ে বেশি কার্যকর মাস্ক ব্যবহার। তবে পর্যটন এলাকা কক্সবাজার ও সেন্টমার্টিনে গেলে মনে হয়, করোনা অনেক আগেই সেখান থেকে বিদায় নিয়েছে।
সেন্টমার্টিন ভ্রমণে আসা পর্যটকদের মধ্যে শারীরিক দূরত্ব কিংবা যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার আগ্রহ নেই। যে যার মতো স্বাধীন চলাফেরা করছে। মাস্ক পরছেন না পর্যটকদের বেশিরভাগ। কেউ আবার মাস্ক পরলেও সৈকতের পাড়েই ফেলে রাখছেন। এতে বিপদ আরও বেশি ঘটতে পারে। তবুও কে শোনে কার কথা!
সম্প্রতি সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, কক্সবাজার ও সেন্টমার্টিনে আগতদের অধিকাংশ মাস্ক ব্যবহার করছেন না। তাদের মধ্যে নেই কোনো শারীরিক দূরত্ব মানার বালাই। একে অন্যের শরীর ঘেঁষে চলাফেরা করছেন বেশিরভাগ পর্যটক। হোটেল-মোটেল আর কেনাকাটার দোকানগুলোর অবস্থা আরও ভয়াবহ। গাদাগাদি করে কেনাকাটা করতে দেখা গেছে আগত পর্যটকদের। দোকানির মুখে নেই মাস্ক, ক্রেতাদেরও একই অবস্থা। স্বাস্থ্যবিধি না মানায় শীর্ষে রয়েছেন পর্যটকরা। স্থানীয়দের মধ্যে কিছু লোককে মাস্ক পরতে দেখা যায়।
এ বিষয়ে কক্সবাজারের রেস্তোরাঁ ব্যবসায়ী মাসুম জানান, এখানে খাবার হোটেলে স্বাস্থ্যবিধি মানাটা কঠিন। তবুও আমরা নিজেদের কথা বিবেচনা করে নিজেরা সচেতন হচ্ছি। বাইরে থেকে আগত পর্যটকদের মাস্ক পরার কথা বললে হয়তো তারা হোটেলে খাওয়া বন্ধ করে দেবেন। এটা মাথায় রেখে ক্রেতাকে কিছু বলি না। তবে নিজেরা এটা মানার চেষ্টা করি।’
একই কথা বলেন সেন্টমার্টিনের খাবার হোটেল ব্যবসায়ী সুমন। তিনি বলেন, ‘স্বাস্থ্যবিধি মানার কথা বলায় এর আগে কয়েকজন ক্রেতা অন্য দোকানে চলে গেছেন। এখন আর তাদের স্বাস্থ্যবিধি মানার কথা বলি না। যে যার মতো করে খাবারের অডার করে, আর আমরা সরবরাহ করি।’
নারায়ণগঞ্জ থেকে সেন্টমার্টিন আসা শিপংকর শিল বলেন, ‘আমাদের এখানে বেড়ানোটা মুখ্য বিষয়। বন্ধুরা মিলে এসেছি, খোলা আকাশে পানির মধ্যে আছি, হয়তো ভাইরাস নামক কিছু এখানে নেই। তবে যেহেতু করোনাভাইরাস এখনও পরিপূর্ণভাবে বিদায় নেয়নি, তাই সচেতন হওয়া উচিত।
জান্নাত নামে একজন বলেন, ‘আমরা নিজেরা স্বাস্থ্যবিধি মানছি না এটা অন্যায়। কারণ আমার কারণে অন্যের ক্ষতি হতে পারে। সবচেয়ে বড় ক্ষতি হচ্ছে যেখানে সেখানে ব্যবহারের পর মাস্ক ফেলা রাখা। এর কারণে একদিকে জীবাণু ছড়িয়ে পড়তে পারে, অন্যদিকে প্লাস্টিকের তৈরি মাস্কের মাধ্যমে পরিবেশ দূষিত হচ্ছে।’




ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রকে বিব্রত করছেন: বাইডেন
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
বক্তব্য রাখার ক্ষেত্রে মুহাম্মদ ইউনূসের খেয়াল রাখা উচিত, রাজনাথ সিংহ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পের কি একচ্ছত্র ক্ষমতা ম্লান হতে শুরু হয়েছে
যুক্তরাষ্ট্রে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি সোমা সাঈদ
জোহরান মামদানিকে বেছে নিয়ে আমরা সার্বভৌমত্ব হারিয়েছি: ডোনাল্ড ট্রাম্প
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র হলেন জোহরান মামদানি
যুক্তরাষ্ট্রের পারমাণবিক অস্ত্র দিয়ে পৃথিবীকে ১৫০বার ধ্বংস করা সম্ভব: ট্রাম্প
শাহরুখ খানের জন্মদিন : গণহত্যার সময় বিলিয়নিয়ার হওয়ার অর্থ কী
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনকে প্রধান উপদেষ্টার শুভেচ্ছা 