শিরোনাম:
ঢাকা, শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
BBC24 News
বুধবার, ৮ ডিসেম্বর ২০২১
প্রথম পাতা » আর্ন্তজাতিক | পরিবেশ ও জলবায়ু | শিরোনাম | সাবলিড » সৌদি সাংবাদিক জামাল খাসোগজি হত্যায় জড়িত সন্দেহে প্যারিসে একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে
প্রথম পাতা » আর্ন্তজাতিক | পরিবেশ ও জলবায়ু | শিরোনাম | সাবলিড » সৌদি সাংবাদিক জামাল খাসোগজি হত্যায় জড়িত সন্দেহে প্যারিসে একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে
৪৪৯ বার পঠিত
বুধবার, ৮ ডিসেম্বর ২০২১
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

সৌদি সাংবাদিক জামাল খাসোগজি হত্যায় জড়িত সন্দেহে প্যারিসে একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে

---বিবিসি২৪নিউজ,আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ সাংবাদিক জামাল খাসোগজির হত্যায় জড়িত বলে সন্দেহভাজন একজন সৌদি নাগরিককে ফ্রান্সে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে খবর পাওয়া যাচ্ছে।

ফরাসি সংবাদ মাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, প্যারিসের চালর্স দ্য গল বিমানবন্দরে খালেদ আয়েধ আল-ওতাইবি নামে এই ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

মি. আল-ওতাইবিকে রিয়াদগামী বিমানে ওঠার সময় গ্রেপ্তার করা হয়। তাকে তুরস্কে প্রত্যর্পন করা হতে পারে।

জামাল খাসোগজির হত্যার ঘটনায় যে ২৬জন সৌদিকে তুরস্ক সরকার খুঁজছিল, মি. আল-ওতাইবি তাদের একজন।

সৌদি রাজপরিবারের সাবেক রক্ষী ৩৩ বছর বয়সী মি. আল-ওতাইবি তার নিজের পরিচয়ে ভ্রমণ করছিলেন। আরটিএল রেডিও খবর দয়েছে তাকে বিচারবিভাগের হেফাজতে নেয়া হয়েছে।সৌদি সরকারের কড়া সমালোচক মি. খাসোগজিকে ২০১৮ সালের অক্টোবর মাসে ইস্তানবুলের সৌদি দূতাবাসের ভেতর হত্যা করা হয়।

সৌদি আরব জানিয়েছিল ওয়াশিংটন পোস্টের এই সাবেক সাংবাদিক একদল গুপ্তচরের “বেপরোয়া অভিযান”এ নিহত হন। তাদের বক্তব্য ছিল ওই গুপ্তচরদের পাঠানো হয়েছিল মি. খাসোগজিকে সৌদি আরবে ফিরতে রাজি করনোর জন্য।

কিন্তু তুরস্কের কর্মকর্তারা বলেন ওই গুপ্তচররা সৌদি সরকারের উচ্চ পর্যায়ের নির্দেশে এই হত্যাকাণ্ড চালিয়েছে।

এই হত্যার ঘটনা বিশ্ব জুড়ে প্রবল আলোড়ন সৃষ্টি করেছিল এবং এই ঘটনায় সৌদি আরবের পরোক্ষ শাসক যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের ভাবমূর্তি ধুলিসাৎ হয়েছিল।

জামাল খাসোগজিকে যেভাবে হত্যা করা হয়েছিল

খাসোগজি হত্যায় অভিযুক্তরা
সৌদি আরবের একটি আদালত ২০১৯ সালে আটজন অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিকে দোষী সাব্যস্ত করে। এদের মধ্যে পাঁচজনকে হত্যার ঘটনার সাথে সরাসরিভাবে জড়িত থাকার দায়ে দোষী সাব্যস্ত করা হয় এবং তাদের মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়।

পরে তাদের মৃত্যুদণ্ডাদেশ কমিয়ে ২০ বছরের কারাদণ্ডে রূপান্তরিত করা হয়। অন্য তিন আসামীকে এই অপরাধ গোপন করার দায়ে সাত থেকে দশ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়।

সৌদি বিচারকে সেসময় জাতিসংঘের বিশেষ র‍্যাপোর্টিয়ার অ্যাগনেস ক্যালামার্ড একে “ন্যায়বিচার বিরোধী” বলে প্রত্যাখ্যান করেন।

তিনি বলেন যে জামাল খাসোগজিকে ” উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও সুপরিকল্পিতভাবে ” খুন করা হয়, যার জন্য সৌদি আরব রাষ্ট্র দায়ী।

মিজ ক্যালামার্ড ২০১৯ সালে এক রিপোর্টে বলেন যে সৌদি কৌঁসুলিরা মি. খাসোগজির হত্যার ঘটনার তদন্ত প্রক্রিয়ার অংশ হিসাবে মি. আল-ওতাইবি-কে গ্রেপ্তারের নির্দেশ দিয়েছিলেন, কিন্তু পরে তার বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ না আনার সিদ্ধান্ত তারা নেন।

তবে আল-ওতাইবি-র বিরুদ্ধে তুরস্কে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে এবং এই হত্যার অভিযোগে ইস্তানবুলে তার অনুপস্থিতিতে বিচার চলছে।



আর্কাইভ

বাংলাদেশের সঙ্গে টানাপড়েন মিটমাট করতে আগ্রহ যুক্তরাষ্ট্রের
সম্পদের পরিমাণ বেড়েছে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী দম্পতির
দেশে আরও ৪৮ ঘণ্টার হিট অ্যালার্ট
১০ হাজার বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাচ্ছে যুক্তরাজ্য
র‌্যাবের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করছে না: যুক্তরাষ্ট্র
গাজায় শান্তিরক্ষী মোতায়েনের পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
চীন- রাশিয়ার সম্পর্ক ‘নজিরবিহীন উচ্চতায় পৌঁছেছে
মোদির জয়ের সম্ভাবনা ক্রমেই বাড়ছে
রাফায় হামলা নিয়ে ইসরাইলকে কঠোর হুঁশিয়ারি দিল ইইউ
দুর্বৃত্তদের গুলিতে স্লোভাকিয়ার প্রধানমন্ত্রী আহত, অবস্থা আশঙ্কাজনক