বুধবার, ১ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
প্রথম পাতা » প্রিয়দেশ | বিশেষ প্রতিবেদন | শিরোনাম » বিত্তশালীরাই সবচেয়ে বেশি বিদ্যুৎ ব্যবহার করে,আর সরকার ভুর্তকি দেয় : প্রধানমন্ত্রী
বিত্তশালীরাই সবচেয়ে বেশি বিদ্যুৎ ব্যবহার করে,আর সরকার ভুর্তকি দেয় : প্রধানমন্ত্রী
বিবিসি২৪নিউজ,বিশেষ প্রতিবেদক ঢাকাঃ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন দেশের বিত্তবানরাই সবচেয়ে বেশি বিদ্যুৎ ব্যবহার করে আর ‘আমরা কত ভুর্তকি দেয় ? হ্যাঁ, আমরা একটা জায়গায় ভুর্তকি দেবো সেটা হচ্ছে খাদ্য ও কৃষিতে। বাংলাদেশের মানুষের যাতে খাদ্যাভাব না হয়। সেজন্য কৃষি ও খাদ্যে ভর্তুকি দিয়ে যাচ্ছি।’
‘যে দামে গ্যাস ও বিদ্যুৎ কিনতে হয়। সাধারণ মানুষ সামান্য একটু বিদ্যুৎ ব্যবহার করে কিন্তু বিদ্যুৎ ব্যবহার করে বেশি বিত্তশালীরা। ঝাড়বাতি থেকে শুরু করে লিফট, সেই বিত্তশালীরাই বিদ্যুৎ সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করে। তারাই সুফল ভোগ করে। আমার দরিদ্র মানুষেরা সামান্য বিদ্যুৎ ব্যবহার করে।’
ঢাকার বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে বুধবার বিকালে অমর একুশে বইমেলা-২০২৩-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী একথা বলেন।
আওয়ামী লীগ সরকার সাধারণ মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন করতে এসেছে মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সেই লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে যাচ্ছি। করোনাভাইরাস না এলে আমাদের এই উন্নয়নের অগ্রযাত্রা থামাতে না।’
‘এর মধ্যে আবার রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে সারাবিশ্বে অর্থনীতিতে ধাক্কা লেগেছে। প্রতিটি জিনিসের দাম বেড়েছে। বাংলাদেশও এর বাইরে নয়।’
অনির্বাচিত সরকার এলে সংবিধান অশুদ্ধ হবে:
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের দেশে খুব জ্ঞানী-বিজ্ঞানী আছেন। তাদের মুখে শুনলাম, দুই-চার বছরের জন্য যদি অনির্বাচিত সরকার আসে, তাহলে তো মহাভারত অশুদ্ধ হয়ে যাবে না। কারা এগুলো বলেন? নিশ্চয়ই আপনারা বুঝতে পারছেন।’
‘২০০৭ সালে এসেছিল, এমন অনির্বাচিত সরকার আমরা দেখেছি। এদিক-ওদিক নানাভাবে দল করার চেষ্টা করছে। রাজনৈতিক নেতাদের খারাপভাবে উপস্থাপন করে অপকর্মের চেষ্টাও করেছেন। লাখো শহীদের রক্তের বিনিময়ে আমাদের স্বাধীনতা। বঙ্গবন্ধুর দেওয়া সংবিধান, অনির্বাচিত সরকার এলে সেটি অশুদ্ধ হবে।’
তরুণদের খেলাধুলা আর সংস্কৃতির দিকে মনোযোগী করতে হবে
তরুণ প্রজন্মকে খলাধুলা ও সংস্কৃতির দিকে যতবেশি মনোযোগি করা যাবে ততবেশি সৃজনশীল হবে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘তরুণ প্রজন্মকে সাহিত্যের দিকে ফিরিয়ে আনতে হবে। তাদেরকে যত বেশি সাহিত্য, খেলাধুলা ও সংস্কৃতির দিকে আনা যাবে, তারা ততোটা সৃজনশীল হবে। খেলাধুলা ও সংস্কৃতির দিকে তাদেরকে ফিরিয়ে আনলে মাদক ও সন্ত্রাস থেকে দূরে থাকবে তারা।’
‘সারাদেশে কালচারাল সেন্টার করা হয়েছে। জেলায় জেলায় বইমেলা করছি। এভাবে আমাদের বিভিন্ন দেশেও বইমেলা করার উদ্যোগ নেওয়া যেতে পারে। কূটনীতিকদের মাধ্যমে সেই ব্যবস্থাটা করা প্রয়োজন। এতে আমাদের ভাষা ও সংস্কৃতি সারাবিশ্বে ছড়িয়ে পড়বে। সারাবিশ্বে বইমেলা করতে পারলে আমাদের সুনামও ছড়িয়ে পড়বে।’
বইমেলার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ। সভাপতিত্ব করেন বাংলা একাডেমির সভাপতি কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেন।
এবার বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণ এবং ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের প্রায় সাড়ে ১১ লাখ বর্গফুট জায়গায় বইমেলা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। মোট ৬০১টি প্রতিষ্ঠানকে ৯০১টি স্টাল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। মেলায় থাকছে ৩৮টি প্যাভিলিয়ন।




জাতিসংঘ সনদে শান্তিপূর্ণ ও স্থিতিশীল বিশ্ব গড়ে তুলতে হবে: ড. ইউনূস
নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন তারেক রহমান: সালাহউদ্দিন
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে সাবজেলে রাখা হবে: আইনজীবী
ড. ইউনূসকে ৬ আন্তর্জাতিক সংগঠনের চিঠি গুম–খুনের বিচার নিশ্চিত, আ.লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের আহ্বান
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠালো সরকার
১ নভেম্বর থেকে সেন্টমার্টিন যেতে পারবেন পর্যটকরা : পরিবেশ উপদেষ্টা
৭ ঘণ্টা পর আগুন নিয়ন্ত্রণে, সচল শাহজালাল বিমানবন্দর
শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে আগুন, উড়োজাহাজ ওঠানামা স্থগিত
শান্তিরক্ষা মিশন থেকে বাংলাদেশের কন্টিনজেন্ট ফেরত পাঠানো নিয়ে প্রশ্ন
বাংলাদেশে জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করলেন প্রধান উপদেষ্টা ও রাজনীতিবিদেরা 