শিরোনাম:
●   গাজাকে ‘শিশু ও ক্ষুধার্ত মানুষের কবরস্থানে’ পরিণত করছে ইসরাইল: ল্যাজারিনি ●   ইরানি স্পিকারের দাবি ১২ দিনের যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত ●   সায়মা ওয়াজেদকে ছুটিতে পাঠিয়েছে ডব্লিউএইচও: হেলথ পলিসি ওয়াচ ●   ঢাকা মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যা/ সারাদেশে উত্তাল বিশ্ববিদ্যালয়-কলেজ ●   বাংলাদেশে নতুন করে আরও দেড় লাখ রোহিঙ্গার প্রবেশ: জাতিসংঘ ●   পুরান ঢাকায় ব্যবসায়ীকে নৃশংসভাবে হত্যা, দেশব্যাপী চাঞ্চল্যকর সৃষ্টি ●   শেখ হাসিনা প্রশ্নে ভারতের অবস্থান অটল ●   ইরানে আবারও হামলার হুমকি ইসরায়েলের ●   বাংলাদেশের কয়েকটি জেলা - এলাকায় পৌঁছায়নি ত্রাণ, বানভাসীদের কান্না ●   গাজায় যুদ্ধবিরতির নামে ‘উচ্ছেদ’ট্রাম্প–নেতানিয়াহুর নতুন কৌশল
ঢাকা, শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫, ২৮ আষাঢ় ১৪৩২
BBC24 News
শনিবার, ৬ জানুয়ারী ২০২৪
প্রথম পাতা » জাতীয় | নির্বাচন | প্রিয়দেশ | শিরোনাম | সাবলিড » দেশে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন কঠিন হবে: সিইসি
প্রথম পাতা » জাতীয় | নির্বাচন | প্রিয়দেশ | শিরোনাম | সাবলিড » দেশে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন কঠিন হবে: সিইসি
৬৪৭ বার পঠিত
শনিবার, ৬ জানুয়ারী ২০২৪
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

দেশে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন কঠিন হবে: সিইসি

---বিবিসি২৪নিউজ,নিজস্ব প্রতিবেদক ঢাকা: প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, শান্তিপূর্ণ নির্বাচন উঠিয়ে আনা কঠিন হবে।

শনিবার (০৬ জানুয়ারি) সংসদ নির্বাচনের আগের দিন বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত মিট দ্য প্রেসে তিনি এমন মন্তব্য করেন।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, ট্রেনে আগুন দিয়েছে। ভোটকেন্দ্রেও আগুন দেওয়ার চেষ্টা হচ্ছে।যারা হরতাল দিয়েছে, তারাও বলেছিল তারা শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পালন করবে। আমরা বিশ্বাস করেছিলাম শান্তিপূর্ণভাবে ভোটারদের ভোটবিরোধী প্রচারণা চালাবে।

সিইসি বলেন, আগুন দেখে আমরা দুঃখ ভারাক্রান্ত। কোনো দল যদি এটি করে থাকে, এটি অমার্জনীয় অপরাধ বলে মনে করি।

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, কতটা নিয়ন্ত্রিত হবে সেটা ভবিষ্যৎ বলবে। সর্বাত্মক চেষ্টা হচ্ছে। তবে কোনো একটা বিরোধী পক্ষ ভোট বর্জনের পাশাপাশি প্রতিহত করার চেষ্টা করছে। এতে নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে উঠিয়ে আনতে কঠিন হবে। আশাকরি ভোটাররা আসবে। আরও ৪৮ ঘণ্টা অপেক্ষা করুন, সেটা হয়তো দেখতে পারবেন।

সিইসি বলেন, নির্বাচন কমিশন কি কোনো রাজনৈতিক দল? কমিশনের ওপর আস্থা থাকুক বা না থাকুক…। কোনো বিশেষজ্ঞ কি বলবেন যে, দশ বছর নির্বাচন বন্ধ করুন, দলগুলো সমঝোতায় আসলে ভোট করুন। তাহলে আমি নির্বাচন বন্ধ করে দেবো।

তিনি বলেন, ইসির একজন কর্মকর্তাও ভোটগ্রহণের জন্য সম্পৃক্ত থাকবেন না। সেই ভোটগ্রহণের মধ্যেই যদি কারচুপি হয়, কিছু দায়ভার আমাদের ওপর আসবে। কেন্দ্রে সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী প্রিসাইডিং অফিসার। তার দায়িত্ব বারবার স্মরণ করিয়ে দেওয়া হয়েছে। কাজেই দায়ভার আপনাদেরও নিতে হবে। কেননা, ভোটকেন্দ্রে মিডিয়ার অবাধ অধিকার থাকবে। তাদেরও গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব রয়েছে। স্বচ্ছতা তুলে ধরতে পারলে নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা বেড়ে যেতে পারে।

অন্য এক প্রশ্নের জবাবে প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, অনেকে সিলেশন বলছেন, শুধু সিলেকশন নয়, আরও কিছু বলছেন। আমি স্পষ্ট করে বলছি, আমাদের কাজ হচ্ছে নির্বাচন আয়োজন করা, রাজনৈতিক বিতর্কে সম্পৃক্ত হওয়া আমাদের কাজ না। এ সংকট রাজনৈতিক।

তিনি বলেন, গ্রহণযোগ্যতার কোনো সুস্পষ্ট মানদণ্ড নেই। কেউ বলবেন গ্রহণযোগ্য হয়েছে, কেউ বলবেন হয়নি। আপনারা দৃশ্যমান করে তোলার চেষ্টা করবেন। এতে দেশে বিদেশে গ্রহণযোগ্য হবে। গণমাধ্যমে প্রকৃত চিত্র উঠে আসলে মানুষ প্রকৃত চিত্র বুঝতে পারবে।

অন্য প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ভোটগ্রহণের সময় ভোটারদের নিরাপত্তায় আট লাখের বেশি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য নিয়োজিত আছে। বড় দল ভোট বিরোধী কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে। শান্তিপূর্ণ হলে আমরা কিছু মনে করব না। ভোটকেন্দ্রে না যাওয়ার জন্য বলবে, সেটা অপরাধ। এটাই আমাদের চ্যালেঞ্জ।

মার্কিন ভিসানীতির বিষয়ে জাপানি এক সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এটা কমিশনের দায়িত্ব নয়, কে অংশ নেবে। কমিশন সবাইকে আহ্বান জানাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার জন্য। নির্বাচন হতে হবে অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য। তারা (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র) অবাধ, সুষ্ঠু গ্রহণযোগ্য নির্বাচন বিশ্বাস করে। যারা এক্ষেত্রে বাধা তাদের ওপর এই নীতি প্রয়োগ করবেন। আমরা নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করছি না। আমরা জানি না, কারা আগুন দিচ্ছে, মানুষকে হত্যা করছে। আমরা আমাদের জায়গায় থেকে অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচনের চেষ্টা করছি। আমরা এটা নিয়ে চিন্তিত নই। কারণ এটা আমাদের বিষয় নয়। ভিসা কী, পাসপোর্ট কী, অর্থনীতি কী তা আমি বুঝি না। এটা বোঝে পররাষ্ট্র দপ্তর।

এই নির্বাচনের পর বিরোধী দল কে হবে, সরকার কে হবে তা জানা; এই পরিস্থিতিতে আপনি বিব্রত কি-না, এমন প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, এটা আমাদের বিষয় নয়। নির্বাচন হলে তারাই সংসদে সিদ্ধান্ত নেবে। আমরা এজন্য মোটেই বিব্রত নই।

সিইসি বলেন, নির্বাচন কমিশন হচ্ছে নির্বাচন ব্যবস্থাপনা বডি। আমি বলতে চাই আমরা বিশ্বাস করি গ্রহণযোগ্য, অংশগ্রহণমূলক এবং স্বচ্ছতামূলক নির্বাচন। স্থানীয়ভাবেই কেবল নয়, আমরা আন্তর্জাতিকভাবে পর্যবেক্ষণ হোক সেটা চাই।

দেশি-বিদেশি সাংবাদিক ও পর্যবেক্ষকদের সামনে নির্বাচনের সার্বিক পরিস্থিতি তুলে ধরতে মিট দ্য প্রেস আয়োজন করে নির্বাচন কমিশন। এ সময় অন্য নির্বাচন কমিশনার, সচিবসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।

৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে ২৮টি দল ও স্বতন্ত্র মিলে এক হাজার ৯৬৯ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।



আর্কাইভ

গাজাকে ‘শিশু ও ক্ষুধার্ত মানুষের কবরস্থানে’ পরিণত করছে ইসরাইল: ল্যাজারিনি
ইরানি স্পিকারের দাবি ১২ দিনের যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত
ঢাকা মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যা/ সারাদেশে উত্তাল বিশ্ববিদ্যালয়-কলেজ
বাংলাদেশে নতুন করে আরও দেড় লাখ রোহিঙ্গার প্রবেশ: জাতিসংঘ
পুরান ঢাকায় ব্যবসায়ীকে নৃশংসভাবে হত্যা, দেশব্যাপী চাঞ্চল্যকর সৃষ্টি
শেখ হাসিনা প্রশ্নে ভারতের অবস্থান অটল
বাংলাদেশের কয়েকটি জেলা - এলাকায় পৌঁছায়নি ত্রাণ, বানভাসীদের কান্না
গাজায় যুদ্ধবিরতির নামে ‘উচ্ছেদ’ট্রাম্প–নেতানিয়াহুর নতুন কৌশল
১৮ জন বিচারককে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার কার্যালয়ের মিশন স্থাপন উপদেষ্টা পরিষদের অনুমোদন