শিরোনাম:
●   ইসরায়েলের বিরুদ্ধে সিদ্ধান্ত নিতে ইইউতে বিভক্তি কেন? ●   ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে পুতিনকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের ●   ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া সিভিরিদেঙ্কোর ●   ইসরায়েলে অস্তিত্বের সংকটে নেতানিয়াহুর সরকার ●   অন্তর্বর্তী সরকারের আর্থিক খাতে পদক্ষেপের প্রশংসা বিশ্বব্যাংকের ●   বাংলাদেশে ছয় মাসে বেড়েছে খুন, ডাকাতি, দস্যুতা ও ধর্ষণ ●   যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ বাণিজ্যের বাইরের শর্ত নিয়েই মূল দরকষাকষি ●   ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার কার্যালয়, বিশেষজ্ঞরা কি বলছে? ●   গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানে পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস ●   পশ্চিম উপকূলে ফিলিস্তিনিদের উপর ইসরায়েলের ভয়াবহ আক্রমণ
ঢাকা, মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫, ৩১ আষাঢ় ১৪৩২

BBC24 News
মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫
প্রথম পাতা » জাতীয় | প্রিয়দেশ | শিরোনাম | সাবলিড » বাংলাদেশে ছয় মাসে বেড়েছে খুন, ডাকাতি, দস্যুতা ও ধর্ষণ
প্রথম পাতা » জাতীয় | প্রিয়দেশ | শিরোনাম | সাবলিড » বাংলাদেশে ছয় মাসে বেড়েছে খুন, ডাকাতি, দস্যুতা ও ধর্ষণ
৫৪ বার পঠিত
মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

বাংলাদেশে ছয় মাসে বেড়েছে খুন, ডাকাতি, দস্যুতা ও ধর্ষণ

---বিবিসি২৪নিউজ,নিজস্ব প্রতিবেদক ঢাকা: দেশে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে জুন মাস পর্যন্ত  ধারাবাহিকভাবে বেড়েছে খুনের ঘটনা। জানুয়ারিতে সারা দেশে খুনের মামলা হয় ২৯৪টি, জুনে হয়েছে ৩৪৪টি। গত ছয় মাসে ডাকাতি, দস্যুতা, ধর্ষণ ও পুলিশ আক্রান্ত হওয়ার মতো ঘটনায় মামলা কখনো বেড়েছে, কখনো কমেছে।

গতকাল সোমবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের দেওয়া পুলিশ সদর দপ্তরের অপরাধ পরিসংখ্যান বিশ্লেষণে এ তথ্য পাওয়া গেছে। প্রেস উইং ২০২০ সাল থেকে চলতি বছরের জুন পর্যন্ত অপরাধের পরিসংখ্যান তুলে ধরেছে।

প্রেস উইং বলেছে, সম্প্রতি গণমাধ্যমে প্রকাশিত বিভিন্ন প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে চলতি বছরে অপরাধ বেড়েছে, যা নাগরিকদের মধ্যে ভয় ও নিরাপত্তাহীনতা তৈরি করছে। চলতি বছর অপরাধ খুব বাড়ছে—এই দাবি পরিসংখ্যান পুরোপুরি সমর্থন করে না। বরং গত ১০ মাসে বড় অপরাধগুলোর ঘটনা একই ধরনের রয়েছে।

প্রেস উইংয়ের সরবরাহ করা অপরাধ পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, গত ছয় মাসে খুনের মামলা বেড়েই চলছে। জানুয়ারিতে মামলা হয়েছে ২৯৪টি। ফেব্রুয়ারিতে তা বেড়ে হয় ৩০০টি। এরপর মার্চে খুন ৩১৬টি, এপ্রিলে ৩৩৮টি, মে মাসে ৩৪১টি। আর গত জুনে খুনের মামলা ছিল ৩৪৪টি।সম্প্রতি পুরান ঢাকায় চাঁদাবাজিকে কেন্দ্র করে ব্যবসায়ী লাল চাঁদ ওরফে সোহাগকে পিটিয়ে, কুপিয়ে এবং ইট-পাথরের খণ্ড দিয়ে থেঁতলে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নিয়ে নতুন করে আলোচনা শুরু হয়েছে। এসব ঘটনায় বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা–কর্মীদের পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ভূমিকা নিয়েও সমালোচনা করছেন অনেকে। এ অবস্থার মধ্যে গতকাল প্রেস উইংয়ের পক্ষ থেকে দেশের অপরাধ পরিস্থিতি নিয়ে বক্তব্য দেওয়া হলো।

প্রেস উইংয়ের সরবরাহ করা অপরাধ পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, গত ছয় মাসে খুনের মামলা বেড়েই চলছে। জানুয়ারিতে মামলা হয়েছে ২৯৪টি। ফেব্রুয়ারিতে তা বেড়ে হয় ৩০০টি। এরপর মার্চে খুন ৩১৬টি, এপ্রিলে ৩৩৮টি, মে মাসে ৩৪১টি। আর গত জুনে খুনের মামলা ছিল ৩৪৪টি।আবার ২০২০ থেকে ২০২৫ সালের জুন মাস পর্যন্ত অপরাধ পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ করলেও খুনের মামলা বৃদ্ধির প্রবণতা দেখা যায়। যেমন ২০২০ সালে সারা দেশে খুনের মামলা ছিল ৩ হাজার ৫৩৯টি, ২০২১ সালে ৩ হাজার ২১৪টি, ২০২২ সালে ৩ হাজার ১২৬টি এবং ২০২৩ সালে ৩ হাজার ২৩টি মামলা হয়।এরপর ২০২৪ সালে সাধারণ খুনের ঘটনার পাশাপাশি ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানে নির্বিচার গুলি চালানো হয়। এতে বছরটিতে খুনের মামলার সংখ্যা অনেকটা বেড়ে দাঁড়ায় ৪ হাজার ১১৪। আবার অনেক পুরোনো খুনের ঘটনাতেও গত বছর মামলা হয়। ফলে অপরাধ পরিসংখ্যানে বিগত খুনের মামলাগুলোও যুক্ত হয় বলে পুলিশের পক্ষ থেকে বিভিন্ন সময়ে বলা হয়েছে। কিন্তু চলতি বছরে এসেও অতীতের চেয়ে খুনের মামলার সংখ্যা বৃদ্ধির প্রবণতা দেখা যায়। যেমন ২০২০ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত চার বছরে মোট খুনের মামলা ১২ হাজার ৯০২টি। সেই হিসাবে চার বছরে প্রতি মাসে গড়ে খুনের মামলা হয় প্রায় ২৬৯টি। এই সময়ে (চার বছর) প্রতি ছয় মাসে গড়ে খুনের মামলা হয়েছে ১ হাজার ৬১৩টি। আর এ বছরের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত সারা দেশে মোট খুনের মামলা হয়েছে ১ হাজার ৯৩৩টি।

পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ করে অনেক ধরনের অপরাধ ভিন্ন প্রবণতা দেখা গেছে। যেমন চলতি বছরের জানুয়ারিতে ডাকাতির মামলা হয়েছে ৭১টি, যা জুনে এসে দাঁড়ায় ৪৯টিতে। জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত ডাকাতির মোট মামলা ৩৬৭টি। এ বছরের ছয় মাসে পরিসংখ্যানে জুনের দিকে ডাকাতির ঘটনা কম হওয়ার প্রবণতা দেখা গেলেও বছরভিত্তিক হিসাবে তা বেশি। যেমন গত ৬ মাসে ডাকাতির মামলা হয়েছে ৩৬৭টি। অথচ ২০২০ সালে পুরো বছরে ডাকাতির মামলা হয়েছিল ৩০২টি, ২০২১ সালে ৩০৮টি, ২০২২ সালে ৪০৬টি, ২০২৩ সালে ৩১৯টি এবং সর্বশেষ ২০২৪ সালে ডাকাতির মামলা হয়েছে ৪৯০টি।
অন্য অপরাধের চিত্র
প্রেস উইংয়ের পক্ষ থেকে বলা হয়, অপরাধ পরিসংখ্যান বিশ্লেষণে বোঝা যায়, বর্তমানে দেশে কোনো বড় ধরনের অপরাধের ঢেউ বয়ে যাচ্ছে না। বরং সবচেয়ে গুরুতর কিছু অপরাধের হার কমেছে কিংবা আগের মতোই রয়েছে। মাত্র কিছু নির্দিষ্ট শ্রেণির অপরাধ বৃদ্ধি পেয়েছে। নাগরিকদের সতর্ক থাকা উচিত, একই সঙ্গে আস্থা দরকার যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখছে—তুলনামূলক অপরাধপ্রবণতার স্থিতিশীলতার চিত্র এই বার্তাই দিচ্ছে।

তবে পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ করে অনেক ধরনের অপরাধ ভিন্ন প্রবণতা দেখা গেছে। যেমন চলতি বছরের জানুয়ারিতে ডাকাতির মামলা হয়েছে ৭১টি, যা জুনে এসে দাঁড়ায় ৪৯টিতে। জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত ডাকাতির মোট মামলা ৩৬৭টি। এ বছরের ছয় মাসে পরিসংখ্যানে জুনের দিকে ডাকাতির ঘটনা কম হওয়ার প্রবণতা দেখা গেলেও বছরভিত্তিক হিসাবে তা বেশি। যেমন গত ৬ মাসে ডাকাতির মামলা হয়েছে ৩৬৭টি। অথচ ২০২০ সালে পুরো বছরে ডাকাতির মামলা হয়েছিল ৩০২টি, ২০২১ সালে ৩০৮টি, ২০২২ সালে ৪০৬টি, ২০২৩ সালে ৩১৯টি এবং সর্বশেষ ২০২৪ সালে ডাকাতির মামলা হয়েছে ৪৯০টি।

একইভাবে দস্যুতার ঘটনায় করা মামলার সংখ্যাও গত ছয় মাসে কখনো বেড়েছে, কখনো কমেছে। জানুয়ারিতে দস্যুতার ঘটনায় মামলা হয়েছে ১৭১টি, যা জুনে এসে দাঁড়ায় ১৫১টিতে। এভাবে গত ৬ মাসে দস্যুতার ঘটনায় মামলা হয়েছে ৯৭২টি। অথচ পূর্ববর্তী বছরগুলোতে সারা বছরে এমন সংখ্যক দস্যুতার মামলা হতো। যেমন ২০২০ সালে দস্যুতার মামলা ৯৭৮টি, ২০২১ সালে ৯৭১টি, ২০২২ সালে ১ হাজার ১২৮টি, ২০২৩ সালে ১ হাজার ২২৭টি এবং ২০২৪ সালে দস্যুতার মামলা হয় ১ হাজার ৪০৫টি।

ধর্ষণ, নারী নির্যাতন ও অপহরণ
প্রেস উইংয়ের সরবরাহ করা অপরাধ পরিসংখ্যান বিশ্লেষণে দেখা যায়, ধর্ষণ, নারী নির্যাতন ও অপহরণের ঘটনাগুলোয় মামলা কখনো বেড়েছে, আবার কখনো কমেছে। চলতি বছরের জানুয়ারিতে ধর্ষণের মামলা হয় ৩৯২টি, জুনে ৪৯২টি। ছয় মাসের হিসাবে ধর্ষণের মামলার সংখ্যা ঊর্ধ্বমুখী। তবে বছরভিত্তিক হিসাব করলে ধর্ষণের মামলা কিছুটা স্থিতিশীল। যেমন ২০২০ সালে ধর্ষণের মামলা হয় ৬ হাজার ৫৫৫টি, ২০২১ সালে ৬ হাজার ৩৪১টি, ২০২২ সালে ৬ হাজার ৩২টি, ২০২৩ সালে ৫ হাজার ১৯১টি এবং ২০২৪ সালে ধর্ষণের মামলা হয় ৪ হাজার ৩৯৪টি।

গত ছয় মাসে নারী নির্যাতনের ঘটনায় মামলা হয়েছে ৬ হাজার ১৪৪টি। গত পাঁচ বছরের মধ্যে গত বছর সবচেয়ে কম ১০ হাজার ১৯৮টি নারী নির্যাতনের মামলা হয়। ২০২০ সালে মামলা ছিল সর্বোচ্চ ১৩ হাজার ৪৩১টি। সেই হিসাবে নারী নির্যাতনের ঘটনায় মামলা কিছুটা স্থিতিশীল বলা যায়।

চলতি বছর অপহরণের ঘটনায় করা মামলা উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। গত ৬ মাসে ৫১৭টি অপহরণের মামলা হয়েছে, যা কোনো কোনো ক্ষেত্রে বিগত সময়ের পুরো বছরের অপহরণের মামলার চেয়েও বেশি। ২০২০ সালে অপহরণের মামলা হয় ৪৮৬টি, ২০২১ সালে ৪৪৫টি, ২০২২ সালে ৪৬০টি, ২০২৩ সালে ৪৬৩টি এবং ২০২৪ সালে অপহরণের মামলা হয় ৬৪২টি। গত বছরের শেষ দিকেও অপহরণের মামলা বেড়ে গিয়েছিল।

এভাবে অ্যাসিড নিক্ষেপ, দাঙ্গা, শিশু নির্যাতন, চুরি, মাদকদ্রব্য উদ্ধার, চোরাচালান, বিস্ফোরক দ্রব্য ও অস্ত্র আইনের মামলা কখনো বেড়েছে আবার কখনো কমেছে।

চলতি বছরের জানুয়ারিতে ধর্ষণের মামলা হয় ৩৯২টি, জুনে ৪৯২টি। ছয় মাসের হিসাবে ধর্ষণের মামলার সংখ্যা ঊর্ধ্বমুখী।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় মূল ভূমিকায় থাকা পুলিশ সদস্যদের আক্রান্ত হওয়ার ঘটনাও থেমে নেই। কেবল গত ছয় মাসে পুলিশ আক্রান্ত হওয়ার ৩২৯টি মামলা হয়েছে। ছয় মাসের গড় হিসাবে এই সংখ্যাও বিগত বছরগুলোর চেয়ে তুলনামূলক বেশি। ২০২০ সালে এমন মামলা ছিল ৪৪৯টি, ২০২১ সালে ৬০৮টি, ২০২২ সালে ৬০১টি, ২০২৩ সালে ৬০৭টি এবং ২০২৪ সালে ৬৪২টি।

শুধু পরিসংখ্যান দিয়ে বাস্তবতা এড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ নেই। খুন, নারী ও শিশু নির্যাতনের ঘটনাগুলো ব্যাপকভাবে সামনে আসছে। দেশের মানুষের মধ্যে ভয় ও শঙ্কা বেড়েছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক তৌহিদুল হকঅপরাধ বিশ্লেষকেরা বলছেন, পুলিশ সদর দপ্তর সাধারণত মামলার হিসাব দিয়ে অপরাধ পরিসংখ্যান তৈরি করে থাকে। এ জন্য এই পরিসংখ্যান দিয়ে সব আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির প্রকৃত চিত্র বোঝা যায় না। পুলিশ মামলা নিতে অনীহা দেখালে পরিসংখ্যানেও অপরাধ কম দেখায়। তবে এই পরিসংখ্যান থেকে সামগ্রিক অপরাধ পরিস্থিতি সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক তৌহিদুল হক  বলেন, শুধু পরিসংখ্যান দিয়ে বাস্তবতা এড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ নেই। খুন, নারী ও শিশু নির্যাতনের ঘটনাগুলো ব্যাপকভাবে সামনে আসছে। দেশের মানুষের মধ্যে ভয় ও শঙ্কা বেড়েছে। এটিই অপরাধ পরিস্থিতির নেতিবাচক বাস্তবতার ইঙ্গিত দেয়। তিনি বলেন, মানুষ নিরাপদ বোধ করছে কি না, সেটি বিবেচনায় নিয়ে পরিস্থিতি স্বীকার করে সরকারকে জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।



আর্কাইভ

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে সিদ্ধান্ত নিতে ইইউতে বিভক্তি কেন?
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে পুতিনকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
বাংলাদেশে ছয় মাসে বেড়েছে খুন, ডাকাতি, দস্যুতা ও ধর্ষণ
যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ বাণিজ্যের বাইরের শর্ত নিয়েই মূল দরকষাকষি
গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানে পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস
পশ্চিম উপকূলে ফিলিস্তিনিদের উপর ইসরায়েলের ভয়াবহ আক্রমণ
সূচনা ফাউন্ডেশন ও সিআরআই-এর নথি চায়: দুদক
ট্রাম্পের শুল্কের লক্ষ্য এশীয় দেশগুলো
ইসির তফসিলে থাকছে ‘নৌকা
ভয়ংকর হত্যায় ছক কষেছিল ইসরায়েল, বেঁচে যান ইরানি প্রেসিডেন্ট