শিরোনাম:
ঢাকা, রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১

BBC24 News
মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২০
প্রথম পাতা » শিরোনাম | সাবলিড » গরু কচুরিপানা খেতে পারলে আমরা কেন পারব না: পরিকল্পনামন্ত্রী
প্রথম পাতা » শিরোনাম | সাবলিড » গরু কচুরিপানা খেতে পারলে আমরা কেন পারব না: পরিকল্পনামন্ত্রী
৬৯০ বার পঠিত
মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২০
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

গরু কচুরিপানা খেতে পারলে আমরা কেন পারব না: পরিকল্পনামন্ত্রী

---বিবিসি২৪নিউজ,নিজস্ব প্রতিবেদক: জাতীয় ফল কাঁঠালের পাশাপাশি কচুরিপানা নিয়েও গবেষণা করতে কৃষি গবেষকদের আহ্বান জানিয়েছেন পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান।রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলনকক্ষে সোমবার দুপুরে রিসোর্স ডেভেলপমেন্ট ফোরামের পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ আহ্বান জানান।

এ সময় পরিকল্পনামন্ত্রী হাস্যরস করে বলেন, ‘কচুরিপানা নিয়ে কিছু করা যায় কিনা, কচুরিপানার পাতা খাওয়া যায় না কোনোমতে? গরু তো খায়। গরু খেতে পারলে আমরা খেতে পারব না কেন?’

তার কথা শুনে অনুষ্ঠানে উপস্থিত সবাই হেসে ফেলেন। পরে মন্ত্রী হাসতে হাসতে বলেন, ‘এমনি একটা কথা বললাম।’

অনুষ্ঠানে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, এখন কাঁঠালের আকার অনেক বড় হওয়ায় প্রায় ৪০ শতাংশ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। আপনারা কাঁঠালের আকারটা আরেকটু ছোট কীভাবে করা যায়, তা গবেষণা করতে পারেন। কাঁঠালের আকার সিভিলাইজড (সভ্য) করেন।

জাতীয় ফল কাঁঠালের আকার ছোট করা গেলে তা বহন সহজ হওয়ার কথাও বলেন মান্নান।

বাংলাদেশের খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হওয়ার লক্ষ্য অর্জনের পথে কৃষি গবেষকদের অবদানের প্রশংসা করে মান্নান বলেন, প্রধানমন্ত্রী প্রায় বলেন– আমাদের দেশে গবেষণা কম হচ্ছে। গবেষণা হলে তিনি অর্থায়নে রাজি আছেন।

তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় রূপান্তর কৃষিতেই হয়েছে। ওখান থেকে অন্যান্য ক্ষেত্রে ছড়িয়ে পড়েছে।’

এমএ মান্নান বলেন, পোস্ট হারভেস্ট লস্ট কীভাবে কমানো যায়, এ বিষয়ে গবেষণা করুন। আমাদের প্রধানমন্ত্রী প্রায়ই ক্ষোভ প্রকাশ করেন, কেন বেশি গবেষণা হচ্ছে না। গবেষণার জন্য এ সরকার উন্মুখ হয়ে আছে।

পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, দেশে আরও বেশি প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী। কেউ কেউ বলেন, এত প্রতিষ্ঠান কেন? ১৬ কোটি মানুষের দেশ এটা। আনুপাতিক হিসাব করলে আমরা এখনও ওই পর্যায়ে যাইনি, যে লেভেলে পশ্চিমারা আছে।

অনুষ্ঠানে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের (জিইডি) সদস্য ড. অধ্যাপক শামসুল আলম ও কৃষি গবেষক এমএ রহিমকে ‘রিসোর্স ডেভেলপমেন্ট অ্যাওয়ার্ড ২০১৯’ দেয়া হয়।

বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক লুৎফুল হাসান ও শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. কামাল উদ্দিন আহাম্মদ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।



আর্কাইভ

ইতিহাসের সর্বোচ্চ সোনার অলংকার দাম রেকর্ড
সৌদিতে প্রথমবারের মতো র‌্যাম্পে হাঁটলেন নারী মডেলরা
বাংলাদেশের সঙ্গে টানাপড়েন মিটমাট করতে আগ্রহ যুক্তরাষ্ট্রের
সম্পদের পরিমাণ বেড়েছে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী দম্পতির
দেশে আরও ৪৮ ঘণ্টার হিট অ্যালার্ট
১০ হাজার বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাচ্ছে যুক্তরাজ্য
র‌্যাবের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করছে না: যুক্তরাষ্ট্র
গাজায় শান্তিরক্ষী মোতায়েনের পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
চীন- রাশিয়ার সম্পর্ক ‘নজিরবিহীন উচ্চতায় পৌঁছেছে
মোদির জয়ের সম্ভাবনা ক্রমেই বাড়ছে