শিরোনাম:
ঢাকা, মঙ্গলবার, ৫ আগস্ট ২০২৫, ২১ শ্রাবণ ১৪৩২

BBC24 News
মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২০
প্রথম পাতা » আমেরিকা | আর্ন্তজাতিক | শিরোনাম | সাবলিড » প্রেসিডেন্টের বিদেশ সফরের আগে যেভাবে তদন্ত করে মার্কিন সিক্রেট সার্ভিস
প্রথম পাতা » আমেরিকা | আর্ন্তজাতিক | শিরোনাম | সাবলিড » প্রেসিডেন্টের বিদেশ সফরের আগে যেভাবে তদন্ত করে মার্কিন সিক্রেট সার্ভিস
১১৮৭ বার পঠিত
মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২০
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

প্রেসিডেন্টের বিদেশ সফরের আগে যেভাবে তদন্ত করে মার্কিন সিক্রেট সার্ভিস

---বিবিসি২৪নিউজ,আন্তর্জাতিক ডেস্ক: মার্কিন প্রেসিডেন্টের দুই দিনের সফর উপলক্ষে নিরাপত্তার নিশ্ছিদ্র আবরণে ঢেকে ফেলা হয়েছে ভারতে তার নির্দিষ্ট গন্তব্যগুলো। নিরাপত্তা রক্ষার অন্যতম দায়িত্বে আছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সিক্রেট সার্ভিস।মার্কিন প্রেসিডেন্ট এবং প্রথম সারির নেতা ও তাদের পরিবারের নিরাপত্তা সুরক্ষিত করা সিক্রেট সার্ভিস-এর গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বগুলোর মধ্যে একটি। স্থল, আকাশ এবং জলপথ, তিন মাধ্যমেই তাদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করে এই মার্কিন সিক্রেট সার্ভিস।
সস্ত্রীক ট্রাম্পের ভারত সফরের আগেও সিক্রেট সার্ভিসের প্রতিনিধিরা আহমেদাবাদ, আগরা ও দিল্লির বিভিন্ন জায়গা পরিদর্শন করেছেন। খতিয়ে দেখেছেন নিরাপত্তার বিভিন্ন দিক।

ভারত সফরে ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং তার পরিবারকে ঘিরে রয়েছে তিনস্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা। প্রথম স্তরে আছে সিক্রেট সার্ভিস। এরপর দ্বিতীয় স্তরে ভারতের এসপিজি ও এনএসজি কম্যান্ডোরা। তৃতীয় স্তরে আছে গুজরাটের চৈতক কম্যান্ডো, আহমেদাবাদ ক্রাইম ব্রাঞ্চ এবং গুজরাট পুলিশ।

সাধারণত কোনও দেশে ট্রাম্পের সফরের তিন মাস আগেই পৌঁছে যান সিক্রেট সার্ভিসের প্রতিনিধিরা। এরপর সে দেশের পুলিশ, গোয়েন্দা এজেন্সি এবং স্থানীয় প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করে তৈরি হয় নিরাপত্তার পূর্ণ পরিকল্পনা।

প্রচলিত রীতি আনুযায়ী, বিশেষ নজর দেওয়া হয় হাসপাতালের উপর। ট্রাম্পের নির্ধারিত সফরের গন্তব্যের আশেপাশে যে হাসপাতাল আছে, তার একটি মানচিত্র তৈরি করা হয়। যাতে আপৎকালীন অবস্থায় দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া যায়। হাসপাতালগুলোতে মোতায়েন রাখা হয় মার্কিন চিকিৎসকও।

জঙ্গি হামলা বা অন্য কোনও নাশকতার আশঙ্কায় প্রস্তুত রাখা হয় সে দেশের মার্কিন দূতাবাসকেও। সবথেকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয় গ্রাউন্ড সিকিউরিটি রিপোর্টের ওপর।

এই গ্রাউন্ড সিকিউরিটি রিপোর্ট তৈরির দায়িত্বে থাকেন সিআইএ-এর দুঁদে অফিসার। যে দেশে ট্রাম্প সফর করবেন, সে দেশের গোয়েন্দাদের সঙ্গে কথা বলে সিআইএ-এর পক্ষ থেকে গ্রাউন্ড সিকিউরিটি রিপোর্ট তৈরি করা হয়।

এই সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া করা হয় গোপনে এবং অত্যন্ত সুচারুভাবে। সুরক্ষার জন্য কোনও ঝুঁকি না নিয়ে ব্যবহার করা হয় সাঙ্কেতিক শব্দবন্ধ বা কোড।

এই রিপোর্টের ভিত্তিতে মার্কিন গোয়েন্দাদের সবুজ সংকেত পেলে তবেই সে দেশের প্রেসিডেন্টের সফর নিশ্চিত করা হয়। সূত্র: আনন্দবাজার



আর্কাইভ

জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ করছেন প্রধান উপদেষ্টা
কক্সবাজারে পিটার হাসের সঙ্গে এনসিপি নেতাদের বৈঠক
বৈশ্বিক খাদ্য নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে শীর্ষ বাংলাদেশ
রাশিয়ার যুদ্ধে অর্থায়ন করছে ভারত: যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশে রাজনৈতিক সংকট ঘনীভূত হওয়ার ঝুঁকি দেখছে টিআইবি
ছাত্র-জনতাকে ঢাকায় আনতে আট জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার
পাকিস্তানের সঙ্গে ১২টি চুক্তি সই করল ইরান
ভারত এখনও বিভিন্ন খাতে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক অব্যাহতি পাচ্ছে
ইসরায়েলকে কোনও অস্ত্র সরবরাহ করবে না কানাডা, নিষেধাজ্ঞাও বহাল!
ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য শুরু,