শিরোনাম:
ঢাকা, রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
BBC24 News
সোমবার, ৮ জুন ২০২০
প্রথম পাতা » আমেরিকা | পরিবেশ ও জলবায়ু | শিরোনাম | সাবলিড » ভেঙ্গে দেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের মিনিয়াপোলিস পুলিশ বিভাগ
প্রথম পাতা » আমেরিকা | পরিবেশ ও জলবায়ু | শিরোনাম | সাবলিড » ভেঙ্গে দেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের মিনিয়াপোলিস পুলিশ বিভাগ
৯১১ বার পঠিত
সোমবার, ৮ জুন ২০২০
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

ভেঙ্গে দেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের মিনিয়াপোলিস পুলিশ বিভাগ

---বিবিসি২৪নিউজ,ফরিদা ইয়াসমিন,ওয়াশিংটন ,যুক্তরাষ্ট্র থেকে:যুক্তরাষ্ট্রে চলমান আন্দোলনের বড় অর্জন হিসেবে দেখে-জর্জ ফ্লয়েড হত্যার জেরে আলোচনায় আসা মিনিয়াপোলিসের স্থানীয় কাউন্সিল সদস্যরা সেখানকার পুলিশ বিভাগই ভেঙ্গে দেয়ার কথা বলেছেন।

মিনিয়াপোলিস সিটি কাউন্সিলের সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যরা এই অঙ্গীকার করেছেন, যাকে স্থানীয় কাউন্সিলের তেরজন সদস্যের মধ্যে নয়জনই শহরে ‘জননিরাপত্তার একটি নতুন মডেলে’র কথা বলছেন।

মেয়র জ্যাকব ফ্রে আগে এ উদ্যোগের বিরোধিতা করে বিক্ষোভকারীদের দুয়ো শুনেছেন।
ওদিকে কলিন পাওয়েল একজন রিপাবলিকান, সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও সাবেক শীর্ষ সেনা কর্মকর্তাদের একজন। তিনি বলছেন সামনের নির্বাচনে তিনি ট্রাম্পকে ভোটই দেবেননা।

জর্জ ফ্লয়েড হত্যাকাণ্ডকে ঘিরে গড়ে ওঠা বর্ণবাদ বিরোধী আন্দোলনকে যেভাবে মোকাবেলা করছেন ডোনাল্ড ট্রাম্পকে তার কঠোর সমালোচনা করে মিস্টার পাওয়েল বলেছেন প্রেসিডেন্ট ‘সংবিধান থেকে সরে যাচ্ছেন’।

অবশ্য মিস্টার ট্রাম্পও যথারীতি এর জবাব দিয়ে মিস্টার পাওয়েলকে ‘অত্যন্ত অতিমূল্যায়িত’ বলে খোঁচা দিয়েছেন।

কলিন পাওয়েল সম্ভবত একমাত্র আফ্রিকান আমেরিকান যিনি যুক্তরাষ্ট্রের জয়েন্ট চিফস অফ স্টাফের চেয়ারম্যান ছিলেন।

বিক্ষোভ দমনে আর্মি নামানোর যে হুমকি দিয়েছেন মিস্টার ট্রাম্প দেশটির সাবেক সেনা কর্মকর্তাদের মধ্যে এ নিয়ে যে সমালোচনা শুরু হয়েছে তাতে সর্বশেষ সংযোজন মিস্টার পাওয়েল।

আফ্রিকান আমেরিকান জর্জ ফ্লয়েড মিনিয়াপোলিসে পুলিশী হেফাজতে নিহত হন গত ২৫শে মে এবং তার মৃত্যুর জের ধরে দেশটিতে তীব্র বর্ণবাদবিরোধী আন্দোলন তৈরি হয়েছে।

রোববার সিটি কাউন্সিলের তের জন সদস্য বিক্ষোভকারীদের সামনে এসে স্থানীয় পুলিশ বিভাগকে ভেঙ্গে দেয়ার অঙ্গিকার করেছেন এবং এর পরিবর্তে জননিরাপত্তায় নতুন মডেল তৈরির কথা বলেছেন যা সত্যিকার অর্থেই কমিউনিটিকে নিরাপদ রাখবে।

এদিকে পরিস্থিতি কিছু স্বাভাবিক হতে শুরু করায় নিরাপত্তামূলক কিছু পদক্ষেপ প্রত্যাহার করা হয়েছে।

নিউ ইয়র্কে এক সপ্তাহ ধরে চলা কারফিউ তুলে নেয়া হয়েছে এবং মিস্টার ট্রাম্প বলেছেন ওয়াশিংটন ডিসি থেকে তিনি ন্যাশনাল গার্ডকে তুলে নেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।

টেলিভিশন সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, “আমাদের একটি সংবিধান আছে এবং আমাদের সেটি অনুসরণ করতে হবে। প্রেসিডেন্ট ক্রমশ তা থেকে দূরে সরছেন”।

সাবেক এই চার তারকা জেনারেল বলেন, ট্রাম্প যেভাবে কথা বলছেন আমেরিকার গণতন্ত্রের জন্য বিপজ্জনক। “আমি নিঃসন্দেহে কোনো ভাবেই তাকে সমর্থন করতে পারি না”।
উদারপন্থী রিপাবলিকান হিসেবে পরিচিত মিস্টার পাওয়েল ২০১৬ সালের নির্বাচনেও ট্রাম্পকে সমর্থন দেননি।

টুইটারে দেয়া প্রতিক্রিয়ায় ডোনাল্ড ট্রাম্প মিস্টার পাওয়েলকে মধ্যপ্রাচ্য যুদ্ধে জড়ানোর জন্য দায়ী করেছেন।

তিনি বলেন, “কলিন পাওয়েল বলেননি ইরাকে মানববিধ্বংসী অস্ত্র আছে? তাদের ছিলোনা কিন্তু আমরা যুদ্ধে জড়িয়েছি”।

সহিংস বিক্ষোভ এখন শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদে রূপ নিয়েছে এবং রোববার কয়েকটি ইউরোপীয় দেশেও প্রতিবাদ হয়েছে। শনিবার বড় র‍্যালী হয়েছে ওয়াশিংটন ডিসি, শিকাগো ও স্যানফ্রান্সিককোতে।



আর্কাইভ

ইতিহাসের সর্বোচ্চ সোনার অলংকার দাম রেকর্ড
সৌদিতে প্রথমবারের মতো র‌্যাম্পে হাঁটলেন নারী মডেলরা
বাংলাদেশের সঙ্গে টানাপড়েন মিটমাট করতে আগ্রহ যুক্তরাষ্ট্রের
সম্পদের পরিমাণ বেড়েছে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী দম্পতির
দেশে আরও ৪৮ ঘণ্টার হিট অ্যালার্ট
১০ হাজার বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাচ্ছে যুক্তরাজ্য
র‌্যাবের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করছে না: যুক্তরাষ্ট্র
গাজায় শান্তিরক্ষী মোতায়েনের পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
চীন- রাশিয়ার সম্পর্ক ‘নজিরবিহীন উচ্চতায় পৌঁছেছে
মোদির জয়ের সম্ভাবনা ক্রমেই বাড়ছে