শিরোনাম:
●   নির্বাচন নয়, সংস্কার কাজের অগ্রগতি জানতে চেয়েছে যুক্তরাষ্ট্র : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা ●   বাংলাদেশে আইনের শাসন না থাকায় গণপিটুনি, মব তৈরি বাড়ছে ●   জাপান- বাংলাদেশের পরমবন্ধু রাষ্ট্র : প্রধান উপদেষ্টা ●   বাংকার বাস্টার বোমা অগ্নি-পাঁচ বানাচ্ছে ভারত ●   গুমে সেনাসদস্যদের সংশ্লিষ্টতা থাকলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে: সদরদপ্তর ●   মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানকে পদত্যাগ করতে বললেন ট্রাম্প ●   কুমিল্লা মা ও ছেলে-মেয়েকে পিটিয়ে হত্যা ●   যুক্তরাষ্ট্রের বোমা হামলা ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে পেন্টাগন যা বললো! ●   অপতথ্য মোকাবিলায় জাতিসংঘকে কার্যকর সহযোগিতার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার ●   নিউইয়র্ক সিটির মেয়রপ্রার্থীকে গ্রেফতারের হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ঢাকা, শুক্রবার, ৪ জুলাই ২০২৫, ২০ আষাঢ় ১৪৩২

BBC24 News
বুধবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪
প্রথম পাতা » অর্থনীতি | প্রিয়দেশ | শিরোনাম | সাবলিড » এডিবি-বিশ্বব্যাংকের কাছে ৩ বিলিয়ন ডলার ঋণ চায় সরকার
প্রথম পাতা » অর্থনীতি | প্রিয়দেশ | শিরোনাম | সাবলিড » এডিবি-বিশ্বব্যাংকের কাছে ৩ বিলিয়ন ডলার ঋণ চায় সরকার
২৭৩৬ বার পঠিত
বুধবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

এডিবি-বিশ্বব্যাংকের কাছে ৩ বিলিয়ন ডলার ঋণ চায় সরকার

---বিবিসি২৪নিউজ,নিজস্ব প্রতিবেদক ঢাকা: জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাত সংস্কার ও ২০২৬ সালে স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে উন্নয়নশীল দেশের তালিকায় আসার জন্য এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) ও বিশ্বব্যাংক থেকে তিন বিলিয়ন ডলার বাজেট সহায়তা পেতে পারে বাংলাদেশ।

গত বৃহস্পতিবার অর্থ মন্ত্রণালয় জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতের জন্য এক বিলিয়ন ডলার বাজেট সহায়তা চেয়ে এডিবিকে চিঠি দিয়েছে। এছাড়া উন্নয়নশীল দেশের তালিকায় আসার জন্য আরও এক বিলিয়ন ডলার ঋণের বিষয়ে গত ৩ সেপ্টেম্বর থেকে সরকারের সঙ্গে এডিবি আলোচনা করছে বলে জানিয়েছে ডয়চে ভেলের কন্টেন্ট পার্টনার দ্য ডেইলি স্টার।

এর মধ্যে ৪০ কোটি ডলার দেবে এডিবি। আশা করা হচ্ছে, বাকি ৬০ কোটি ডলার আসবে এশিয়ান ইনফ্রাস্ট্রাকচার ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক (এআইআইবি) ও জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (জাইকা) থেকে। গত রোববার বাজেট সহায়তা হিসেবে জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে সংস্কারের জন্য বিশ্বব্যাংকের কাছে আরও এক বিলিয়ন ডলার চেয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়।

গত বছরের জানুয়ারিতে বাংলাদেশকে দেওয়া চার দশমিক সাত বিলিয়ন ডলারের বাইরে আরও তিন বিলিয়ন ডলার ঋণ দেওয়ার বিষয়ে আলোচনার জন্য আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) মিশন আগামী ২৪ সেপ্টেম্বর ঢাকায় আসছে।

সব মিলিয়ে গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর গত মাসে দায়িত্ব নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকার আরও ছয় বিলিয়ন ডলার চেয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকার রিজার্ভকে শক্তিশালী করতে চায়। গত দুই বছরেরও বেশি সময় ধরে রিজার্ভ ক্রমাগত কমছে। মুদ্রার বিনিময় হারে স্থিতিশীলতা ও অর্থনীতিতে আস্থা ফিরিয়ে আনতে চায় সরকার। এ বিষয়গুলো গত কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং পরিস্থিতিতে পড়েছে।

অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা ডয়চে ভেলের কন্টেন্ট পার্টনার দ্য ডেইলি স্টারকে জানান, এডিবিকে পাঠানো চিঠিতে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে সংস্কারের জন্য বাজেট সহায়তা চাওয়া হয়েছে। চিঠিতে উল্লিখিত বিষয়গুলোর মধ্যে আছে খাতভিত্তিক প্রশাসনের উন্নতি, অনুকূল নীতিমালা, নিয়ন্ত্রক কাঠামোর বিকাশ, আর্থিক কার্যকারিতা, খাতগুলোর উন্নয়ন, বেসরকারি বিনিয়োগ আকৃষ্ট ও পরিবেশবান্ধব জ্বালানি নিয়ে পরিকল্পনা করা।

চিঠিতে আরও বলা হয়, জ্বালানি ও বিদ্যুৎ আমদানিতে সরকারের খরচ উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। এছাড়া দেশীয় প্রাকৃতিক গ্যাসের উৎপাদন কমে যাওয়ায় আরও জ্বালানি আমদানি করতে হবে। এ প্রেক্ষাপটে অন্তর্বর্তী সরকার বিদ্যমান বিদ্যুৎ উৎপাদন পদ্ধতি ও ক্রয় প্রক্রিয়া পর্যালোচনার জন্য কমিটি গঠন করেছে।

অর্থ মন্ত্রণালয়ের ওই কর্মকর্তা জানান, তারা এডিবির কাছে জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতের জন্য ৫০ কোটি ডলারের দুটি কিস্তিতে এক বিলিয়ন ডলার চেয়েছেন। কর্মকর্তারা আরও জানিয়েছেন, উন্নয়নশীল দেশের তালিকায় আসার পর বাংলাদেশ রেয়াতি ঋণ ও শুল্ক সুবিধাসহ বেশকিছু সুবিধা হারাবে।

অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে ডেইলি স্টারকে বলেন, আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বিশ্বব্যাংক ও এডিবির কাছ থেকে সহায়তা পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী। আইএমএফ মিশন ঢাকায় এলে অতিরিক্ত তিন বিলিয়ন ডলার ঋণের প্রাথমিক আলোচনা শুরু হবে। এর আগে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর ভার্চুয়াল সভায় এ ঋণ চেয়েছেন।

অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ আইএমএফের সঙ্গে আলাদা বৈঠক করে অতিরিক্ত ঋণ সহায়তার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্ব দেন। আইএমএফ কর্মকর্তারা অর্থ মন্ত্রণালয় ও কেন্দ্রীয় ব্যাংককে জানিয়েছেন, সংস্থাটি বাংলাদেশকে কী পরিমাণ ঋণ দিতে পারে তারা তা মূল্যায়ন করছেন। চলমান চার দশমিক সাত বিলিয়ন ডলার ঋণ কর্মসূচির আওতায় আইএমএফ এ পর্যন্ত দুই দশমিক তিন বিলিয়ন ডলার দিয়েছে।

তবে আগামী অক্টোবরে ওয়াশিংটনে বিশ্বব্যাংক-আইএমএফের বার্ষিক সভার ফাঁকে ঋণ ব্যবস্থা নিয়ে বৈঠক হতে পারে। বৈঠকে অর্থ উপদেষ্টা ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নরের অংশ নেওয়ার সম্ভাবনা আছে।

গভর্নর হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর আহসান এইচ মনসুর অগ্রাধিকারের তালিকা তৈরি করেছেন। এর মধ্যে একটি হলো রিজার্ভের পরিমাণ বাড়ানো। রপ্তানি ও রেমিট্যান্স বাড়ানোর পাশাপাশি আইএমএফসহ ঋণদাতা সংস্থাগুলোর কাছ থেকে বাজেট সহায়তা চাচ্ছে সরকার।

বাংলাদেশ ব্যাংকের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে ডেইলি স্টারকে বলেন, জ্বালানি খাতে সরকারের দুই বিলিয়ন ডলারের বেশি ঋণ আছে। এছাড়া বিদ্যুৎ ও এলএনজিসহ অন্যান্য চাহিদা মেটাতে দেশে প্রতি মাসে প্রায় এক বিলিয়ন ডলারের প্রয়োজন হয়।



আর্কাইভ

বাংলাদেশে আইনের শাসন না থাকায় গণপিটুনি, মব তৈরি বাড়ছে
বাংকার বাস্টার বোমা অগ্নি-পাঁচ বানাচ্ছে ভারত
কুমিল্লা মা ও ছেলে-মেয়েকে পিটিয়ে হত্যা
যুক্তরাষ্ট্রের বোমা হামলা ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে পেন্টাগন যা বললো!
নিউইয়র্ক সিটির মেয়রপ্রার্থীকে গ্রেফতারের হুমকি দিলেন ট্রাম্প
জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৪.৮ মিলিয়ন ডলার দিচ্ছে জাপান
হরমুজ প্রণালি নিয়নন্ত্রে ইরান মাইন পাতে, এসব প্রস্তুতি দেখে উদ্বেগে পড়ে যুক্তরাষ্ট্র
জনবল সংকটে প্রশাসন, সরকারি ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ শূন্য
ইউএসএআইডির সহায়তা বাতিল, ২০৩০ সালের মধ্যে মৃত্যু ঝুঁকিতে ১ কোটি শিশু
তাপপ্রবাহে পুড়ছে ইউরোপ, রেড অ্যালার্ট জারি