শিরোনাম:
ঢাকা, রবিবার, ১১ মে ২০২৫, ২৮ বৈশাখ ১৪৩২

BBC24 News
বুধবার, ৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
প্রথম পাতা » আর্ন্তজাতিক | ইউরোপ | পরিবেশ ও জলবায়ু | শিরোনাম | সাবলিড » আঙ্গেলা ম্যার্কেল পাচ্ছেন- ইউনেস্কো শান্তি পুরস্কার
প্রথম পাতা » আর্ন্তজাতিক | ইউরোপ | পরিবেশ ও জলবায়ু | শিরোনাম | সাবলিড » আঙ্গেলা ম্যার্কেল পাচ্ছেন- ইউনেস্কো শান্তি পুরস্কার
৯০৯ বার পঠিত
বুধবার, ৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

আঙ্গেলা ম্যার্কেল পাচ্ছেন- ইউনেস্কো শান্তি পুরস্কার

---বিবিসি২৪নিউজ,ইইউ প্রতিনিধি: জার্মানির সাবেক চ্যান্সেলর আঙ্গেলা ম্যার্কেল ইউনেস্কো শান্তি পুরস্কার পাচ্ছেন। ২০১৫ সালে শরণার্থীদের জন্য উদার নীতিমালা প্রণয়নের কারণে তাকে এই সম্মাননা দেওয়া হচ্ছে। বুধবার (৮ ফেব্রুয়ারি) পশ্চিম আফ্রিকার দেশ আইভরি কোস্টের রাজধানী ইয়ামোসুক্রোয় এই পুরস্কার নেবেন তিনি।

ইউনেস্কোর সহায়তায় আইভরি কোস্টের ফেলিক্স হুফেত বোনি ফাউন্ডেশন এই পুরস্কার দিচ্ছে। ‘ফেলিক্স হুফেত বোনি পুরস্কার ২০২২’ এর বিজয়ী হিসেবে এক লাখ ৪০ হাজার ইউরো, একটি স্বর্ণপদক ও ইউনেস্কোর মহাপরিচালক স্বাক্ষরিত একটি সনদপত্র পাবেন ম্যার্কেল।

বেশ কয়েকটি আফ্রিকান দেশের রাষ্ট্রপ্রধান ও আফ্রিকান ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন। ২০১৫ সালে শরণার্থীদের জন্য জার্মানির দরজা খুলে দেন আঙ্গেলা ম্যার্কেল। ‘আমরা পারবো’ তার এই স্লোগান প্রশংসা ও সমালোচনা দুটোই কুড়ায় তখন।

২০১৮ সালে শান্তিতে নোবেল জয়ী ও ইউনেস্কো শান্তি পুরস্কারের জুরি বোর্ডের সদস্য ডেনিস মুকওয়েগে জানান, ২০১৫ সালে সিরিয়া, ইরাক, আফগানিস্তান ও ইরিত্রিয়ার প্রায় ১২ লাখ শরণার্থীকে আশ্রয় দেওয়ার যে সাহসী সিদ্ধান্ত আঙ্গেলা ম্যার্কেল নিয়েছিলেন, তা জুরি বোর্ডের সব সদস্যেরই মন ছুঁয়ে গেছে। তিনি ঐতিহাসিক ও অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন।

আঙ্গেলা ম্যার্কেলের প্রশংসা করে ইউনেস্কোর মহাপরিচালক অড্রে আজৌলে বলেছেন, ‘তার প্রচেষ্টা শান্তি আনার পাশাপাশি দুর্ভোগের শিকার মানুষের জন্য সুযোগ খুলে দিয়েছে। অভিবাসী ও শরণার্থীদের প্রতি আমাদের আরচণ কেমন হওয়া উচিত এই পুরস্কার দেওয়ার ব্যাপারে জুরি বোর্ডের সিদ্ধান্ত আমাদের তাই নির্দেশ করছে।’

১৯৯১ সাল থেকে ফেলিক্স হুফেত বোনি শান্তি পুরস্কার দেওয়া হচ্ছে। মানবাধিকার ও বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় অবদান রাখার স্বীকৃতি হিসেবে ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে প্রতিবছর এই পুরস্কার দেওয়া হয়। ১৯৮৯ সালে আইভরি কোস্টের প্রেসিডেন্ট হুফেত বোনির নামে এই পুরস্কার প্রবর্তন করা হয়।

১৯৯১ সালে দক্ষিণ আফ্রিকায় বর্ণবাদ বিরোধী আন্দোলনের কারণে নেলসন ম্যান্ডেলা ও ফ্রেডেরিক উইলেম ডি ক্লার্ককে প্রথমবারের মতো এই পুরস্কার দেওয়া হয়। ১৯৯৪ সালে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার, ২০০৫ সালে সেনেগালের প্রেসিডেন্ট আবদুলায়ে ওয়াদে এবং ২০১৩ সালের ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ফ্রাঁসোয়া ওলঁ এই শান্তি পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন।



আর্কাইভ

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে যতটা ক্ষয়ক্ষতি!
যুদ্ধবিরতিতে রাজি হওয়ায় ভারত-পাকিস্তানকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
মার্কিন মধ্যস্থতায় যুদ্ধবিরতিতে ভারত-পাকিস্তান
সচিবালয় ও প্রধান উপদেষ্টার বাস ভবনের আশপাশে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা
পাকিস্তানের ৩ বিমানঘাঁটিতে ভারতের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ভারতের ২৬টি সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হেনেছে পাকিস্তান
ভারতের হামলার পর যে জবাব দিচ্ছে পাকিস্তান
জনতার ৬ ঘন্টা অবরোধে পুলিশ, অবশেষে সকালে আইভী গ্রেপ্তার
ভারতের বিভিন্ন প্রদেশে ব্যাপক হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান
নতুন পোপ হলেন আমেরিকান রবার্ট প্রিভোস্ট