শিরোনাম:
ঢাকা, শনিবার, ১৯ জুলাই ২০২৫, ৪ শ্রাবণ ১৪৩২

BBC24 News
সোমবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
প্রথম পাতা » আর্ন্তজাতিক | এশিয়া-মধ্যপ্রাচ্য | শিরোনাম | সাবলিড » ফিলিপাইনে সোনার খনি ধসে নিহত ৫৪
প্রথম পাতা » আর্ন্তজাতিক | এশিয়া-মধ্যপ্রাচ্য | শিরোনাম | সাবলিড » ফিলিপাইনে সোনার খনি ধসে নিহত ৫৪
৩৩৬ বার পঠিত
সোমবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

ফিলিপাইনে সোনার খনি ধসে নিহত ৫৪

---বিবিসি২৪নিউজ,আন্তর্জাতিক ডেস্ক: ফিলিপাইনের দক্ষিণাঞ্চলীয় প্রদেশ দাভাও দে ওরোর কাছে সোনার খনি ধসে অন্তত ৫৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। নিখোঁজ রয়েছেন এখনো ৬৩ জন। প্রাণহানির সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

কয়েক সপ্তাহের প্রবল বৃষ্টির পর গত ৬ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার রাতে প্রদেশটির মাসারা পাহাড়ি গ্রামে এই ভূমিধসের ঘটনা ঘটে বলে খবরে বলা হয়েছে। খবর আলজাজিরা ও রয়টার্সের।

দাভাও দে ওরো প্রদেশ প্রশাসনের কর্মকর্তা অ্যাডওয়ার্ড ম্যাকাপিলি বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানান, সোনার খনিটি ধসের পর থেকে দুর্যোগ মোকাবিলা বিভাগের তিনশর মতো কর্মী উদ্ধার অভিযান শুরু করে। গত পাঁচ দিনে ৫৪ জনের লাশ উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। কাদা-ধসে পড়া স্তূপের নিচে এখনো ৬৩ জনের মতো আটকা পড়ে আছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। তাদের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা খুবই ক্ষীণ। তার পরের উদ্ধারকর্মীরা আপ্রাণ চেষ্টা চালাচ্ছেন।

ওই কর্মকর্তা আরও জানান, ভারি বর্ষণের কারণে কাদায় পুরো খনি ঢেকে গেছে। আরও ভূমিধসের আশঙ্কা করা হচ্ছে। ফলে উদ্ধার তৎপরতা বিঘ্ন ঘটছে।

গত শুক্রবার ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে তিন বছর বয়সি একটি মেয়ে শিশুকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। উদ্ধারকারীরা একটি ‘অলৌকিক ঘটনা’ বলে বর্ণনা করেছেন।

ফিলিপাইনে সোনার খনি ধসে নিহত ৫৪

ফিলিপাইনের দক্ষিণাঞ্চলীয় প্রদেশ দাভাও দে ওরোর কাছে সোনার খনি ধসে অন্তত ৫৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। নিখোঁজ রয়েছেন এখনো ৬৩ জন। প্রাণহানির সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

কয়েক সপ্তাহের প্রবল বৃষ্টির পর গত ৬ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার রাতে প্রদেশটির মাসারা পাহাড়ি গ্রামে এই ভূমিধসের ঘটনা ঘটে বলে খবরে বলা হয়েছে। খবর আল জাজিরা ও রয়টার্সের।

দাভাও দে ওরো প্রদেশ প্রশাসনের কর্মকর্তা অ্যাডওয়ার্ড ম্যাকাপিলি বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানান, সোনার খনিটি ধসের পর থেকে দুর্যোগ মোকাবিলা বিভাগের তিন শ’র মতো কর্মী উদ্ধার অভিযান শুরু করে। গত পাঁচ দিনে ৫৪ জনের লাশ উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। কাদা-ধসে পড়া স্তূপের নিচে এখনো ৬৩ জনের মতো আটকা পড়ে আছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। তাদের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা খুবই ক্ষীণ। তারপরের উদ্ধারকর্মীরা আপ্রাণ চেষ্টা চালাচ্ছেন।

ওই কর্মকর্তা আরও জানান, ভারি বর্ষণের কারণে কাদায় পুরো খনি ঢেকে গেছে। আরও ভূমিধসের আশঙ্কা করা হচ্ছে। যার ফলে উদ্ধার তৎপরতা বিঘ্ন ঘটছে।

গত শুক্রবার ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে তিন বছর বয়সি একটি মেয়ে শিশুকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। উদ্ধারকারীরা একটি ‘অলৌকিক ঘটনা’ বলে বর্ণনা করেছেন।



গোপালগঞ্জের হত্যার ঘটনায় কেন ময়নাতদন্ত হয়নি
গোপালগঞ্জে গুলিবিদ্ধ আরও ১ জনের মৃত্যু, নিহত বেড়ে ৫
গোপালগঞ্জে ৪ মৃত্যুর দায় সরকার এড়াতে পারে না: আইন ও সালিশ কেন্দ্র
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, ইস্তাম্বুলের মেয়র গ্রেপ্তার
ভারতের সঙ্গে শিগগিরই বাণিজ্য চুক্তি: ট্রাম্প
ইরাকে শপিং মলে আগুন, নিহত ৫০
থমথমে গোপালগঞ্জে কারফিউ চলছে
আলাস্কায় ৭.৩ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা
গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ ঘিরে হামলা-সংঘর্ষে নিহত ৪
সেনা-পুলিশ পাহারায় গোপালগঞ্জ ছাড়লেন এনসিপিরনেতারা